কলকাতা: প্রাথমিকে নিয়োগ বাতিল হওয়া (Primary Recruitment) ২৬৮ জনের মধ্যে অরুণ কারক (Arun Karok) ও প্রসেনজিৎ ভট্টাচার্য (Prasenjit Bhattacharjee) নামে দুজনের চাকরি বহালের নির্দেশ। আগেই কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি সমাপ্তি চ্যাটার্জি (Samapti Chatterjee) তাঁদের ছয় নম্বর বাড়ানোর নির্দেশ দেন। সেই অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ তাদের চাকরি দেয়। কিন্তু, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি (Primary Recruitment Scam) মামলায় এঁদের বরখাস্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। বুধবার দুজনকে চাকরিতে পুনর্বহাল করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি মামলায় এবার সিবিআই স্ক্যানারে (CBI Scanner) প্রাথমিক শিক্ষা “পর্ষদের” (Primary Education Council) একটি ফোন নম্বর। ফোন নম্বর কার ? কোথা থেকে এসেছিল ফোন ? তা খতিয়ে দেখবে সিবিআই । নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)।
প্রাথমিকে চাকরি বাতিল হওয়া ২৬৮ জনের মধ্যে একজন প্রার্থীর দাবি, ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর একটি ফোন নম্বর (Phone No) থেকে তার কাছে ফোন আসে। তাতে বলা হয় যে তিনি পর্ষদের অফিস থেকে বলছেন। তিনি যেন পর্ষদ সভাপতির সঙ্গে দেখা করে নিয়োগপত্র সংগ্রহ করেন। বিষয়টি সামনে আসায় এই নম্বর তদন্তের জন্য সিবিআইকে বুধবার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি।
আরও পড়ুন: Abhishek Banerjee: পঞ্চায়েতের আগেই শুদ্ধিকরণের পথে তৃণমূল, আতসকাচে ‘দুর্নীতি’
অন্যদিকে ফুড ডিপার্টমেন্টের ডাটা এন্ট্রি অপারেটররা গান্ধী মূর্তির পাদদেশে শুক্রবার থেকে অবস্থান বিক্ষোভ দেখাতে পারবেন। নির্দেশ দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা (Rajashekhar Mantha)। তবে তিনি জানিয়েছেন, কতদিন এবং কত সময়ের জন্য এই অবস্থান বিক্ষোভ চলবে সেই বিষয় নির্ভর করবে কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) অনুমোদনের ওপর।