নয়াদিল্লি: কোটায় (Kota) ফের এক ছাত্রের (Student) মৃত্যু। রবিবার হস্টেলের ঘর থেকে ওই ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ মেলে। কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মঘাতী হয়েছেন ওই ছাত্র। এই নিয়ে এবছর আট পড়ুয়ার মৃত্যু হল। জানা গিয়েছে, গত বছর রোহতক থেকে কোটায় পড়তে এসেছিল ছাত্রটি। কোটার এক কোচিং সেন্টারে নিট পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। কোচিং সেন্টারের কাছেই একটি হস্টেলে থাকতেন।
রবিবার সকাল থেকে ওই ছাত্রকে ফোন করেন তাঁর বাবা-মা। তিনি ফোন তোলেননি। তাতেই সন্দেহ হয়। হস্টেলের নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে তাঁর বাবা-মা যোগাযোগ করেন। নিরাপত্তারক্ষীরা দেখেন, ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। ডাকাডাকি করে কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি। এরপর খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ দরজা ভেঙে দেখে দেখে সিলিংং ফ্যানে ঝুলছে দেহ। পুলিশ জানিয়েছে, দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হস্টেলে কেন প্রশাসনের নির্দেশ মতো অ্যান্টি হ্যাঙ্গিং ডিভাইস লাগানো হয়নি তাও খতিয়ে দেখা হবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন যেতে না যেতেই উত্তপ্ত শিলিগুড়ি
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছাত্র ছাত্রীরা কোটায় গিয়ে পড়াশোনা করেন। কেউ কেউ পড়াশোনার চাপ সহ্য করতে পারেন না। ২০২৩ সালে ২৯ জন ছাত্র আত্মহত্যা করেছিল।
আরও খবর দেখুন
 ফের এক ছাত্রের (Student) মৃত্যু। রবিবার হস্টেলের ঘর থেকে ওই ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ মেলে। কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি){kind=link}