Friday, June 27, 2025
HomeফিচারSex Championship 2023 | বেশরম বাৎস্যায়ন, শিহরণের রসে জারিত আকণ্ঠ নাভি-শ্বাস

Sex Championship 2023 | বেশরম বাৎস্যায়ন, শিহরণের রসে জারিত আকণ্ঠ নাভি-শ্বাস

Follow Us :

কৃষ্ণ করলে লীলা, আমরা করলে বিলা?

উঁহু, সেটি হচ্ছে নে। কামনা-বাসনার অত্যাধুনিক আবেদনমথিত রাসমঞ্চে খিলাড়িকুল লীলায়িত আকাঙ্ক্ষায় হাপুস হুপুস শব্দে গোগ্রাসে পরম সাধের ফলমূলাদি গলাধকরণ করবেন আর অর্গাজমে সেঁকে নেবেন সঙ্গীসাথীর অনভিপ্রেত কাম, আর আমাদের লুক্কায়িত দুই চোখ সেই পাড়ায় রসাস্বাদিত ভ্রমণ সম্পন্ন করবে না, তা কি হয়? শরীরে শরীর ঘষলে দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে বাসনা, কামের কপাল বেয়ে মৃদু ছন্দে গড়িয়ে পড়া বিন্দু বক্ষ বিভাজিকায় এসে টলমল করে ওঠে, পিছলে নামে নাভিকুণ্ডে, গভীর গহ্বরের গোপন গরিমায় শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে, তাই তো তার নাম নাভি-শ্বাস। এক অবারিত উত্থান-পতনের সমকালীন আবাসভূমি।

        কত শত এমনতরো নাভি -শ্বাসে দম আটকে বেদম সব (সেক্স) সে বড়া খিলাড়ি। সুইডেন সেক্স ফেডারেশনের (Sweden Federation of Sex) টুইটার হ্যান্ডেলে আঙুলের টোকা দিয়ে দেখছিলাম, সুদূর ইউরোপের রাস, থুড়ি লীলামঞ্চের রাশ আলগা করা যায় কি না। যা দেখলাম, তাতে গোপন কথাটি আর রইল না গোপনে। আলুলায়িত শিফন শাড়ির অভ্যন্তরে নিদারুণ হাতছানি, রঙিন কাঁচুলি-পাশে আবদ্ধ নরম মাংসপিণ্ডের গরম আখ্যান আর ঘি-আগুনের গর্বিত সংস্পর্শে কঠিন আখপেষাই যন্ত্রের অবিরাম ঘর্ষণ।

বলাই যায়, সুউডেনে শৃত্কার! 
কী বলেন রক্ষণশীল সমাজবিশারদরা। ধুর, ওদের মত জানতে বয়েই গেছে। সেই ওয়েবসাইটের ওই লাইভ স্ট্রিমিংয়ে (Live Streaming) অপলক দৃষ্টি, আজানুলিপ্ত সঙ্গ-পিপাসায় বুকের অনবরত ধকধকানি, কখনও যেন ধমকে না যায়, থমকে না থাকে। কোঁকড়ানো সোনালি চুল, কপালে কালো বিন্দুর মতো টিপ, চোখে মাশকারা, নাকে একচিলতে হিরের নথ, নাকের পাটাতনে বিন্দু ঘাম, লাল টুকটুকে ঠোঁটযুগল, নাক আর তিরতির করে কাঁপতে থাকা ঠোঁটের মধ্যিখানে টলটল করা দুফোঁটা ঘাম, কানে উজ্জ্বল পলাশরঙা টুকরো পাথরের কানছাবি, কাঁধ বেয়ে হালকা নামা চুলের রাশি, দুই ভীরু নরম কবুতরের মতো স্তনদ্বয় পাতলা ফিনফিনে একচিলতে কাপড়ে ঢাকা, মধুলোভী দুই বৃন্তে গোলাপি আভা, নীচে পিছলে পড়া রুপোলি আভা, নরম পেটের সপাট তটভূমিতে জেগে থাকা এক গভীর রহস্য, যে রহস্য উন্মোচনে বারবার পাড়ি দেয় আঙুল থেকে ঠোঁট, নাক থেকে জিভ, তবুও রহস্য অধরা, খোলা কোমরে সোনার কোমরবন্ধ, নীচে আরও নীচে মনোরম জল-জঙ্গলের কাব্যিক ছন্দ, মন বলে ওঠে, গভীরে যাও, আরও গভীরে যাও, এই বুঝি তল পেলে সব হারাবার, না, তল পাওয়া যায় না, যেতে পারে না, ঈশ্বরের যে এমনই সৃষ্টি, রহস্য থাক, রহস্যভেদী বাণ থাক বা না-থাক, গমরঙা উরু বেয়ে গড়িয়ে নামতেই হবে লিপ্সার জলতরঙ্গ, আলতা-পরা পায়ের দুপাতার সামনে এমন মখমলি আঙুলে পরা থাক রুপোর আংটা, সেই আংটা ছুঁয়ে পুষ্টু গোড়ালি বেয়ে উঠে কোথায় যেন হারিয়ে যায় দুচোখ, খুঁজতে থাকে, খুঁজতেই থাকে পড়ন্ত বিকেলের গোধূলি রঙা নিতম্ব পেরিয়ে সতীপীঠ মাহাত্ম্য।
        
