Tuesday, June 3, 2025
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | দেশের বেকারত্বই এই নির্বাচনে বিজেপিকে ডোবাবে
Fourth Pillar

Fourth Pillar | দেশের বেকারত্বই এই নির্বাচনে বিজেপিকে ডোবাবে

যাঁরা এই সেদিনেও এই গাঙ্গুলিকে ভগবান বলে মনে করতেন, তাঁদের বিশ্বাসের দোরগোড়াতে গ্যামাক্সিন ঢেলে তিনি এখন এমপি হতে মাঠে নেমেছেন

Follow Us :

গতবার বিধানসভা নির্বাচনের আগের ছবি মনে করুন, মধ্যে মুকুল রায়, তখনও উনি ওই বিজেপিতেই, পাশে বিজেপি যুব মোর্চার সভাপতি সৌমিত্র খাঁ। বিরাট ঘোষণা বিজেপির তরফ থেকে, বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় এলে প্রতি বছর ১৫ লক্ষ করে, ৫ বছরে ৭৫ লক্ষ যুবকের চাকরি হবে এই বাংলায়। এই ১৫ সংখ্যাটার উপর বিজেপির একটা দুর্বলতা আছে, এর আগে ইউ হি সব কে খাতে মে ১৫-১৫ লাখ দেনে কা ওয়াদা করেছিলেন নরেন্দ্রভাই দামোদর মোদি। পরে আসল রহস্য ফাঁস করেছিলেন মোটাভাই অমিত শাহ। বলেছিলেন, ওহ তো জুমলা থা, আপ সচ মান লিয়ে? ওটা তো কথার কথা ছিল, আপনারা সত্যি ধরে নিলেন? তো স্বাভাবিকভাবেই সেদিনের চাকরির প্রতিশ্রুতিও ছিল এক প্রকাণ্ড জুমলা। এবং সেদিন ১৫ লক্ষ চাকরির কেবল ঘোষণাই হয়নি, তার এক প্রতিশ্রুতিপত্র ছাপানো হয়েছিল, সে প্রতিশ্রুতিপত্র যারা ফিল আপ করবে, তারা ভবিষ্যতে নাকি চাকরি পাবে। এই চাকরির ব্যাপারটা এল কোথা থেকে? বিহার থেকে। বিহারে বিরাট বিপদ থেকে কোনওরকমে বেঁচেছিল বিজেপি, তেজস্বী যাদবের ১০ লক্ষ চাকরির ঘোষণা বিজেপিকে বিরাট চাপে ফেলেছিল, বিহারের ইউথ বিরাটভাবে পাশে দাঁড়িয়েছিল, কান ঘেঁষে সেবারে বিজেপি জিতেছিল, সে কথা ভোলেনি বিজেপি। তাই ভোটের বহু আগে চাকরির তাসটা খেলে রেখেছিল, নির্বাচনের আগেই জানিয়েছিল চাকরি আসছে, কেবল ফর্মটা ফিলাপ করো। এটাই বিজেপি, দুটো সবল হাতের অধিকারী বেকার ছেলেগুলোকে যদি ঠকানো যায়, যদি তাদের কিছু ভোটও পাওয়া যায়, ভোট মেশিনারিতে মাগনা লেবার যদি মেলে, তাহলে তাই সই, ভোট বাজারে কিছুটা হলেও তো এগোনো যায়।

