রথযাত্রার দিন যাত্রাদলের সারা বছরের বুকিং শুরু হয়। তাই এই দিনটা প্রতিটি যাত্রাদলের অফিসে আড়ম্বর করে পুজো হয়। তবে করোনার কারণে সব স্তব্ধ। এই বছর তাই কোন রকমে নিয়ম রক্ষার পুজো সারছে যাত্রা পাড়া।
একে করোনা তার উপর “যশ’ ঝড়ের তান্ডব সব মিলিয়ে যাত্রা পাড়ায় অন্ধকার।
তবে আশা ছাড়তে নারাজ যাত্রা শিল্পীরা। তাঁরা আশায় বুক বাঁধছেন। ধীরে হলেও সব স্বাভাবিক হবে। আবার সামিয়ানার তলায় বসবে যাত্রার আসর।
তাই রথযাত্রার দিন পুজো করেই নতুন বছরে প্রস্তুতির সূচনা করলেন চিৎপুরের যাত্রা আকাডেমি। তবে সেই আড়ম্বর নেই আছে কিছু সুখ স্মৃতি আর আগামীর সেদিনের আশা। তাই কোভিড বিধিনিষেধ মেনেই পুজো হয়েগেল যাত্রার অফিসে। আশার আলো জ্বালিয়ে তাঁদের বার্তা , যাত্রা ছিল ,আছে এবং থাকবে। পয়সার অভাবে কাগজে বিজ্ঞাপন দিতে পারেননি । তাই তাঁদের উপস্থিতি বোঝাতে ও তাঁদের বার্তা গ্রাম ও মফস্বলের দর্শকদের পৌঁছানোর জন্য যাত্রার দল গুলি সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্য নিচ্ছেন। নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়ার পেজে জানাচ্ছেন তাঁরা তৈরি ,ডাক পেলেই যাত্রার আসর বসাতে পৌঁছে যাবেন গ্রাম গঞ্জের ময়দানে।