লখিমপুর খেরি কাণ্ডে ইতিমধ্যেই ছেলেকে নিয়ে যথেষ্ট সমস্যায় আছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অজয় মিশ্র টেনি। তার উপরে শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের রায় যেন গোদের উপর বিষফোঁড়া। খোদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর নাম জড়িয়ে থাকা ২২ বছরের পুরানো একটি খুনের মামলা স্থানান্তরের ব্যাপারে অজয় মিশ্রের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত। ২০০০ সালের ৮ জুলাই লখিমপুর-এর তিখুনিয়া থানা এলাকার একটি গ্রামে গুলি চালিয়ে খুন করা হয় প্রভাত গুপ্তা নামে এক স্থানীয় বাসিন্দাকে। ওই ঘটনায় প্রভাত গুপ্তার বাবা সন্তোষ গুপ্তা অভিযোগ দায়ের করেন অজয় মিশ্র সহ চারজনের বিরুদ্ধে।
সেই ঘটনায় ২০০৪ সালে লখিমপুর কোর্টে বেকসুর খালাস পেয়ে যান অজয় মিশ্র টেনি। যে রায়ের বিরুদ্ধে ফের এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন করেন প্রভাত গুপ্তার বাবা। আঠেরো বছর পরে নানা চড়াই-উতরাইয়ের মধ্যে দিয়ে ওই মামলার শুনানির দিন ঠিক হয়েছিল চলতি বছরের ১০ নভেম্বর। কিন্তু মন্ত্রী মশায়ের ইচ্ছে একটু অন্যরকম। গত অগাস্ট মাসে অজয় মিশ্রর আইনজীবী আদালতের কাছে আবেদন করেন এই এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চের বদলে আদালতের মূল বেঞ্চে যেন স্থানান্তরিত করা হয়। কিন্তু এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সে আবেদন খারিজ করে দেন।
এরপর অজয় মিশ্রের আইনজীবী এল পি মিশ্র দেশের শীর্ষ আদালতে একটি বিশেষ লিভ পিটিশন দায়ের করেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে। কিন্তু শুক্রবার সেখানেও বড় ধাক্কা খেলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সুপ্রিম কোর্ট পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে মামলা স্থানান্তরের আর্জি মেনে নেওযা সম্ভব নয়। উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তকে মান্যতা দিয়ে শীর্ষ আদালতের ঘোষণা, ওই খুনের মামলার শুনানি হবে এলাহাবাদ কোর্টের লখনউ বেঞ্চে।
সেই ঘটনায় ২০০৪ সালে লখিমপুর কোর্টে বেকসুর খালাস পেয়ে যান অজয় মিশ্র টেনি। যে রায়ের বিরুদ্ধে ফের এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন করেন প্রভাত গুপ্তার বাবা। আঠেরো বছর পরে নানা চড়াই-উতরাইয়ের মধ্যে দিয়ে ওই মামলার শুনানির দিন ঠিক হয়েছিল চলতি বছরের ১০ নভেম্বর। কিন্তু মন্ত্রী মশায়ের ইচ্ছে একটু অন্যরকম। গত অগাস্ট মাসে অজয় মিশ্রর আইনজীবী আদালতের কাছে আবেদন করেন এই এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চের বদলে আদালতের মূল বেঞ্চে যেন স্থানান্তরিত করা হয়। কিন্তু এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সে আবেদন খারিজ করে দেন।
এরপর অজয় মিশ্রের আইনজীবী এল পি মিশ্র দেশের শীর্ষ আদালতে একটি বিশেষ লিভ পিটিশন দায়ের করেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে। কিন্তু শুক্রবার সেখানেও বড় ধাক্কা খেলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সুপ্রিম কোর্ট পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে মামলা স্থানান্তরের আর্জি মেনে নেওযা সম্ভব নয়। উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তকে মান্যতা দিয়ে শীর্ষ আদালতের ঘোষণা, ওই খুনের মামলার শুনানি হবে এলাহাবাদ কোর্টের লখনউ বেঞ্চে।