Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeলাইফস্টাইলশ্রবণশক্তি হারাতে চলেছে ভিডিও গেমাররা!

শ্রবণশক্তি হারাতে চলেছে ভিডিও গেমাররা!

চরম বিপদে ভিডিও গেমাররা!

Follow Us :

অতিরিক্ত মাত্রায় ফোন বা কম্পিউটার স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকলে চোখের তো ক্ষতি (Eye Damage) করে, সঙ্গে মাথাতেও এর প্রভাব পরে। বিশেষ করে স্কুল পড়ুয়ারা আজকাল সুযোগ পেলেই ফোন বা কম্পিউটারের দিকে ঘন্টার পর ঘন্টা তাকিয়ে থাকে। যা তাদের চরম বিপদে ফেলছে। অনেকে বেশি শব্দে গান শোনা বা গেম খেলতে পছন্দ করা খুদেরা নিজের পাশাপাশি অন্যদের ক্ষতি করছে। যেসব গেমার নিয়মিত বেশি শব্দে ভিডিও গেম খেলে, তাদের স্থায়ীভাবে শ্রবণশক্তি হারানোর (losing their hearing Abilities) শঙ্কা রয়েছে। সম্প্রতি এক গবেষণা সূত্রে এই তথ্যই সামনে এলো।

সম্প্রতি বিবিসির প্রকাশিত খবরে বলা হয়, গেমাররা দীর্ঘ সময় অতিরিক্ত ভলিউমে গেম খেলার মাধ্যমে নিজেদের শ্রবণশক্তিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে। তাদের শ্রবণশক্তির অপরিবর্তনীয় ক্ষতি করে টিনিটাসে পর্যন্ত আক্রান্ত করতে পারে। মূলত চারদিক নিস্তব্ধ থাকার পরও কানে অস্বাভাবিক শব্দ শোনার এ সমস্যাকে টিনিটাস রোগ বলা হয়।

আরও পড়ুন: কিশমিশ খেলে দূর হবে অনেক সমস্যা

বিএমজে পাবলিক হেলথ গবেষণাপত্রে ১৪টি গবেষণা পর্যালোচনা করা হয়েছে। গেমাররা গেমিংয়ের সময় ভলিউম অনিরাপদ স্তরে রেখে গেমিং করে থাকে। যদি গেমাররা নিরাপদ ভলিউম স্তরে সাইন্ড কমিয়ে এনে গেমিং করে, তাহলে শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসবে। এজন্য গবেষকরা গেমারদের এ বিষয়ে আরো জনসচেতনতামূলক প্রচারণা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রাপ্তবয়স্ক কেউ সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা ৮০ ডেসিবেল (ডিবি) শব্দ মাত্রা নিরাপদে সহ্য করতে পারবে। তবে এ স্তরের বাইরে দীর্ঘ সময় উচ্চ বা অতিরিক্ত ভলিউমে গেমিং করা হলে তা শ্রবণশক্তির ক্ষতি করবে। প্রাপ্তবয়স্কদের সপ্তাহে ৪ ঘণ্টা ৮৫ ডেসিবেল এবং সর্বোচ্চ সপ্তাহে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট ৯০ ডেসিবেল মাত্রার মধ্যে গান শুনতে পারেন। তবে শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রে এ শব্দের সীমা আরো কম, এমনটাই জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন।

আরও অন্য খবর দেখুন

RELATED ARTICLES

Most Popular