কলকাতা: স্কুল সার্ভিস কমিশনের গ্রুপ ডি তে ১৯১১টি শূন্য পদে এখনই নিয়োগ নয়, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। এর আগে কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhay) নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি (Group-D) কর্মীর চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন। সেই সব শূন্যপদে নতুন নিয়োগেরও নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। চাকরি হারানো ওই কর্মীরা কলকাতা হাই কোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যান। ওই বেঞ্চও একক বেঞ্চের নির্দেশই বহাল রাখে। চাকরি খোয়ানো কর্মীরা এরপর শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন।
শুক্রবার সেই মামলা শীর্ষ আদালতে (Supreme Court) ওঠে। এদিন আদালত নির্দেশ দেয়, এসএসসি গ্রুপ ডির শূন্য পদে নিয়োগের জন্য এখনই কাউন্সেলিং করা হবে না। সুপ্রিম কোর্ট মনে করছে, নিয়োগ নিয়ে চলা বিতর্কের মধ্যেই ওই সব শূন্য পদে নিয়োগ করলে আইনি জটিলতা বাড়বে। মামলার পরবর্তী শুনানি ২০ মার্চ।
আরও পড়ুন: Border-Gavaskar Trophy: আড়াই দিনেই শেষ হচ্ছে টেস্ট ম্যাচ, বিসিসিআইয়ের পিচ-নীতি কি সমর্থনযোগ্য?
উল্লেখ্য, ওএমআর শিট (OMR Sheet) জালিয়াতি করে শিক্ষাকর্মী পদে যাঁরা চাকরি পেয়েছিলেন তাঁদের প্রত্যেকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল হাই কোর্ট। তাঁরা যা বেতন পেয়েছেন তাও ফেরত দিতে বলা হয়েছিল। পাশাপাশি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় আরও নির্দেশ দেন, যে প্রাথীরা অপেক্ষা তালিকায় রয়েছেন তাঁদের মধ্যে থেকেই ১৯১১ জনকে নিয়োগ করতে হবে।
এদিকে স্কুল সার্ভিস কমিশনের পথে হেঁটে এবার নবম-দশমের ৬১৮ জনের নিয়োগপত্র প্রত্তাহার করল মধ্য শিক্ষা পর্ষদ। কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশ মতো, গত বুধবার নিজেদের আইনবলে কমিশন ৬১৮ জনের সুপারিশপত্র প্রত্তাহার করে নেয়। শুক্রবার মধ্য শিক্ষা পর্ষদও একইভাবে ওই ৬১৮ জনের নিয়োগপত্র প্রত্তাহার করে নেয়। সে কথা আদালতকে জানিয়েও দিয়েছে পর্ষদ।
 নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি (Group-D) কর্মীর চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন। সেই সব শূন্যপদে নতুন নিয়োগেরও নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। চাকরি হারানো ওই কর্মীরা কলকাতা হাই কোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যান। ওই বেঞ্চও একক বেঞ্চের নির্দেশই বহাল রাখে। চাকরি খোয়ানো কর্মীরা এরপর শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন){kind=link}