মেদিনীপুর: ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের মোকাবিলায় যতটা সম্ভব প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে প্রশাসন। আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা অনুযায়ী, শনিবারের গভীর নিম্নচাপ অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। প্রথম ১২ ঘন্টায় এটি উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। আর তার পরবর্তী ১২ ঘণ্টায় এটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশের তিনকোনা আইল্যান্ডের কাছে সন্দীপ ও বরিশালের সন্নিকটে পৌঁছবে ২৫ তারিখ সকালে।
সিত্রাংযের সব থেকে বেশি প্রভাব পড়তে পারে দুই চব্বিশ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাতে। সতর্কতা জারি করা হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরের একটা অংশেও। তাই সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় ওই অংশ ছাড়াও মেদিনীপুর শহরেও
মেদিনীপুর: ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের মোকাবিলায় যতটা সম্ভব প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে প্রশাসন। আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা অনুযায়ী, শনিবারের গভীর নিম্নচাপ অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। প্রথম ১২ ঘন্টায় এটি উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। আর তার পরবর্তী ১২ ঘণ্টায় এটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশের তিনকোনা আইল্যান্ডের কাছে সন্দীপ ও বরিশালের সন্নিকটে পৌঁছবে ২৫ তারিখ সকালে।
সিত্রাংযের সব থেকে বেশি প্রভাব পড়তে পারে দুই চব্বিশ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাতে। সতর্কতা জারি করা হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরের একটা অংশেও। তাই সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় ওই অংশ ছাড়াও মেদিনীপুর শহরেও ২৪ ঘন্টার কন্ট্রোল রুম খুলে প্রস্তুতি শুরু করে দিল মেদিনীপুর পৌরসভা। জরুরি ভিত্তিতে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য অপেক্ষায় আছেন অসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্মীরা।
ফনি যশ আমফান-এর মত প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলির ক্ষেত্রে রাজ্যের অন্যান্য নানা অংশের মত পশ্চিম মেদিনীপুরেও প্রভাব পড়েছিল। জেলার দাঁতন, মোহনপুর সহ খড়গপুর মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকায় এর প্রভাবে অনেকটা ক্ষতি হয়েছিল। সমুদ্র উপকূলবর্তী ওই এলাকা ছাড়াও সুবর্ণরেখার নদী সংলগ্ন অংশেও প্রভাব পড়েছিল। তাই প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সংলগ্ন এলাকাকে বারবার সতর্ক করা হয়েছে। ওই সব ক্ষেত্রে দুর্যোগের প্রভাব পড়েছিল মেদিনীপুর শহরেও।
শনিবার বিকাল থেকেই তাই প্রশাসনের নির্দেশ মেনে কন্ট্রোল রুম খুলে সিভিল ডিফেন্সের টিম সহ পাঁচটি দল তৈরি করে প্রস্তুত হয়েছে মেদিনীপুর পৌরসভা। কন্ট্রোল রুম খুলে সবরকম ভাবে প্রস্তুত থাকছেন বিপর্যয় মোকাবিলা, বিদ্যুৎ দফতর সহ অন্যান্য বিভাগের কর্মীরা। আগামী ২৫ তারিখ পর্যন্ত তৎপরতা বজায় থাকবে বলে জানান হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
খুলে প্রস্তুতি শুরু করে দিল মেদিনীপুর পৌরসভা। জরুরি ভিত্তিতে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য অপেক্ষায় আছেন অসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্মীরা।
ফনি যশ আমফান-এর মত প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলির ক্ষেত্রে রাজ্যের অন্যান্য নানা অংশের মত পশ্চিম মেদিনীপুরেও প্রভাব পড়েছিল। জেলার দাঁতন, মোহনপুর সহ খড়গপুর মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকায় এর প্রভাবে অনেকটা ক্ষতি হয়েছিল। সমুদ্র উপকূলবর্তী ওই এলাকা ছাড়াও সুবর্ণরেখার নদী সংলগ্ন অংশেও প্রভাব পড়েছিল। তাই প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সংলগ্ন এলাকাকে বারবার সতর্ক করা হয়েছে। ওই সব ক্ষেত্রে দুর্যোগের প্রভাব পড়েছিল মেদিনীপুর শহরেও।
শনিবার বিকাল থেকেই তাই প্রশাসনের নির্দেশ মেনে কন্ট্রোল রুম খুলে সিভিল ডিফেন্সের টিম সহ পাঁচটি দল তৈরি করে প্রস্তুত হয়েছে মেদিনীপুর পৌরসভা। কন্ট্রোল রুম খুলে সবরকম ভাবে প্রস্তুত থাকছেন বিপর্যয় মোকাবিলা, বিদ্যুৎ দফতর সহ অন্যান্য বিভাগের কর্মীরা। আগামী ২৫ তারিখ পর্যন্ত তৎপরতা বজায় থাকবে বলে জানান হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
যতটা সম্ভব প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে প্রশাসন। আবহাওয়া দফতরের সতর্কবার্তা অনুযায়ী, শনিবারের গভীর নিম্নচাপ অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। প্রথম ১২ ঘন্টায় এটি উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। আর তার পরবর্তী ১২ ঘণ্টায় এটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশের তিনকোনা আইল্যান্ডের কাছে সন্দীপ ও বরিশালের সন্নিকটে পৌঁছবে ২৫ তারিখ সকালে।
সিত্রাংযের সব থেকে বেশি প্রভাব পড়তে পারে দুই চব্বিশ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাতে। সতর্কতা জারি করা হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরের একটা অংশেও। তাই সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলায় ওই অংশ ছাড়াও মেদিনীপুর শহরেও ২৪ ঘন্টার কন্ট্রোল রুম খুলে প্রস্তুতি শুরু করে দিল মেদিনীপুর পৌরসভা। জরুরি ভিত্তিতে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য অপেক্ষায় আছেন অসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্মীরা।
ফনি যশ আমফান-এর মত প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলির ক্ষেত্রে রাজ্যের অন্যান্য নানা অংশের মত পশ্চিম মেদিনীপুরেও প্রভাব পড়েছিল। জেলার দাঁতন, মোহনপুর সহ খড়গপুর মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকায় এর প্রভাবে অনেকটা ক্ষতি হয়েছিল। সমুদ্র উপকূলবর্তী ওই এলাকা ছাড়াও সুবর্ণরেখার নদী সংলগ্ন অংশেও প্রভাব পড়েছিল। তাই প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সংলগ্ন এলাকাকে বারবার সতর্ক করা হয়েছে। ওই সব ক্ষেত্রে দুর্যোগের প্রভাব পড়েছিল মেদিনীপুর শহরেও।
শনিবার বিকাল থেকেই তাই প্রশাসনের নির্দেশ মেনে কন্ট্রোল রুম খুলে সিভিল ডিফেন্সের টিম সহ পাঁচটি দল তৈরি করে প্রস্তুত হয়েছে মেদিনীপুর পৌরসভা। কন্ট্রোল রুম খুলে সবরকম ভাবে প্রস্তুত থাকছেন বিপর্যয় মোকাবিলা, বিদ্যুৎ দফতর সহ অন্যান্য বিভাগের কর্মীরা। আগামী ২৫ তারিখ পর্যন্ত তৎপরতা বজায় থাকবে বলে জানান হয়েছে প্রশাসনের তরফে।