Tuesday, July 1, 2025
HomeScrollFourth Pillar | বিশ্ববাজারে বিশ্বগুরু মোদিজি গর্তে পড়ে একলা
Fourth Pillar

Fourth Pillar | বিশ্ববাজারে বিশ্বগুরু মোদিজি গর্তে পড়ে একলা

পাশের দেশ বাংলাদেশ চালু হয়ে গেল স্টার লিঙ্ক, কিন্তু এখানে এখনও নয়, কেন?

Follow Us :

মনে আছে সেই বিপুল ঢপবাজির কথা, মোদিজি নে ওয়ার রুকয়া দিয়া পাপা, তারপর থেকে সেই প প-র মিম ছড়িয়ে পড়েছিল। ভারতীয় ছাত্ররা আটকে পড়েছিলেন ইউক্রেন আর রাশিয়ার যুদ্ধের মাঝখানে, তখন নাকি আমাদের মোদিজি ফোন করেন, পুতিন আর জেলেনস্কি তখন নাকি তড়িঘড়ি করে ঘণ্টা দুইয়ের জন্য যুদ্ধ বন্ধ রাখেন আর সেই সময়ের মধ্যে ছাত্ররা বেরিয়ে আসে। ভিডিও তৈরি হয়, মোদিজি নে ওয়ার রুকয়া দিয়া পাপা। সেই ইউক্রেন আর রাশিয়ার যুদ্ধ থেমে যায়নি, এক ঘণ্টার জন্যও বন্ধ হয়নি কিন্তু যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। ৬০০ মৃতদেহ বিনিময়, অত্যন্ত গুরুতর আহত কিছু বন্দি বিনিময় নিয়ে সম্ভবত দুই দেশ কিছুটা সহমত হয়েছে এবং সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তো এই আলোচনা হল কোথায়? ইস্তানবুলে, টার্কিতে। আপাতত মধ্যস্থতা কে করছেন? টার্কির রাষ্ট্রপ্রধান এরদোয়ান। মোদিজি কোথায়? প্যারাগুয়ে। টার্কি ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ চলাকালীন অস্ত্রশস্ত্র পাঠিয়েছিল সেটা আজ আমরা সব্বাই জানি। কী অসাধারণ ডিপ্লোম্যাসি বলুন তো। নরেন্দ্র মোদি ট্রাম্পের সঙ্গে দাঁড়িয়ে হেঁ হেঁ করছিলেন, ট্রাম্প বলেছেন মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন, এমএজিএ, মাগা। শুনে আহ্লাদে আটখানা মোদিজি বলেছিলেন, আমাদেরও ওইরকম স্লোগান, মেক ইন্ডিয়া গ্রেট এগেন। কী কাণ্ড ওনার মনেই ছিল না যে গত ১১ বছর ধরে উনি দেশ চালাচ্ছেন, তা হোক, জানালেন আমাদের আছে এমআইজিএ, মিগা আর দুয়ে মিলে নাকি হল মেগা পার্টনারশিপ, আমেরিকা ইন্ডিয়া মেগা বন্ধুত্ব।

২০২৫-এর ফেব্রুয়ারি মেগা বন্ধুত্বের ঘোষণার আগে এবং পরে আমরা দেখলাম অমানবিকভাবে হাতে পায়ে শেকল বেঁধে ভারতীয় নাগরিকদের অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বলে সামরিক প্লেনে করে ফেরত পাঠাচ্ছে আমেরিকা। কলম্বিয়ার মতো ছোট্ট একটা দেশও প্রতিবাদ জানালো, ভারতের বিশ্বগুরু চুপ করে বসে রইলেন। তারপর একতরফা বিরাট শুল্ক চাপিয়ে দিলেন ট্রাম্প সাহেব, চাপালেন, তুললেন আবার মাত্র গত পরশু জানিয়েছেন ইস্পাত আর কয়লার ট্যারিফ বাড়িয়ে ৫০ করা হল, আগেই জানিয়েছেন ইলন মাস্কের টেসলা বা টিম কুকের অ্যাপল ভারতে কারখানা খুলুক সেটা তিনি চান না, প্রকাশ্যেই সে কথা বলেছেন। মেগা পার্টনার ভারতের প্রধানমন্ত্রী চুপ। আমেরিকার সরাসরি সমর্থনে আইএমএফ-এর লোন পেল পাকিস্তান, হাতে পেয়ে গেছে ২.১ বিলিয়ন ডলার, মোট পাবে ৭ বিলিয়ন ডলার। আমাদের বিশ্বগুরু ফেকুবাবু এখন চুপ, শিরায় শিরায় সিঁদুর দৌড়চ্ছে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারতীয় ছাত্রদের ভিসা বাতিল, ছাত্রদের জন্য নতুন ভিসা ইন্টারভিউ বন্ধ, বিশ্বগুরু তো এন্টায়ার পলিটিক্যাল সায়েন্স নিয়ে পড়াশুনো করেছেন, তাই চুপ। এবারে ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক ১০ বছরের জন্য ৪০ বিলিয়ন, হ্যাঁ ঠিক শুনছেন ৪০ বিলিয়ন ডলারের সাহায্য বা বিনিয়োগের কথা জানিয়ে দিল, ৫০ শতাংশ সরকারি বিনিয়োগ, ৫০ শতাংশ বেসরকারি বিনিয়োগ। খুলে বলি, বিশ্বব্যাঙ্ক পাকিস্তানের জন্য ২০২৬ থেকে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত এক দশ বছর মেয়াদি নতুন কান্ট্রি পার্টনারশিপ ফ্রেমওয়ার্ক (CPF) চালু করেছে, যার আওতায় তারা সর্বোচ্চ ৪০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগ করবে।

সাধারণত বিশ্বব্যাঙ্কের চুক্তি হয় ৪–৬ বছরের জন্য, কিন্তু পাকিস্তানের ক্ষেত্রে ১০ বছরের দীর্ঘ মেয়াদের ফ্রেমওয়ার্ককে আলাদা পছন্দের তালিকায় রাখা দেশ বলে মনে করছেন অনেকেই, এবং কে না জানে ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের এই সিদ্ধান্তের পিছনে আমেরিকা আছে, ট্রাম্প সাহেব আছেন। এই অর্থের মধ্যে ২০ বিলিয়ন ডলার পাবলিক সেক্টরের (সরকারি প্রকল্প) জন্য, আর ২০ বিলিয়ন ডলার প্রাইভেট সেক্টরের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে, যা বিশ্বব্যাঙ্ক গ্রুপের অংশ ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্স কর্পোরেশন (IFC)-এর মাধ্যমে বিনিয়োগ হবে। এদিকে ক্ষমতায় এসেই আমাদের চায়ওয়ালা কাম চৌকিদার কাম ফকির প্রধান সেবক নিজের জন্য কিনেছেন ৮৬০০ কোটি টাকার এক বিমান, যাতে চড়ে তিনি এদেশ ওদেশ সেদেশ বেড়াতে পারবেন। তো সারা পৃথিবী বেড়ানোর সেসব ছবি তো আমরা দেখেছি, প্রতিটা ক্ষেত্রে কিউরেটেড ভিডিও, বাছাই করা ছবি, দিনে তিন-চারবার নানান পোশাকে মোদিজির হাত নাড়ার ছবি, ইন্ডিয়ান ডায়াস্ফোরার সামনে সেই গর্বিত মুখ আর সামনে সেই মানুষগুলোর মোদি মোদি মোদি বলে চিৎকার যাঁরা দেশের চেয়ে বিদেশের নাগরিকত্ব নেওয়াকে বেশি বুদ্ধিমানের কাজ বলেই মনে করেছেন। জাস্টিন ট্রুডোর বদলে কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী হলেন মার্ক কার্নি এসেছেন, জি সেভেন বৈঠক, না মোদিজি ডাক পাননি, সব্বাই মনে করেছিলেন, জাস্টিন ট্রুডো নেই, এবারে এবারে তিনি ডাক পাবেন, তো কানাডা জানিয়েছে না ভাই এবারে হচ্ছে না। আবার কবে? তাও জানা নেই। আমেরিকা প্রেসিডেন্ট মোদিজির গলায় গলায় বন্ধু ট্রাম্প সাহেব আগেই জানিয়েছিলেন যে তিনিই ইলন মাস্ককে বলেছেন তারা যেন ভারতে টেসলার ফ্যাক্টরি না খোলে, তো ইলন মাস্ক সাহেবের বাবা এসেছেন ভারতে, তাঁকে অযোধ্যা দেখানোর পরে জানা গেল ইলন মাস্কের টেসলা কোনও ফ্যাক্টরি করছে না, তারা দেশে বেশ কয়েকটা শো রুম করবে। মানে শুল্ক কমেছে, বেচবে কিন্তু ফ্যাক্টরি খুলবে না।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | মোদিজির চোখের সামনে দিয়েই ডাকাতি হচ্ছে