আসলে সেই কবে থেকেই বেকারত্ব বেচে ভোট পাওয়ার চেষ্টা শুরু হয়েছে, সেই কবেই সবল হাতওলা মাথার সামনে চাকরির গাজর ঝুলিয়ে দৌড় করানোর খেলা শুরু হয়েছে। তা না হলে প্রতিটা নির্বাচনের সময় যে লক্ষ বেকার উদয়াস্ত খাটে, তাদের কেউ কেউ সদ্য কলেজ পাশ করে বেরিয়েছে, কেউ বা দু’ তিন বছর হয়ে গেছে, কারও রাজ্য সরকারের চাকরির বয়সের শেষ বছর। ন্যাপলাদা ভোপলাদা চাকরি দেবে, কিংবা অটো লাইনের পারমিট, কিংবা কোথাও একটা, যা হোক কিছু একটা, যেটা পেলে ফোন করাই যাবে বেলা বোস কে, এটা কি ২২৪ ৯৯৩০, বেলা বোস তুমি পাচ্ছ কি শুনতে? চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা সত্যি, তা না হলে সবল হাত মাথার সেই মানুষটার রংবেরংয়ের ঝান্ডার পিছনে দৌড়নোর জন্য, মন আকুলি বিকুলি করছে, এমনটা তো হওয়ার কথা নয়, তার দরকার, খুব দরকার একটা চাকরি। ঠিক সেটাকেই কাজে লাগান রাজনৈতিক দল আর নেতারা। চাকরি, চাকরি, গাজর ঝোলানো খেলা, এই খেলাতে বিজেপি মাস্টার খেলোয়াড়। কারণ এ দলে চাকরি দেওয়ার কথা স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বলেন, গাজর ঝুলিয়ে দেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। বিজেপির প্রতিটা ম্যানিফেস্টোতে বেকারদের চাকরি, বেরোজগারো কো নৌকরি কথাটা আছে, প্রায় প্রতিটি সভায় মোদিজি বলেন, কী রকমভাবে দেশ এগিয়ে চলেছে, আর বেকারদের চাকরি হচ্ছে। তাহলে আসুন, মোদিজি আসার পর, বেরোজগারি, বেকারত্বের হিসেব নিয়ে বসা যাক।

২০১৪, যে বছর মোদিজি দেশের চৌকিদার হলেন, সে বছর দেশে বেকারত্বের হিসেব ৫.৫৭ শতাংশ, কে বলছে? সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি। তাদের তরফে জানানো হচ্ছে মোদিজি যখন গদিতে বসলেন, তখন দেশে বেকারত্বের হার ৫,৫৭ শতাংশ। আর ঠিক এই মুহূর্তে বেকারত্বের হার কোথায় দাঁড়িয়ে আছে? রেকর্ড বেকারত্ব, ২০২৩-এর জানুয়ারি মাসে ৭.৯৯ শতাংশ, শহরে ৮.২৮ শতাংশ, গ্রামে একটু কম ৭.৮৬ শতাংশ। ভোটের আগে কত বড় বড় কথা, আর ভোট শেষ হয়ে গেলে কেবল হীরণ্ময় নীরবতা জোটে বেকারদের কপালে, এটাই বাস্তব। ঠিক সেরকম সময়ে আর একটা ভোট এসেছে, বাংলায় ভোট, যে নির্বাচনে আদা জল খেয়ে নেমেছে বিজেপি-আরএসএস। একটা ঘুঁটিও তারা বাদ দেবে না, প্রত্যেকটা সম্ভাব্য প্রচারকে তারা তুলে আনবে, সাম দাম দণ্ড ভেদ, তাদের বাংলা চাই, যে কোনও মূল্যে চাই। তাই তার প্রথম ধাপে সবথেকে সংবেদনশীল সেই অংশটায় তারা হাত দিতে চাইছে, যাতে হাত পড়লেই সাড়া পড়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী ভাষণে বলছেন লক্ষ লক্ষ চাকরির কথা, আবার সেই একই প্রতিশ্রুতি, আবার ফর্ম ফিলাপের খেলা শুরু হয়েছে, যা দেখে কাল থেকে সেই সবল হাত, পা, মাথাওলা যুবক যুবতীর দল গিয়ে হাজির হয় তাদের দরজায়, বচ্চা বচ্চা রাম কা স্লোগান দিতে দিতে সাম্প্রদায়িক আবর্জনায় ভরে দিতে পারে ভোটের আকাশ। মিথ্যের জালে ধরা পড়ে যতদিনে জ্ঞান ফিরবে, ততদিনে কাজ হাসিল হয়ে গেছে বিজেপির। এটাই পরিকল্পনা। এই খবর পাওয়ার পর রিটায়ার্ড বাবা বলবে, যা, একবার খোঁজ নিয়ে আয়, মেজকাকা, ওই চাকরি প্রতিশ্রুতিপত্র নিয়ে দেবে ভাইপোকে, ভর্তি করে দিয়ে আয়, হয়ে যাবে। ঠিক এটা মাথায় রেখে এবারে শুভেন্দু, সুকান্তরা, তাঁদের ঘুঁটিটা খেলেছেন, চাকরির ডুগডুগি বাজিয়েছেন, শুরু হয়ে গেল, “৭৫ লক্ষ চাকরি, কেবল ফর্মটা ভরতে হবে, এই বাংলার বেকারদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা। আচ্ছা বাংলা আর ভারতের বা বাংলা আর দেশের অন্যান্য রাজ্যের, একটা তুলনা করলে কেমন হয়? মানে যে কাঁথির খোকাবাবু বা সুকান্তবাবুরা এই বাংলায় ৭৫ লক্ষ চাকরি দেওয়ার কথা বলছেন, সেই বাংলা অন্যদের তুলনায় পিছিয়ে? এগিয়ে? পিছিয়ে থাকলে কতটা পিছিয়ে, এগিয়ে থাকলে কতটা এগিয়ে?

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | নির্বাচন আর গজনীর গল্প, শর্ট টার্ম মেমোরি

গোটা দেশের বেকারত্বের হার, এপ্রিল ২০২৩-র হিসেব বলছে, সারা দেশে বেকারত্বের হার, ১০.৪০ শতাংশ আর বাংলার ৯.৯৮ শতাংশ। মানে বাংলায় কিছুটা হলেও বেকারত্বের হার দেশের চেয়ে কম। আচ্ছা গোটা দেশে শহরের বেকারের হার কত? ১২.৪২ শতাংশ। এই বাংলায়? ১০.৩৩। মানে শহরের হিসেব করলে বাংলার অবস্থা দেশের চেয়ে অনেকটাই ভালো। গ্রামের হিসেবে আসা যাক, দেশের গ্রামে বেকরত্বের হার ৯.৪৮ আর বাংলার ৯.৮২। বাংলার পরিযায়ী শ্রমিক, যারা রাজ্যের, কাছাকাছি অন্য রাজ্যের শহরে ছিল, তারা ফিরে আসায়, গ্রামের বেকারত্ব বেড়েছে, গত বছর মে জুন মাসের ছবি একেবারেই আলাদা ছিল। মহিলাদের হিসেব দেখলে ওই মুরলীধর লেনের বাবুদের মাথায় হাত পড়বে। আর যাই হোক, ওনারা তো বাঙালি, এই বাংলারই মানুষ, দেশে মহিলাদের বেকারত্বের হার ১৮.৫২ শতাংশ আর বাংলার ১৩.৮১ শতাংশ। মানে দেশের তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ কম বেকারত্ব এই বাংলায়। আবার বলছি, এটা সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমির দেওয়া হিসেব, যে হিসেব সরকারের কাছে কেবল নয়, বিশ্বব্যাঙ্ক, আইএমএফ-এর কাছেও স্বীকৃত।