সুইডেন কি বোঝে এ  মাহাত্ম্য?

জানতে অনেকটা পিছনে পেরিয়ে গিয়েছিলাম। সময়টা খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ থেকে খ্রিস্টাব্দ ৩০০। অধ্যাপক হারাণচন্দ্র চাকলাদারের মতে, বাৎস্যায়ন দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের অধিবাসী ছিলেন। কামসূত্রে ভারতের প্রায় সব অঞ্চল সম্পর্কে অল্পবিস্তর আলোচনা থাকলেও দক্ষিণ-পশ্চিম ভারত সম্পর্কে লেখকদের ব্যাপক এবং গভীর ধারণা লক্ষ করা যায়। কতটা পিছনে ফিরলাম, তা নিয়ে বিতর্ক আছে। শ্যামশাস্ত্রীর (কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রের সম্পাদক) ধারণা, বাৎস্যায়ন ১৩৭-২০৯ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে কোনও এক সময়ে জন্মেছিলেন। ভান্ডারকরের মতে, তাঁর জন্ম ১০০ খ্রিস্টাব্দের ভেতরে। এ বি কিথের দাবি, বাৎস্যায়নের জন্ম চতুর্থ শতাব্দীতে। অধ্যাপক হারানচন্দ্র চাকলাদার এ সমস্যাটি নিয়ে বিস্তারিত বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন যে, ‘কামসূত্র’ ৪০০ খ্রিস্টাব্দের আগে লেখা হয়েছে এবং সেটা কৌটিল্যের ‘অর্থশাস্ত্র’ এবং পতঞ্জলির ‘মহাভাষ্য’র পরে, কেননা বাৎস্যায়ন এ দুটি গ্রন্থ দ্বারা কমবেশি প্রভাবিত হয়েছিলেন। অতএব, ধরে নেওয়া যেতে পারে, খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ থেকে খ্রিস্টাব্দ ৩০০-র মাঝে কোনও এক সময়ে বাৎস্যায়ন ‘কামসূত্র’ লিখেছিলেন। কামসূত্রে অভিজাত শ্রেণির ভোগ-বিলাস এবং আভিজাত্যের ফিরিস্তি থেকে অনুমান করা যায়, এ ধরনের লেখা তখনই সম্ভব যখন রাষ্ট্র ছিল সমৃদ্ধশালী, নগরবাসীরা ছিল ধনবান এবং বিলাস-ব্যসনে মশগুল। সন্দেহ নেই, সময়টা ছিল সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং ওই জনপদ ছিল কোনও রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা এবং বিদেশি আগ্রাসন থেকে মুক্ত। গুপ্ত যুগ (৩০০-৩০০ খ্রি:) ছিল এমনই একটা সময় যখন শিল্পকলা এবং সাহিত্য চর্চা সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছেছিল। যৌনতার প্রতি ভারতীয়দের উদারনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি বদলে ফেলার জন্য খ্রিস্টান মিশনারি, ইংরেজ প্রশাসন এবং তাদের সৃষ্ট ইংরেজি শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণী ভারতের শৃঙ্গাররস-কেন্দ্রিক সাহিত্য, শিল্পকলা, অভিনয় এবং সঙ্গীতের প্রতি অশ্লীলতার অভিযোগ এনে এর নিয়ন্ত্রণ শুরু করে এবং একটি আইন (Obscene Publication Act) প্রণয়ন করে এ ধারার সাহিত্যকর্মের প্রকাশনা নিষিদ্ধ করে দেয়। ফলে, ভারত উপমহাদেশে দু’হাজার বছর ব্যাপী প্রবহমান কামশাস্ত্রের চর্চা উনিশ শতকে এসে ব্যাহত হয়। তখন থেকেই এই সাহিত্যধারার প্রতি ভারতীয়দের, বিশেষত শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণির দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে শুরু করে। প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃত সাহিত্যে মালঙ্গ বাৎস্যায়নের ‘কামসূত্র’ একটি কালজয়ী গ্রন্থ। নারী ও পুরুষের দাম্পত্য জীবন, কামকলা, অভিজাত শ্রেণীর সংস্কৃতি এবং আমোদ-ফুর্তি নিয়ে এই বই দু’হাজার বছর ধরে পাঠকদের আকৃষ্ট করে রেখেছে। ১৮৭৬ সালে রিচার্ড