মেরঠ: বাংলায় যা সিঙাড়া হিন্দিতে তা-ই সামোসা (Samosa)। গোটা উত্তর ভারতের (North India) অন্যতম মুখরোচক খাবার এই সামোসা। একটা সামোসার ওজন কত আর হবে, ৫০ গ্রাম, বড়জোর ১০০ গ্রাম। কিন্তু ১০ কেজি? অসম্ভব! ঘটোৎকচের মতো দৈত্য ছাড়া সেই সিঙাড়া খাওয়ার ক্ষমতা কারও নেই। কিন্তু মেরঠে (Meerut) বানানো হচ্ছে এমনই এক ১০ কেজি ওজনের সিঙাড়া। আর এই সিঙাড়া যে খেয়ে নিতে পারবে সেই মহা বাহুবলীকে দেওয়া হবে ৭১ হাজার টাকা পুরস্কার।
মেরঠের লালকুর্তি এলাকায় রয়েছে কৌশল সুইটস (Sweets) নামে এক দোকান। দীপাবলির (Diwali) সময় তারা ৮ কেজি ওজনের সিঙাড়া বানিয়েছিল। এবার তারাই ১০ কেজি ওজনের বানানোর চ্যালেঞ্জ নিয়েছে। সিঙাড়া বানানোর প্রক্রিয়া শুরুও হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে খেতে পারেন নেগেটিভ ক্যালোরি ফুড
জানা গেছে, আগেরবার বানানো ৮ কেজির সিঙাড়া এক ব্যক্তি খেয়ে নিয়েছিলেন। তাঁকে ৫১ হাজার টাকা নগদ পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। এবার সিঙাড়ার ওজন বাড়ছে ২ কেজি, পুরস্কার অর্থ বাড়ছে ২০ হাজার টাকা।
দোকানের মালিক উজ্জ্বল কৌশল জানিয়েছেন, ৮ কিলোর সিঙাড়া বানাতে পাঁচ ঘণ্টা সময় লেগেছিল। ১০ কেজিরটা বানাতে লেগে গেল আরও এক ঘণ্টা। মূলত বিশাল সিঙাড়ার মধ্যে আলু-সবজির পুর ভরতে এবং তারপর সেটা ভাজতেই বেশিরভাগ সময় লেগে যায়। ১০ কেজির সিঙাড়ার মধ্যে আলুর পুর থাকছে ৪ কেজির। আগেরবার ৮ কেজির সিঙাড়ায় আলু ছিল আড়াই কিলোর। আলু ছাড়াও পুর হিসেবে থাকছে মটর, পনির, কাজু এবং কিশমিশ। এখন কোন ভাগ্যবান এই সিঙাড়া উদরস্থ করে পুরস্কার যেতেন সেটাই দেখার।
। গোটা উত্তর ভারতের (North India) অন্যতম মুখরোচক খাবার এই সামোসা। একটা সামোসার ওজন কত আর হবে, ৫০ গ্রাম, বড়জোর ১০০ গ্রাম। কিন্তু ১০ কেজি? অসম্ভব! ঘটোৎকচের মতো দৈত্য ছাড়া সেই সিঙাড়া খাওয়ার ক্ষমতা কারও নেই। কিন্তু মেরঠে (Meerut) বানানো হচ্ছে এমনই এক ১০ কেজি ওজনের সিঙাড়া।){kind=link}