এই মুহূর্তে প্রযুক্তি দুনিয়ার সবচেয়ে আলোচিত শব্দ হচ্ছে চ্যাটজিপিটি (ChatGTP)। হইচই ফেলে দিয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (Artificial Intelligence) নতুন আবিষ্কার চ্যাটজিপিটি (ChatGPT)। মনে করা হচ্ছে, এই নতুন আবিষ্কার বদলে দেবে গোটা পৃথিবীকে। রেসিপি (Recipe) থেকে শুরু করে গণিত (Mathametics), ছুটির আবেদন, চুক্তিপত্র অথবা যেকোনও বিষয়ে ব্যাখ্যা, সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মিলবে চ্যাটজিপিটিতে। ক্রোম বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের মতো অনেক গুলি লিংক দিয়ে কনফিউস করে দেবে না। আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দেবে নির্ভুলভাবে। সব ধরণের রেকর্ড মিলবে এই চ্যাটবক্সে। এমনকী, ব্যবহারকারীর জন্য এই চ্যাটবক্স লিখে দিতে পারবে কবিতা গানও। সেই কারণেই গুগল (Google) সার্চ ইঞ্জিনের থেকেও উন্নত প্রযুক্তির এই চাটবক্সের (chatBox) উপর ভরসা রাখছে বড় বড় আইটি (IT) কোম্পানিগুলো।
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের ধারণা, চ্যাটজিপিটি চালু হলে, আগামী দিনে কর্মক্ষেত্রে মানুষের জায়গা নেবে। ঝুঁকিতে হাজার হাজার পেশা। এরমধ্যে আছে শিক্ষক থেকে, লেখক গণমাধ্যম, ফ্রিল্যান্সাররাও। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই সময় কর্মক্ষত্রে, চ্যাটবক্স চালু হলে সে সমস্ত পেশায় ঝুঁকি থাকছে সেগুলি হল ডাটা এন্ট্রি ক্লার্ক,কাস্টমার সার্ভিস রিপ্রেজেন্টেটিভ,প্রুফরিডার, বই কিপার, কপিরাইটার, সফটওয়্যার ডেভেলপার, ওয়েব ডেভেলপার, কম্পিউটার প্রোগ্রামার, কোডার এবং তথ্য বিশ্লেষক, মার্কেট রিসার্চ অ্যানালিস্ট, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার, টেলিমার্কেটার, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, প্রতিলিপিবিদ, ট্রাভেল এজেন্ট, প্রাইভেট টিউটর, টেকনিক্যাল সাপোর্ট অ্যানালিস্ট, ই-মেইল মার্কেটার, নিয়োগকারী, মডারেটর।
গুগলের সার্চ ইঞ্জিনের থেকেও উন্নত প্রযুক্তি বলে এই চ্যাটবটে ভরসা রাখছে কোম্পানিগুলো। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আগামী দিনে কর্মক্ষেত্রে মানুষের জায়গা নেবে চ্যাটজিপিটি। এরই মধ্যেই সেই কাজ শুরু হয়েছে। কোম্পানির কাজ করতে এআই চ্যাটবট প্রয়োগ করেছে কর্ণধারেরা। যাতে মাসের শেষে হাজার হাজার ডলার সাশ্রয় করছে বেশিরভাগ কোম্পানি।