ফ্রান্সিস বার্টন, ভগবানলাল ইন্দ্রজি, ফস্টার ফিটজজেরাল্ড আর্বাথনট এবং শিবরাম পরশুরামের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ‘কামসূত্র’র ইংরেজি তর্জমা প্রকাশিত হয়। পাশ্চাত্যে বইটি ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা লাভ করে, তবে সেটা ‘কামসূত্র’র সামগ্রিক বিষয়বস্তুর কারণে নয়, মূলত বাণিজ্যের স্বার্থে একটি বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গিতে উপস্থাপনের কারণে। মনে করা হয়, প্রাচীন ভারতে সংস্কৃত ভাষায় যখন এ বইটি লেখা হয়েছিল তখন সমাজের অভিজাত শ্রেণির ভেতরে ধর্ম এবং অর্থশাস্ত্রের পাশাপাশি কামশাস্ত্রের চর্চা ছিল। সংস্কৃত ‘কাম’-এর অর্থ বাসনা, প্রেম, আনন্দ এবং যৌনক্রিয়া। অর্থাৎ পঞ্চ-ইন্দ্রিয়লব্ধ যে কোনও আনন্দই কামের আওতাভুক্ত। আর ‘সূত্র’র অর্থ কোনও নীতি বা তত্ত্বের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা। এ পদ্ধতিতে লেখার সুবিধা হল শিক্ষার্থীরা সূত্রগুলো সহজেই স্মরণ করতে পারে। বাৎস্যায়নের এই গ্রন্থের উদ্দেশ্য ‘কাম’ অর্থাৎ আমোদ-প্রমোদের সঙ্গে এই ব্যাপারে পাঠকদের সম্যক ধারণা দেওয়া। ‘কামসূত্র’ শুধুমাত্র যৌনতার মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, প্রাচীন ভারতের সমাজ জীবনের হরেক রকম বিষয়ে বিস্তারিত এবং বাস্তব-ধর্মী তথ্যাবলির সমাবেশ ঘটেছে এখানে, যেমন পোশাক, প্রসাধনী, বিনোদন, সমাজ, ক্রীড়া, বাড়ির অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা এবং বহিরাঙ্গনের নান্দনিকতা। তা ছাড়াও বাৎস্যায়ন কমবেশি মনোবিজ্ঞান, সমাজতত্ত্ব, যৌন বাসনা, সমকামিতা, ভেষজ চিকিৎসা এবং নারী যৌনকর্মীদের পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন-সহ আরও অনেক বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। মূলত, ‘কামসূত্র’ প্রাচীন ভারতের মৌর্য এবং গুপ্ত সভ্যতার ৮০০ বছরের শিল্প-সংস্কৃতির একটি লিখিত প্রমাণ। প্রাচীনকাল থেকে ১৮ শতক পর্যন্ত ভারতে কামশাস্ত্রের চর্চা অব্যাহত ছিল এবং এ বিষয়ে রচিত একাধিক গ্রন্থ তার সাক্ষ্য বহন করছে। কিন্তু ভারতে ইংরেজ শাসনকালে এই পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বদলে যায়। তা বদলাক, তবে সুইডেন যে বদলায়নি, তার প্রমাণ মিলল। যৌনতা এখন আর শুধুমাত্র চার দেওয়ালের মধ্যে বন্দি নেই। বিনোদনের দুনিয়া এখন যৌনতায় মাখামাখি। তেমনই যৌনতার খেলায় মেতে উঠল সুইডেন।  সেক্স চ্য়াম্পিয়নশিপ। ২০ জন প্রতিযোগী।  শরীরী খেলায় একাধিক নিয়ম। দুম করে সঙ্গম শুরু করলেই চলবে না। প্রতিযোগীকে পেরিয়ে যেতে হল নানা স্তর। প্রথমেই  সিডাকশন অর্থাৎ প্রলুব্ধ করা। মানে শরীরী ভঙ্গিমায় উত্তেজনার শুরু। তারপর ওরাল সেক্স। শেষে সঙ্গম। সব কটা স্তর ঠিকঠাকভাবে পেরোতে পারলেই কেল্লাফতে। যৌনকর্ম মাপতে ৫ বিচারকের কড়া নজর। বললে চলবে না, নজর না লাগ যায়ে…
   লাখ লাখ যুগ হিয়ে হিয়া রাখিনু
   তবু হিয়া জুড়ন না গেল।
                             চণ্ডীদাস
চণ্ডীদাস ছিলেন বড় কবি, তবে
উনার পড়া হয় নাই বাৎস্যায়ন
আমি তাকে একলব্যের মতোন
খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে করেছি অধ্যয়ন।
তারই কল্যাণ্যে নারীকে চিনেছি
