কলকাতা: বৃহস্পতিবার বিকেল থেকেই বিভিন্ন জেলায় (District) ঝোড়ো হাওয়ার (Wind) সঙ্গে বৃষ্টিপাত (Rain) হয়েছে। বলা যায় কিছুটা স্বস্তির বৃষ্টি পেয়েছিল শহর তথা শহরতলির বাসিন্দারা। তবে শুক্রবার সকাল থেকেই ফের চড়া রোদ। আজও কি স্বস্তি মিলবে তিলোত্তমাবাসীর? কী বলছে আবহাওয়া দফতর? আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Alipore Weather Office) জানাচ্ছে, এদিন রাজ্যের সবকটি জেলায় ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে শহর কলকাতাতেও (Kolkata)।সকালের দিকে খটখটে রোদ রীতিমতো অস্বস্তি বাড়াচ্ছে।কিন্তু, শুক্রবার বিকেলের পর থেকে ফের একবা রূপ বদলাতে পারে আবহাওয়া। এমনটাই জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, আজ বিকেলেও কলকাতায় ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শহরের তাপমাত্রাও বেশ কিছুটা কমেছে বৃহস্পতিবারের বৃষ্টির জন্য। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৩ ডিগ্রিতে। আগামী ২৪ ঘন্টায় কলকাতা-সহ আশপাশের এলাকায় আকাশ আংশিকভাবে মেঘলা থাকবে। কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: Madhyamik Exam Result 2023 | প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের ফল, জেনে নিন বিস্তারিত
হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, আগামী ২০ তারিখ পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বিকেলের দিকে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমানে বৃষ্টি হতে পারে। ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া।
এদিকে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও হতে পারে বৃষ্টিপাত। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদাতে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া।
রাজ্যে কবে প্রবেশ করবে বর্ষা? এই নিয়ে জাগছে নানা প্রশ্ন। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বছর কেরালাতে দেরিতে প্রবেশ করবে বর্ষা। ৪ জুন সেখানে বর্ষা প্রবেশের সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলায় কি এর প্রভাব পড়বে? যদিও এই প্রসঙ্গে আশ্বস্ত করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। তবে রাজ্যে কবে বর্ষার প্রবেশ তা এখনও নিশ্চিত করে জানা যায়নি।
 ঝোড়ো হাওয়ার (Wind) সঙ্গে বৃষ্টিপাত (Rain) হয়েছে। বলা যায় কিছুটা স্বস্তির বৃষ্টি পেয়েছিল শহর তথা শহরতলির বাসিন্দারা।){kind=link}