পাশের দেশ বাংলাদেশ চালু হয়ে গেল স্টার লিঙ্ক, কিন্তু এখানে এখনও নয়, কেন? কারণ এখানে কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট আছে মুকেশ আম্বানির জিওর সঙ্গে, ইলন মাস্কের স্টারলিঙ্ক-এর। এভাবেই দেশ চলছে। ইতিমধ্যে জ্যাক ড্যানিয়েল আর জিম বিম হুইস্কির শুল্ক মোদিজি কমিয়ে দিয়েছেন, ওদিকে ট্রাম্প সাহেব ইস্পাত আর কয়লার ওপরে ট্যারিফ ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ করে দিয়েছেন, কাজেই ইস্পাত রফতানিকারকদের নতুন করে মাথায় হাত। এই ট্রাম্প সাহেবের সায় না থাকলে আইএমএফ বিশাল লোন বা বিনিয়োগ করতে পারত? এক শিশুও জানে ট্রাম্প সাহেব চাইছেন বলেই এই বিনিয়োগ পাকিস্তান পাচ্ছে। কেন? কারণ ইরানের বাফারজোন আমেরিকার দরকার, বিশ্বের আরও অনেক নোংরা পরিকল্পনা সাকার করার জন্য ট্রাম্প সাহেবের পাকিস্তানকে দরকার। এদিকে ফের আমেরিকার আতসকাচের তলায় শিল্পপতি গৌতম আদানির সংস্থা। সোমবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘ওয়াল স্ট্রিল জার্নাল’-এর একটি প্রতিবেদনে সাফ বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই ইরান থেকেই তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ভারতে আমদানি করেছেন আদানি গোষ্ঠী, এরকম প্রাইমা ফেসি খবর তাঁরা পেয়েছেন। বিষয়টার সত্যতা আমেরিকার বিচারবিভাগীয় দফতর খতিয়ে দেখছে যদিও তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে আদানি গোষ্ঠী। শুরুটা কোথায়? দ্বিতীয় বার হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করার পর ট্রাম্প সাহেব ইরানের উপর বেশকিছু কড়া নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। সেগুলির মধ্যে একটা হল ইরান থেকে তেল বা পেট্রোকেমিক্যাল পণ্য কেনা যাবে না।

হোয়াইট হাউসের তরফে বলা হয়, কোনও দেশ ইরান থেকে এই পণ্যগুলি কিনলে, সেই দেশ আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে পারে। এবং তারপরে জানা যায় এই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই পারস্য উপসাগর নিয়ে এলপিজি নিয়ে আদানিদের জাহাজ আসছে গুজরাতের মুন্দ্রা বন্দরে। অবশ্য অভিযোগ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছে আদানি গোষ্ঠী। তাদের মুখপাত্র বলেছেন, “নিষেধাজ্ঞা না মানার অভিযোগ আমরা খারিজ করে দিচ্ছি। মার্কিন কর্তৃপক্ষের তদন্তের বিষয়ে আমরা কিছুই জানি না। ইরানের পতাকাবাহী বা সে দেশের মালিকানাধীন কোনও জাহাজকে নিয়ন্ত্রণ বা পরিচালনা করে না আদানি শিল্পগোষ্ঠী। আমাদের সব বন্দরের ক্ষেত্রেই আমরা এই নিয়ম মেনে চলি।” আদানি গোষ্ঠীর বক্তব্য, তারা তৃতীয় কোনও পক্ষের মাধ্যমে তেল কিনে থাকে। যে জাহাজ বা ভেসেলে তেলগুলি আমদানি করা হয়, সেগুলির কাগজপত্র যাচাই করা হয় সোহার কিংবা ওমান বন্দরে। তাই এ ক্ষেত্রে তাদের করণীয় কিছু নেই। তবে নিষেধাজ্ঞার কবলে থাকা দেশ থেকে পণ্য আমদানি করা হয় না বলেই তারা জানিয়েছে। আর এইখানেই ঘাপলা, আমেরিকার ওই প্রতিবেদনগুলোতে এমন সব বেনামেই নাকি তেলের ব্যবসা চলছিল, যা ধরা পড়ে গেছে। আগেরবারের ব্যাপারটাও কিন্তু এখনও মেটেনি, গত ২১ নভেম্বর নিউ ইয়র্কের ইস্টার্ন ডিসট্রিক্ট কোর্টে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘প্রমাণ-সহ অভিযোগপত্র’ (ইনডিক্টমেন্ট) পেশ করেছিল সংস্থা এসইসি এবং ন্যায়বিচার দফতর। গৌতম, তাঁর ভাইপো সাগর, সংস্থার অন্যতম ডিরেক্টর বিনীত জৈন এবং তাঁদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছিল, ঘুষ দিয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বাজারের চেয়ে বেশি দামে সৌরবিদ্যুৎ বেচার বরাত আদায় করেছিলেন তাঁরা।

অভিযোগ ওঠে যে, ঘুষের কথা গোপন করে আমেরিকার ব্যাঙ্ক এবং আমেরিকার লগ্নিকারীদের থেকে প্রকল্পের জন্য কোটি কোটি টাকা তোলে ‘আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেড’ বা এজিএল। সম্প্রতি আমেরিকায় ঘুষের তদন্ত সংক্রান্ত মামলা স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। শোনা যাচ্ছে সেই নিষেধাজ্ঞাও নাকি তুলে নেওয়া হবে। সব মিলিয়ে আদানি আর কিছুদিনের মধ্যেই ভারতের কাছে এক অবাঞ্ছিত বিপদ হয়ে উঠল বলে। ওদিকে নতুন বিপদ রাশিয়া পাকিস্তানের কাছাকাছি আসা। রাশিয়ার বহুদিনের নজর পাকিস্তানের মধ্য দিয়ে গদর বা কেয়ামারি বন্দর দিয়ে বাণিজ্য করার। রাশিয়া এখন পাকিস্তানকে সেন্ট্রাল এশিয়ার সঙ্গে যোগাযোগের ‘সেতু’ হিসেবে দেখছে। আবার পাকিস্তানও চাইছে চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (BRI) ও রাশিয়ার ইউরেশিয়ান ইকনমিক ইউনিয়নের (EAEU) মধ্যে যোগসূত্র হয়ে উঠতে। এতে করে বিনিয়োগ ও যোগাযোগের সুযোগ বাড়বে। গদর বন্দরের মাধ্যমে রাশিয়া ও সেন্ট্রাল এশিয়ার দেশগুলো আরব সাগর হয়ে বাইরের জগতে প্রবেশ করতে পারবে। একসময়ে ভারত যেমন আমেরিকা আর রাশিয়ার মধ্যে এক ধরনের বার্গেইনিং ডিপ্লোম্যাসি চালাত, এখন পাকিস্তান একই সঙ্গে চীন, রাশিয়া আর আমেরিকার সঙ্গে সেই বার্গেইনিং ডিপ্লোম্যাসি চালিয়ে যাচ্ছে। কতটা সফল হবে সেটা পরের কথা কিন্তু এই মুহূর্তে এইসব পদক্ষেপের ফলে ভারতের কূটনীতি যে প্রশ্নের মুখে পড়েছে, তা নিয়ে আমাদের কোনও সন্দেহ নেই।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Kasba Incident | কসবা কাণ্ডে হকি স্টিকের রহস্য কী? জানলে চমকে উঠবেন
00:00
Video thumbnail
Kasba Incident | মনোজিতের কীর্তি জানলে চমকে উঠবেন
00:00
Video thumbnail
Kasba Incident | বিগ ব্রেকিং, কসবা কাণ্ডে পুলিশের হাতে অভিযুক্তদের টাওয়ার লোকেশন
00:00
Video thumbnail
Iran-America | সিরিয়াকে সাহায্য আমেরিকার, কোন স্ট্র্যাটেজি নেবে ইরান?
00:00
Video thumbnail
Iran-Israel | ইজরায়েলকে বিশ্বাস করা যায় না, বি/স্ফো/রক ইরানের সেনাপ্রধান, পাল্টা কী করবেন খামেনি?
00:00
Video thumbnail
India-Pakistan | ভারত-পাক বন্দি বিনিময়ে বড় সিদ্ধান্ত, দেখুন এই ভিডিও
03:56
Video thumbnail
Uttar Pradesh | BJP | ডবল ইঞ্জিনের রাজ্যে, হাসপাতালে খু/ন নার্সিং ছাত্রী
06:34
Video thumbnail
Zohran Mamdani | ডেটিং অ্যাপ থেকে পরিচয়, তারপর পরিণয়, কে এই মামদানি স্ত্রী রামা?
02:00
Video thumbnail
India-America | ভারত মার্কিন বাণিজ্য নিয়ে বড় কথা শোনাল হোয়াইট হাউস
01:12
Video thumbnail
TMC | ভোটার তালিকায় সংশোধনী স্বচ্ছতা চাই, দাবি তুলল তৃণমূল, কী বলল শুনুন
01:23

Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39