Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeজেলার খবরHowrah Incident: হাওড়ার শ্রীমান নিখোঁজ কাণ্ডে বিচারপতি মান্থা কী কী প্রশ্ন করলেন...

Howrah Incident: হাওড়ার শ্রীমান নিখোঁজ কাণ্ডে বিচারপতি মান্থা কী কী প্রশ্ন করলেন জেনে নিন

Follow Us :

কলকাতা: কি তদন্ত করেছেন? আসল অভিযুক্তই গ্রেফতার হয়নি। যখন পারছেন না তখন সিআইডিকে (CID) তদন্তভার দেননি কেন? সদুত্তর দিতে পারেননি আমতা থানার তদন্তকারী অফিসার ভাস্কর মল্লিক। এরপরই সিআইডিকে (CID)  তদন্তের নির্দেশ বিচারপতি রাজা শেখর মান্থা (Rajasekhar Mantha)। আদালতের নির্দেশ, শ্রীমানের নিখোঁজ ঘটনার তদন্ত করবে সিআইডি (CID)। আমতা থানার চার তদন্তকারী অফিসার কৃষ্ণেন্দু প্রামানিক, নিমাই ঘোষ, মফিজুল আলম ও ভাস্কর মল্লিক এনারা কীভাবে তদন্ত করেছেন? তাঁদের তদন্ত কোন পথে চালিত হয়েছে? প্রত্যেকের সময়ের তদন্ত সংক্রান্ত রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে হাওড়া গ্রামীণ পুলিশ সুপারকে হাইকোর্টের (High Court) রিপোর্ট জমা করতে হবে। ১৫ মার্চের মধ্যে সিআইডিকে তদন্ত সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।  

প্রসঙ্গত, আমতা থানার উদান মল্লিক পাড়ার বাসিন্দা শ্রীমান মল্লিক বেসরকারি কারখানায় কাজ করেন। বাবা সুকুমার মল্লিক বাড়ি বাড়ি পুজো করেন। ২০১৬ সালের ১৫ নভেম্বর কাজে বেরিয়েছিলেন শ্রীমান। আর বাড়ি ফেরেননি। ২০১৬ সালের ১৬ নভেম্বর শ্রীমানের মা শিখা মল্লিক আমতা থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করেন। ২০১৭ সালের ৭ জুলাই শ্রীমান বাড়িতে ফোন করে জানান কার্তিক কুণ্ডা তাঁকে আটকে রেখেছে। তারপরই বিষয়টি থানায় জানান শিখা। কিন্তু পুলিশ কোনও লিখিত অভিযোগ গ্রহণ করেনি। এমনকী বারবার থানায় গেলেও কোনও কাজ হয়নি বলেই দাবি করেন শিখা। 

আরও পড়ুন:Mohanogorer Mohamela: রূপঙ্করের সঙ্গে শুক্রবার মহানগরের মহামেলায় গানের আসর জমবে ব্যাপক

এরপর ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি আমতা থানা এফআইআর দায়ের করে। গ্রেফতার হন তমাল বড়াল ওরফে পিলু। নিম্ন আদালতে জামিনের আবেদন জানান তমাল। উলুবেড়িয়া নিম্ন আদালত জামিন দেয় তমালকে। জামিন দিতে গিয়ে আদালতের মন্তব্য ছিল, মূল অভিযুক্ত কার্তিক কুণ্ডার নামে কোনও তদন্তই হয়নি। পাশাপাশি তমাল বড়ালের বিরুদ্ধে উপযুক্ত কোনও তথ্য প্রমাণ নেই বলে জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে। এদিকে, ফের ২০২২ সালের ৯ মার্চ প্রশাসনের সমস্ত বিভাগকে চিঠি দিয়ে ছেলেকে ফিরে পেতে আবেদন জানান শ্রীমানের বাবা সুকুমার মল্লিক। কাজ না হাওয়ায় গত বছর ২৮ মার্চ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি। দায়ের করেন মামলা। বৃহস্পতিবার সেই মামলারই শুনানি ছিল। 

বাড়িতে শয্যাশায়ী অসুস্থ স্ত্রী। শ্রীমানের বাবা সুকুমারের আশা, ছেলে ঘরে ফিরবে। একবুক আশা নিয়ে এদিন হাইকোর্ট ছাড়েন সুকুমার।

 

RELATED ARTICLES

Most Popular