কলকাতা: ভুয়ো ভ্যাকসিন দেবাঞ্জন দেব (Debanjan Deb) মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত বলেন, দেবাঞ্জন দেব নিশ্চয়ই প্রভাবশালী ছিলেন। সেই কারণেই তিনি ভ্যাকসিন (Vaccine) দেওয়ার ক্যাম্প বা অন্য কর্মসূচি করতে পারতেন। কিন্তু তার মানে এই নয় যে যাঁদের নামে অভিযোগ করছেন তাঁদের প্রত্যক্ষ মদতে তিনি এসব কাজ করছেন। এখনও পর্যন্ত দেবাঞ্জন দেব যাঁদের নামে অভিযোগ করছেন তাঁদের বিরুদ্ধে এই অপরাধে যুক্ত থাকার পক্ষে কোনও চূড়ান্ত তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। একজন অভিযুক্ত কীভাবে তদন্তকারী সংস্থার বদল চাইতে পারেন ? এই মুহুর্তে কোনও নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ আদালত দেবে না।
রাজ্যের আইনজীবী বলেন, এই মুহূর্তে দেবাঞ্জন দেবের কোনও জীবন সংশয় নেই। তিনি জামিন পাওয়ার পর এসব ভিত্তিহীন অভিযোগ জানাতে শুরু করেছেন। নিরাপত্তার দরকার হলে তিনি কেন্দ্র এবং রাজ্যের কাছে আবেদন জানাতে পারেন। ১৯ জানুয়ারি দুপুর ৩ টায় এই মামলায় পরবর্তী শুনানি।
আরও পড়ুন: বিকল্প পৌষমেলায় আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ
অভিযোগ, ভুয়ো আইএএস অফিসার তথা কলকাতা পুরসভার অতিরিক্ত কমিশনার পরিচয় দিয়ে কলকাতার একাধিক জায়গায় জাল করোনা ভ্যাকসিন শিবিরের আয়োজন করে দেবাঞ্জন। শর্তসাপেক্ষে ইডির মামলায় জামিন পায় দেবাঞ্জন। ২০২১ সালের ২৪ জুন দেবাঞ্জনকে গ্রেফতার করেছিল কসবা থানার পুলিশ।
আরও খবর দেখুন
 মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত বলেন, দেবাঞ্জন দেব নিশ্চয়ই প্রভাবশালী ছিলেন। সেই কারণেই তিনি ভ্যাকসিন দেওয়ার ক্যাম্প বা অন্য কর্মসূচি করতে পারতেন। কিন্তু তার মানে এই নয় যে যাঁদের নামে অভিযোগ করছেন তাঁদের প্রত্যক্ষ মদতে তিনি এসব কাজ করছেন।){kind=link}