এবার রাজ্য ধরে একটু তুলনা করা যাক। বাংলা ভাষাভাষী রাজ্য, সিপিএমকে হারিয়ে বাংলায় তৃণমূল, ত্রিপুরাতে বিজেপি। শুভেন্দু বা সুকান্ত এখানে যা যা করবেন, নিশ্চয়ই সেটা ত্রিপুরাতে করা হয়ে গেছে, বা অন্তত শুরু হয়েছে। আসুন আবার সেই এপ্রিল ২০২৩-এর হিসেবটা দেখে নেওয়া যাক। পশ্চিমবঙ্গে বেকারত্বের হার ৯.৯৮ শতাংশ, ত্রিপুরার ৩১.৮৪ শতাংশ। হ্যাঁ, বলতে ভুল হয়নি, এটাই ত্রিপুরার বেকারত্বের হার। যে দলের নেতারা আজ বাংলায় বসে বেকারদের চাকরি দেওয়ার কথা বলছেন! উত্তরপ্রদেশে ১১.৮০ শতাংশ, যেখানে ওনাদের স্টার ক্যাম্পেনার যোগী হলেন মুখ্যমন্ত্রী। হিমাচলপ্রদেশ, ১৬.১৩ শতাংশ, হরিয়ানা, ২২.৭৭ শতাংশ আর বিহার ১৭.২১ শতাংশ, যেখানে মধ্যের এক দেড় বছর বাদ দিলে সুশাসনবাবু পাল্টি কুমার নীতীশ কুমারকে নিয়ে তাঁরা পর পর তিনটে সরকার চালাচ্ছেন। হরিয়ানাতে বিজেপি-জেজেপি-র সরকার, হিমাচলপ্রদেশে বিজেপির সরকার। যেখানে নিজেদের সরকার আছে, ক্ষমতায় বসে আছেন, সেখানে কেন চাকরি দেননি শুভেন্দু, দিলীপ, সুকান্তবাবুরা? সেখানে চাকরির প্রতিশ্রুতি কার্ড নিয়ে কবে যাচ্ছেন? ঘর সামলাতে পারছেন না, মহল্লায় জ্ঞান দিতে এসেছেন? শহরাঞ্চলে বাংলায় বেকারত্বের হার ১০.৩৩ শতাংশ, ত্রিপুরায়? মানিক সাহা যেখানে মুখ্যমন্ত্রী? বিজেপির সরকার? সেখানে বেকারত্বের হার ৩১.৭৮ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ১৭.৭৩ শতাংশ, হিমাচলে ২২.৯৬ শতাংশ, হরিয়ানায় ২২.২৬ শতাংশ বিহারে ২৯.০৭ শতাংশ। একবিন্দু সময় নষ্ট না করে, আপনাদের ওই ঢপের চাকরি প্রতিশ্রুতি কার্ড নিয়ে চলে যান বিহার, ইউপি, হরিয়ানা, হিমাচল বা ত্রিপুরায়।

মহিলাদের বেকারত্বের হার, বাংলায় ৯.৮২ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ৯.৮৪ শতাংশ, ত্রিপুরায় ৩১.৮৬ শতাংশ, বিহারে ১৫.৫৬ শতাংশ, হরিয়ানায় ২৩.০৪ শতাংশ, হিমাচলে ১৫.২৫ শতাংশ। হিসেবগুলো দেখলে বিজেপি নেতাদের কি লজ্জা হবে? না হবে না, তার কারণ পরে বলছি, আপাতত দেশের পুরুষ বেকারত্বের হারটা দেখুন। বাংলায় ৯.৪২ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ১০.১৫ শতাংশ, ত্রিপুরায় ১৭.৯০ শতাংশ, হিমাচলে ১১.৯১ শতাংশ, হরিয়ানায় ১৯.০৩ শতাংশ, বিহারে ১৬.৩৩ শতাংশ।

