নয়া দিল্লি: এলন মাস্ক কী টুইটারের (Twitter) সিইও (CEO) পদ ছাড়তে চলেছেন? বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের এলন মাস্ক (Elon Mask) টুইটার কেনার পর থেকে আকস্মিক বহু পরিবর্তন হয়েছে টুইটারে। একের পর এক কর্মী ছাঁটাই হয়েছে। টুইটারের নীতিতে (Major Policy Change) বদল ঘটেছে। আগামী দিনে একগুচ্ছ নতুন ফিচার আনার ঘোষণা হয়েছে। তারই মধ্যে হঠাৎ (Suddenly) কী এমন হল যে এমন টুইট করলেন টুইটারের সিইও? তা নিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছে। এই বিষয়ে মাস্ক অবশ্য জানিয়েছেন, ব্যবহারকারীরা যা চাইবেন আগামী দিনে তাই হবে। টুইটার ব্যবহারকারীরা তাঁর সিইও পদে থাকতে বা না থাকতে দেখার বিষয়ে ভোট দিক। তিনি সেই রায় মেনে নেবেন।
রবিবার এই জনপ্রিয় মাইব্লগিং ওয়েবসাইটের (Microblogging Website) সিইও পদত্যাগ (Step Down) করার ইঙ্গিত দিয়ে ব্যবহারকারীদের সেই বিষয়ে ভোট দিতে বলেছেন। যা নিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছে। বিগত কয়েকদিনে অনেকগুলি পরিবর্তন করা হয়ছে টুইটারের নীতিতে। এজন্য তিনি ব্যবহারকারীদের (Users) কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি বলেছেন, ভবিষ্যতে এধরনের কোনও পরিবর্তন করার আগে ব্যবহারকারীদের মত নেবেন। তিনি টুইটে লেখেন, টুইটারের প্রধান (Head) পদ থেকে আমি কী সরে দাঁড়াব? (Should I step down as head of Twitter? ) আমি এই নির্বাচনের (Poll) ফল মেনে নেব। সেখানে তিনি তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করেছেন, ব্যবহারকারীরা যা মত দেবেন, ভালো করে ভেবে দেবেন। কারণ সেটিই আপনারা পেতে পারেন।
আরও পড়ুন: French Fans and Police Clash: হারের পর উত্তাল ফ্রান্স! চলল পুলিশের লাঠি, কাঁদানে গ্যাস
টুইটার ঘোষণা (Announcement) করেছিল নির্দিষ্ট কিছু সোশ্যাল মিডিয়ার (Social Media) অ্যাকাউন্টকে প্রমোট করার জন্য টুইটার অ্যাকাউন্ট (Account) ব্যবহার করা হলে সেগুলিকে বাতিল করা হবে। টুইটার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, অনেক ব্যবহারকারী অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় রয়েছেন। টুইটারে অন্য সেই সব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের ফ্রি প্রমোশন কর্তৃপক্ষ মেনে নেবেন না। তবে ওয়াকিবহাল মহলের মতে, টুইটারের প্রচারের জন্যও এমন কথা সামনে আনা হতে পারে।