Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeজেলার খবরSuvendu Adhikary | কালিয়াগঞ্জে খুন হওয়া বিজয়কৃষ্ণ বর্মনের স্ত্রীকে চাকরি দিল শুভেন্দু...

Suvendu Adhikary | কালিয়াগঞ্জে খুন হওয়া বিজয়কৃষ্ণ বর্মনের স্ত্রীকে চাকরি দিল শুভেন্দু অধিকারী 

Follow Us :

কালিয়াগঞ্জ: কালিয়াগঞ্জে  (Kaliagunje) খুন হওয়া বিজয়কৃষ্ণ বর্মনের স্ত্রী গৌরী বর্মনকে  রাজ্য বিধানসভায় গ্রুপ ডি মর্যাদার অ্যাটেনডেন্ট পদে চাকরি দিয়ে রাজধর্ম পালনের উদাহরণ রাখলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikary)। কালিয়াগঞ্জে খুন হয়েছিলেন বিজয়কৃষ্ণ বর্মন (Bijaykrishna Burman)। এই হত্যার অভিযোগের তির পুলিশের বিরুদ্ধে উঠেছিল।পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল তার। বিজয় কৃষ্ণ বর্মনের স্ত্রী গৌরী বর্মনকে নিজের গ্রুপ ডি (Group D) পদে অ্যাটেনডেন্টের চাকরি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি।। 

একইসঙ্গে নিহত বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়ার ছেলে প্রশান্ত ভুঁইয়াকেও একই পদে নিয়োগের ব্যবস্থা করেন শুভেন্দু অধিকারী। বিজয় কৃষ্ণভূঁইয়াও মারা যায়। অভিযোগের তির ছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। শুভেন্দুর বক্তব্য, এটা করা উচিত ছিল রাজ্য সরকারের। কিন্তু রাজ্য সরকার সেই দায়িত্ব পালন বা রাজ ধর্ম পালন করল না। তাই আমাদেরকে এই দায়িত্ব পালন করতে হলো। বিরোধী দলনেতা হিসেবে বছরে দুজন করে গ্রুপ ডি অ্যাটেনডেন্ট নিয়োগ করতে পারেন। সেই পদেই নিয়োগ করা হলো। এর ফলে এই দুজনের পরিবারগুলি খেয়ে পরে বেঁচে থাকতে পারবে  বলে এদিন রাজ্য বিধানসভায় জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 

আরও পড়ুন: Satabdi Roy | মদনের পর সরকারি হাসপাতালের পরিষেবা নিয়ে বিস্ফোরক শতাব্দী 

উল্লেখ্য, কালিয়াগঞ্জে এক নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার অভিযোগ ওঠে। এক ছাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়েছিল। নৃশংস এই ঘটনা চাউর হতেই গোটা রাজ্য রাজ্যনীতি উত্তাল হয়। ২১ এপ্রিল ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করতে গিয়ে জনতার রোষে পড়েছিল পুলিশ। উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে কিশোরীকে ধর্ষণ করে হত্যার অভিযোগে (২৫ এপ্রিল) রাজবংশী তফশিলি এবং আদিবাসী সমন্বয় কমিটির পক্ষ থেকে কালিয়াগঞ্জ থানায় স্মারকলিপি জমা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মিছিল করে থানার আসার সময় পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পুলিশের বাধার কারণে তারা তখন ইট-পাটকেল ছুড়তে আরম্ভ করে। পুলিশ জলকামান (Water Cannon), কাঁদানে গ্যাসের সেল (Tear Gas Cell) ফাটিয়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে চাইলেও আন্দোলনকারীদের পিছু হটাতে সক্ষম হয়নি। বরং পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়। থানায় ঢুকে পুলিশকে মারধর করার পাশাপাশি আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় পুলিশের গাড়িতে।  এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কালিয়াগঞ্জ থানা রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ধরপাকড় শুরু করে। মোট ৩২ জনকে গ্রেফতার (Arrest) করা হয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় একাধিক মামলা দায়ের হয়। 

RELATED ARTICLES

Most Popular