যদি কিছু হয় তার জন্য
দায়ী থাকবে নবান্ন।
মঙ্গলবার , রাজ্য প্রশাসনের তরফে গত ১০ সেপ্টেম্বর নির্দেশিকা জারি করে বিজেপি নেতৃত্বকে জানিয়ে
দেওয়া হয় হাওড়া ময়দান থেকে নির্দিষ্ট কারণে মিছিন-এর অনুমতি দেওয়া
যাবে না। ওই মিছিল নেতৃত্বে দেওয়ার কথা রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। আপত্তির
কারণ হিসাবে প্রশাসন জানিয়েছে, জিটি রোডের মত ব্যস্ত রাস্তায় যাতায়াতের সমস্যা, মঙ্গলা
হাট নিয়ে অসুবিধা আবার স্কুলে্র বাস বা গাড়ির যাতায়াতে বাধা পাওয়ার আশঙ্কা
ইত্যাদি।
একইভাবে কলেজ স্ট্রিট এলাকায় একশো চুয়াল্লিশ
ধারা জারি থাকায় সেখানেও মিছিলে অনুমতি দিচ্ছে না প্রশাসন। ওই মিছিলের নেতৃত্ব
দেওয়ার কথা বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষের। প্রায় দুহাজার পুলিশ কর্মী
মোতায়েন থাকবেন মিছিল নিযন্ত্রণের জন্য। এছাড়াও জলকামান, বজ্র্য ছাডা়ও নজরদারিতে
ড্রোনের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। , mso-bidi-language:BN”>
115%”>,
বাইরে থেকে আসা কর্মীদের জন্য খাওয়ার মেনু-ভাত, ডাল আর
তরকারি। আগের দিন লোক যাতে কম আসে, সেজন্য ট্রেন ভাড়া করা হয়েছে। সুনীল বনশল সহ
কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থাকবেন এই মিছিলে। সংঘর্ষ হবে, এই আশঙ্কায় বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে বিজেপির
রাজ্য নেতৃত্বের তরফে । রাজ্যে দফতরের
পাশে মহেশ্বরী ভবনে আলাদা করে মেডিকেল ইউনিট রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আহতদের সেখানে
নিয়ে আসা হবে। এদিকে কোচবিহারে তুফানগঞ্জ সহ বেশ কিছু জায়গায় স্পেশাল ট্রেনে বা
অন্যান্যভাবে আসার ব্যাপারে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠছে।