কলকাতা টিভি ওয়েবডেস্ক: কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারের কড়া সমালোচক তথাখ লেখক-সমাজ কর্মী হর্ষ মান্দার (Harsh Mander) তাঁর প্রচারাভিযান কারওয়ান-ই-মহব্বত (Karwan-e-Mohabbat) সহ অল্ট নিউজের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ জুবায়ের এবং প্রতীক সিনহা, পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআইও) (Peace Research Institute) নোবেল শান্তি পুরস্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় স্থান পেলেন।
পিআরআইও পরিচালকরা প্রতি বছর নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য তাঁদের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেন। বর্তমান পরিচালক হেনরিক উরডাল ২০১৭ দায়িত্ব পান। এরপর ১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার পঞ্চম তালিকা প্রকাশ করেন। আগামী অক্টোবরে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। যাইহোক, এই পুরস্কার নোবেল ইনস্টিটিউট বা নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটির সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই।
উর্দালের অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার পিছনে একটি “আবশ্যক যুক্তি” হল “ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং আন্তঃধর্মীয় বার্তা প্রচার করা”।
সংস্থার বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “মহাত্মা গান্ধীর মূর্তি, ভারতের ধর্মীয় সহনশীলতা এবং বহুত্ববাদের একটি গর্বিত ঐতিহ্য রয়েছে। ভারত তার স্বাধীনতা লাভের ৭৫ বছর পরে, এই ঐতিহ্য চাপের মধ্যে রয়েছে।
কারওয়ান-ই-মহব্বত বা “ভালোবাসার কাফেলা” হল একটি প্রচারাভিযান। যা ঘৃণামূলক, অপরাধের বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে চালু করা হয়। মান্দার নতুন দিল্লির সেন্টার ফর ইক্যুইটি স্টাডিজের পরিচালকও। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) গত বছর সেপ্টেম্বরে মান্দারের বাড়ি ও অফিসে হানা দিয়েছিল।