নয়াদিল্লি: নাগরিকত্ব আইনে (Citizenship Act) কতজন উপকৃত? অসমের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি তথ্য তলব সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬-ক ধারার সাংবিধানিক বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। কত জন ওই ৬-ক ধারা অনুযায়ী উপকৃত? প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ তা জানতে চায়।
এই প্রক্রিয়ায় দুটি ভাগ রয়েছে। ১৯৬৬ সালের আগে যারা এসেছেন, তাদের বিষয়টি মান্যতা পেয়েছে। ১৯৬৬ থেকে ৭১ সালের মধ্যে আসা লোকেদের নাম ভোটার তালিকা থেকে দশ বছরের জন্য বাদ দেওয়া হয়। এই সংখ্যাটি কত? ১৯৬৬ সালের আগে আসা কতজন এই ব্যবস্থার সুবিধা পেয়েছেন? ১৯৬৬ থেকে ৭১ সালের মধ্যবর্তী সময়ের চিত্রটাই বা কি? কারণ, ১৯৭১ সালের পরে আসা মানুষ এর সুবিধা পাওয়ার যোগ্য নয়। মন্তব্য ডিভিশন বেঞ্চের।
আরও পড়ুন: ঝালদা পুরসভায় তৃণমূলের ইগোর লড়াই, ব্যাহত উন্নয়ন
১৯৭১ সালের পরে আসা সবাই অনুপ্রবেশকারী। এই মন্তব্য করে কেন্দ্রীয় সরকার জানায়, যত দ্রুত সম্ভব তথ্য পেশ করা হবে। রাজ্যসভায় পেশ হওয়া তথ্য অনুযায়ী ১৯৭১ সালের আগে আসা ব্যক্তি পূর্ববঙ্গের নাগরিক।। তাদের ফেরত পাঠানো যাবে না। ১৯৫১ থেকে ৬৬ সালের মধ্যে আসা মানুষদের নিয়েই কাজ হয়েছে। ১৯৬৬ থেকে ৭১ সালের মধ্যে আশা মানুষের সংখ্যা আনুমানিক ৫ লক্ষ ৪৫ হাজার।
বেঞ্চ জানতে চায়, ওই ধারা অনুসরণে ঠিক কতজন নাগরিকত্ব পেয়েছেন? ধারাটি’র কার্যকারিতা শেষ হয় ২০১৩ সালের ১৬ জুলাই। ওই তারিখের মধ্যে যারা নাগরিকত্ব পাননি, তারা অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন কি? ২০১৩ সালের ওই তারিখের আগে পর্যন্ত কতজনকে বিদেশি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে?
আরও খবর দেখুন
 কতজন উপকৃত? অসমের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি তথ্য তলব সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনের ৬-ক ধারার সাংবিধানিক বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।){kind=link}