শিখেছি সঙ্গমকলা, রতিরঙ্গরস,
তা না হলে সকলি গরল ভেল
কামসিদ্ধি বিনা ব্যর্থ কাব্যযশ।
আমি একবারই পেয়েছি তাহারে,
জুড়িয়েছি লাখ বর্ষ, লক্ষ জীবন।
স্তনবৃন্তে গোপনে সজ্জিত ছিল
তুনুর অণুর অস্ত্র,
স্তনপ্রেমী আঁধার রজনী তাকে
ঢেকে রেখেছিল স্বচ্ছ বস্ত্রবৎ।
বুকের বস্ত্র সরিয়ে বাৎস্যায়ন
দেখিলেন তার স্তনবৃন্তের রূপ।
দেখিলেন সেই অপরূপ শোভা,
মনোলোভা, নিদ্রিতা, নিশ্চুপ।
ক্রমশ এ কুচযুগ পরিণত হবে
পয়োধরে, দুগ্ধবতী নারী হয়ে
সন্তানের চাহিদা মিটিয়ে শেষে
ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে সময়ের হাতে।
তবে কি লুট করবার উদ্দেশ্যেই
এরকম যুগল কুসুম নারীদেহে
ফুটিয়েছে সময়-কামুক ঈশ্বর?
                  নির্মলেন্দু গুণ
বাৎস্যায়ন হোক বা চণ্ডীদাস কিংবা নির্মলেন্দু গুণ, তাঁদের লেখা বা কবিতা ওরা পড়েনি। ওরা মানে দক্ষিণ-পশ্চিম সুইডেনের গোথেনবার্গের সেই গোপন বিলাসী কুঠুরিতে যারা আসঙ্গ লিপ্ত ছিল সেরা হওয়ার প্রতিযোগিতায়। বিছানায়, যৌনতার বারুদে আগুন জ্বালিয়েছিল, রতিসুখ দিয়েছিল, পেয়েছিল, শৃত্কারে কেঁপে কেঁপে উঠেছিল সুইডেন, 
       আমি চাই তুমি 
       আমাকে শ্রবণ কর
       আমাকে দ্রবণ কর
        তোমার ভিতরে।
       তুমি জয় কর দ্বিধা,
       জয় কর সংশয়।
       মনে রেখ এই দেহ 
       কমলালেবুর মতো
       পচনপ্রবণ, এই দেহ
       আর কারও নয়-
       তুমি শুধুই আমার।
       বাৎস্যায়ন নন শুধুই 
       নারীদেহের শিকারি।
       ইনি ধন্বন্তরি, কবিরাজ,
       কট্রিমের চেয়েও ইনি
       দ্রুত উপশমকারী,
       রসনার লালাস্রোতে।
                    নির্মলেন্দু গুণ
ব্রিটনের বার্বি সিনস, রাশিয়ার মলি ডেভন, স্লোভেনিয়ার মিস্টার রিডল, ফ্রান্সের লরেন্জো ভিয়োটা, ইউক্রেনের তালিয়া মিন্ট, ইতালির এরিক ক্যাপিটানো, রোমানিয়ার মুগুর, গ্রিসের নেক সিনার, ক্রোয়েশিয়ার সুইট মেরি, ফিনল্যান্ডের অ্যান জয়, ইউক্রেনের ম্যাথু মেয়ার, পর্তুগালের সেক্সি লেক্সি, স্পেনের সেলভা ল্যাপিড্রারা গোথেনবার্গের সেই গভীর গোপনে উচ্চস্বরে নির্মলেন্দু গুণ আওড়াচ্ছিলেন আর জিভা সেভেডিচিকের মতো বিচারকরা সেই অসীম শৃত্কারে রতিরসের উত্স খুঁজে প্রতিযোগীদের নম্বর দিলেন। সিডাকশন থেকে নন-ইরোটিক ম্যাসাজ, ইরোটিক ম্যাসাজ, ফোরপ্লে, ওরাল সেক্স, পেনিট্রেশন, সেক্সুয়াস স্ট্যামিনা, লিঙ্গ-সৌন্দর্য, এক রাউন্ডে কতবার অর্গাজম, ব্লাড প্রেশার বাড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা, সঙ্গমে বৈচিত্র, কামসূত্র সহ হরেক ক্যাটেগরিতে কারা কতটা ঝড় তুললেন, তা উঁকি মেরে দেখে এলুম।
            শিহরণের রসে জারিত হল আকণ্ঠ নাভি-শ্বাস। উথাল-পাথাল অঙ্গরসে ভিজল সুমধুর দিন-রাত, রমণী, তুমি কোথা হইতে আসিয়াছো, রমণে পটু পুরুষ জিজ্ঞাসিল ওই মখমলি বিছানায়, দীর্ঘায়িত হল সঙ্গমকাল, কোনও পুরুষ বা নারী নয়, বিজয়ী হল বিশ্বের প্রথম সেক্স চ্যাম্পিয়নশিপ। চু্ম্বনের প্রকারভেদে রসাস্বাদিত হল তৃষিত হৃদয়। তিষঙ্ক, উদভ্রান্ত, অঘপীড়িতক, অবপীড়িতক, কর্ষণ চুম্বন, উত্তর চুম্বন, সম্পূট চুম্বন, অন্তর্গত মুখ চুম্বন, চলিতক, প্রতিরোধক, সভৌষ্ঠ চুম্বনে সুইডেন সম্ভোগবেষ্টিত সাধনে সিদ্ধিলাভ করল। এ চুম্বনের গল্প না-হয় আরেকদিন…

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Iran-Israel | ফের যু/দ্ধ শুরু? এ কী করল ইজরায়েল? এবার পাল্টা ত/ছন/ছ করবে ইরান
00:00
Video thumbnail
Weather Update | শুরু হবে প্রবল বৃষ্টি, ভাসবে কোন কোন এলাকা? জেনে নিন বড় আপডেট
00:00
Video thumbnail
Digha | Rath Yatra | আজ রথ, এই মুহূর্তে দিঘায় কী অবস্থা? দেখুন সরাসরি
00:00
Video thumbnail
Good Morning Kolkata | সকালের গুরুত্বপূর্ণ খবর, দেখুন একনজরে সরাসরি
03:03:38
Video thumbnail
Rath Yatra | Digha | আজ জগন্নাথের রথযাত্রা, দেখুন দিঘা থেকে সরাসরি
02:33:32
Video thumbnail
Puri | Rath Yatra | আজ জগন্নাথের রথযাত্রা দেখুন পুরী থেকে Live
02:30:02
Video thumbnail
Digha | Rath Yatra | দিঘায় কীভাবে রথে তোলা হল জগন্নাথকে? দেখুন Live আপডেট
06:46
Video thumbnail
Iran-Israel | ফের যু/দ্ধ শুরু? এ কী করল ইজরায়েল? এবার পাল্টা ত/ছন/ছ করবে ইরান
08:05
Video thumbnail
The Heritage School | ২৪তম বর্ষে পদার্পণ দ্য হেরিটেজ স্কুল, শুভ সূচনা রজতজয়ন্তী বর্ষের
01:05
Video thumbnail
Rath Yatra | বাংলাজুড়ে রথযাত্রা, একনজরে দেখুন রথের ছবি
15:32

Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39