সম্প্রতি তারা আবার একসাথে কাজ করেছেন। যদিও আলাদা আলাদা দিনে শুটিং এর কল টাইম হওয়ায় মুখোমুখি দেখা হয়নি। কিন্তু তার কয়েকদিন আগেই অনামিকা সাহা একটি সাক্ষাৎকারে বলে বসেছেন যে তার হাত ধরে অপরাজিতা আঢ্যর ইন্ডাস্ট্রিতে আসা। কিন্তু নাম হয়ে যাওয়ার পরে একবার ফোন করে খোঁজ ও নেয় না অপরাজিতা। সেই নিয়ে ইন্ডাস্ট্রি তুলকালাম।
পাল্টা দিয়েছেন অপরাজিতা। তার দাবি তিনি মাঝখানে ইন্ডাস্ট্রি থেকে সম্পূর্ণ সরে গেছিলেন। যোগাযোগ ছিল না কারোর সাথেই। সেই ভাবেই অনামিকা সাহার সাথে তার যোগাযোগ ছিন্ন হয়েছিল। এর পেছনে অন্য কোনো কারণ নেই। থাকার কথাও না। অপরাজিতা কেউ জানাতে ভোলেন নি যে অনামিকা সাহা মিডিয়াতে হটাৎ করে তার দুঃখের কারণ প্রকাশ না করে তাকে সরাসরি ফোন করলেই সব মিটে যেত। কিন্তু তা না করে ভুল বোঝাবুঝি জনসমক্ষে নিয়ে গিয়ে কি লাভ হলো?
সে যাই হোক। সব ভালো যার শেষ ভালো। শেষমেশ নাকি তারা দুজনে ফোনালাপে সমস্ত মান অভিমান দূরে সরিয়ে রেখেছেন। প্রথমে একটু হালকা হাসি, চোখের জল দিয়ে শুরু করে তারপর দীর্ঘক্ষণ ঘরোয়া আলোচনায় কেটেছে দুই অভিনেত্রীর মান অভিমান। এখন দুজনেই দুজনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ । এমনকি ফোন রাখার আগে দুজনেই নাকি জানিয়েছেন যে তিনিই আবার ফোন করবেন। এদিকে ইন্ডাস্ট্রিকে ফিসফাস যে এভাবেই নাকি তাদের নতুন ছবির মিডিয়া কভারেজ শুরু হলো। কে জানে বাবা, কোনটা সত্যি আর কোনটা অভিনয়।