নিজেদের রাজ্যে বেকারত্বের সমস্যা বরকরার, অন্য রাজ্যে বেকারত্ব নিয়ে চিন্তিত বিজেপি নেতারা আসলে বেকারত্ব নিয়ে নয়, তাদের লক্ষ্য নির্বাচন। একরাশ ভুয়ো প্রতিশ্রুতি নিয়ে হাজির তারা, মানুষকে বোকা বানাতে চায়, অপমান করতে চায় সেসব সবল হাত পা মাথাওলা যুবক যুবতীদের, যাদের সামনে চাকরি নামে গাজর টাঙানোর ব্যবস্থা করছে, রাজ্য বিজেপির তাবড় নেতারা। চাকরি? কেবলমাত্র রেলে কত শূন্যপদ কতদিন ধরে পড়ে আছে জানেন? তিন লক্ষ চাকরি, পদ তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল মন্ত্রক। আগে রাজ্য বিজেপি নেতারা, মোদি-শাহ জানান সেই ব্যাপারে তাদের বক্তব্য কী? কেন্দ্র সরকার তার শূন্যপদ পূরণ করছে না কেন? তার জবাব দিন, তা না করে ৭৫ লক্ষের ভাঁওতাবাজি নিয়ে হাজির মানুষের সামনে? মানুষ যদি ঘিরে ধরে? যুবকরা যদি ঘিরে ধরে এই প্রশ্নের জবাব চায়? দিতে পারবেন তো উত্তর? নাকি জেড ক্যাটাগরি, ওয়াই ক্যাটাগরির পাহারাদারিতে চালিয়েই যাবেন এই ভাঁওতাবাজি? কে দেবেন চাকরি? যাঁর নামে চাকরি দেওয়ার ভুয়ো প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা রোজগার করার অভিযোগ, তিনি দেবেন চাকরি? এই বাংলার যুবক যুবতী তা বিশ্বাস করবে? চাকরি দুর্নীতি নিয়ে যিনি আদালতে বসে এতদিন নাটক করার পরে আজ জানিয়েই দিলেন ওই আন্দোলনকারীরা উদ্দেশ্য নিয়েই বসেছে। যাঁরা এই সেদিনেও এই গাঙ্গুলিকে ভগবান বলে মনে করতেন, তাঁদের বিশ্বাসের দোরগোড়াতে গ্যামাক্সিন ঢেলে তিনি এখন এমপি হতে মাঠে নেমেছেন। কত বড় এই প্রবঞ্চনার জাল, দেশটাকে বেচে দেওয়া হচ্ছে কর্পোরেট সংস্থাদের হাতে, দেশ চুলোর দোরে যাক, দেশের অর্থনীতি ডুবতে থাকুক, তারা মুদ্রা গোনে কোটি কোটি, তারা প্রতিদিন ফুলে ফেঁপে ওঠে। আরও নির্বাচন জেতার জন্য আরও গাজর ঝোলানোর জন্য টাকা আসে তাদের কাছ থেকে, মানুষের কাছে যদি কেবল এই তথ্যই নিয়ে যাওয়া হয়, বেকার ছেলেরা যদি এই প্রবঞ্চনার হিসেব জানতে পারে, আর সেই বঞ্চনার পিছনের চেহারাগুলোকে চিনতে পারে, চিহ্নিত করতে পারে তাহলে আগামী লোকসভার চেহারাটাই এক্কেবারে আলাদা হয়ে যাবে।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Nitish Kumar | নীতীশকে চাপে ফেলতে বিজেপির নয়া হাতিয়ার, চিরাগ পাসওয়ান! এবার কী করবেন নীতীশ?
00:00
Video thumbnail
Politics | মুসলিম কেন জিমে যাবে? বিজেপির পুলিশই আটকাবে
03:51
Video thumbnail
Politics | বিহার-ভোটে প্রশ্ন এবার সুস্থ আছেন নীতীশকুমার?
03:35
Video thumbnail
Politics | অধিবেশনের দাবী বারবার বিজেপি শুধুই করছে প্রচার
03:41
Video thumbnail
Politics | শাহ চুপ সংগঠন নিয়ে জল্পনা দিলেন বাড়িয়ে
03:32
Video thumbnail
Kakoli Ghosh Dastidar | ওরাং ওটাংয়ের মতো হু/মকি দিয়ে কিছু হয় না, কাকে বললেন কাকলি?
02:18:40
Video thumbnail
Politics | বিরোধীদের প্রশ্ন সাফ, ক্ষমা চাইলেই অন্যায় মাফ?
03:44
Video thumbnail
Amit Shah | TMC | শাহের কুমিরের কান্না আর কী বলল তৃণমূল? দেখুন বড় আপডেট
02:21:05
Video thumbnail
Politics | মমতার নজরে এখন অনগ্রসরের উন্নয়ন
02:35
Video thumbnail
Ukraine | Russia | জেলেনস্কির অপারেশন 'স্পাইডার ওয়েব', রাশিয়ার ভেতরে ঢুকে হা/ম/লা ইউক্রেনের
02:23:51