ঢাকা: ফের নতুন করে উত্তপ্ত বাংলাদেশ। রাজধানী ঢাকা জুড়ে এই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। ছাত্র সংগঠনকে নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গেও তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
আগামীকাল বাংলাদেশের ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে নামতে পারে শ্রমিকরা। সমগ্র কলেজ, হস্টেল, ধর্মীয় স্থানগুলিতে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ডিএমআরসি কলেজের এক ছাত্র মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনার সূত্রপাত। পুরান ঢাকার কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা কলেজ, নটরডেম কলেজসহ ৩৫ টি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। অভিযোগ শিক্ষার্থীরা কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজেও হামলা চালায়। এতে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। রবিবার দুপুরে যাত্রাবাড়ীর ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীরা প্রথমে সোহরাওয়ার্দী কলেজে হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন:রাজনীতিতে আসছেন? উত্তরে যা জানালেন অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়
হামলায় সোহরাওয়ার্দী কলেজের অ্যাম্বুলেন্স, প্রাইভেট কারসহ ৫টি যানবাহন ভাঙচুর ও কলেজের গুরুত্বপূর্ণ সামগ্রী লুট করা বলে কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে।
শিক্ষার্থীরা জানায়, পুরান ঢাকার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ডিএমআরসি কলেজের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ওই হাসপাতালের সামনে বুধবার থেকে বিক্ষোভ চালিয়ে আসছিল ডিএমআরসি কলেজের শিক্ষার্থীরা। সেই বিক্ষোভ চলাকালীন কবি নজরুল ও সোহরাওয়াদী কলেজের শিক্ষার্থীদের একটি অংশ বিক্ষোভরতদের ওপর হামলা করে বলে অভিযোগ।
দেখুন অন্য খবর: