দিল্লি: গত সোমবার সন্ধ্য়ায় লালকেল্লা মেট্রো স্টেশনের (Red Fort Metro Station) গেট নম্বর ১-এর কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে রাজধানী। বিস্ফোরণের তীব্রতায় আশপাশের একাধিক গাড়ি থেকে গোটা এলাকায় প্রায় ধ্বংসলীলা শুরু হয়ে যায়। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে ছিন্নভিন্ন দেহ। মৃ্ত্যুর সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে থাকে।
সূত্রের খবর, বিস্ফোরণে ব্যবহৃত হুন্ডাই আই-২০ (Hyun i20) ছাড়াও অভিযুক্ত আত্মঘাতী বোমারু উমর নবি ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী দিল্লি থেকেই আরও দু’টি গাড়ি কিনেছিলেন। তার মধ্যে একটি ইকোস্পোর্ট মডেলের ওই গাড়িটির নম্বর DL10CK0458। তদন্তকারীদের আশঙ্কা, এই গাড়িগুলিও সন্ত্রাসের নেটওয়ার্কে (Terror Network) ব্যবহৃত হয়েছিল। তদন্তকারীদের সন্দেহ, এমনও হতে পারে ওই দুটি গাড়িতেও বিস্ফোরক মজুত করা এবং অন্য কোনও পরিকল্পনায় তা ব্যবহার করার ছক ছিল বা আছে।
আরও পড়ুন: ‘কালপ্রিটকে খুঁজে বের করতে হবে’ দিল্লি কাণ্ড নিয়ে বৈঠকে বার্তা শাহের
একইসঙ্গে নজরে রয়েছেন ফরিদাবাদের আল-ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা ডঃ শাহিন সাঈদ। তাঁর গাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি স্বয়ংক্রিয় রাইফেল, পিস্তল ও বিপুল পরিমাণ গুলি। তদন্তে উঠে এসেছে, শাহিন ভারতে জইশের নারী শাখা জামাত উল-মোমিনাত-এর নেতৃত্বে ছিলেন। পাকিস্তানে এই সংগঠনের নেতৃত্বে রয়েছেন জইশ প্রতিষ্ঠাতা মাসুদ আজহারের বোন সাদিয়া আজহার।
দেখুন খবর:







