Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeআন্তর্জাতিকElon Musk Tweets: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে এবার ময়দানে এলন মাস্ক, তীব্র সমালোচনা...

Elon Musk Tweets: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে এবার ময়দানে এলন মাস্ক, তীব্র সমালোচনা জেলেনস্কির

Follow Us :

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে এবার ময়দানে বিশ্বের ধনকুবের এলন মাস্ক। দুদেশের মধ্যে শান্তিপ্রক্রিয়া স্থাপন করতে তাঁর একটি টুইটকে কেন্দ্র করে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদোমির জেলেনস্কি। এলন মাস্ক টুইটে শান্তি কৌশল ঠিক করতে একটি জনমত যাচাইয়ের পথে হাঁটার রাস্তা নেন। তাকেই তীব্র সমালোচনায় বিদ্ধ করেছেন জেলেনস্কি। 

টুইটার ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর রাস্তা বাতলানোর প্রস্তাব দিয়েছেন। তার জবাবে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে জেলেনস্কি লিখেছেন, এলন মাস্ক আপনি কী চান! কেউ ইউক্রেনের পক্ষ নিক। কিংবা কেউ রাশিয়ার পক্ষ নিক! বিশ্বের ধনীশ্রেষ্ঠ মাস্ক টুইটে বলেছেন, মস্কোর দখল করা যে চার এলাকায় গণভোট নেওয়া হয়েছে, সেখানে রাষ্ট্রপুঞ্জের তদারকিতে ভোট নেওয়া হোক। যে গণভোটকে কিয়েভ এবং পশ্চিমী দেশগুলি বেআইনি বলে নিন্দা করেছিল।

আরও পড়ুন: Nord Stream Gas Leak: মিথ্যা বলছে রাশিয়া, ইচ্ছাকৃত নাশকতা ঘটানোর অভিযোগ বাইডেনের

মাস্ক লিখেছেন, যদি সেখানকার মানুষ চায়, তাহলে রাশিয়াকে তাদের দখল ছাড়তে হবে। টেসলা কোম্পানির প্রধান মাস্কের শান্তি প্রস্তাব হল, ২০১৪ সালে ক্রিমিয়া দখল করে রাশিয়া। সেই ক্রিমিয়াকে আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার বলে স্বীকৃতি দেওয়া হোক। যাতে ক্রিমিয়ায় জল সরবরাহ সুনিশ্চিত করা যাবে। সেক্ষেত্রে ইউক্রেনের নিরপেক্ষ থাকুক।

এর জবাবে লিথুয়ানিয়ার প্রেসিডেন্ট জিটানাস নওসেদা বলেছেন, এলন মাস্ক, যদি কেউ আপনার টেসলার একটা চাকা চুরি করে, তাহলে কী সেই ব্যক্তি আপনার গাড়ি কিংবা চাকার আইনত মালিক হতে পারে? যদি ভোটেও সেই ব্যক্তি জিতে যায়, তাহলেও কি সে ওই দখলদারিত্ব পেয়ে যাবে! এটা একটা কথার কথা, লিখেছেন লিথুয়ানিয়ার প্রেসিডেন্ট।

এরপরেও মাস্ক হাল না ছেড়ে আর একটি টুইটে শান্তি স্থাপনের চেষ্টা করেছেন। তিনি লিখেছেন, আসুন আমরা দেখে নিই ডোনবাস এবং ক্রিমিয়ার মানুষ কী চায়। রাশিয়া কিংবা ইউক্রেনের অংশ হওয়ার ব্যাপারে তাঁদের কী মত। মাস্ক আরও লিখেছেন, একটা যুদ্ধের নামে হাজার হাজার মানুষকে মরতে দেওয়া যায় না। তাঁর প্রস্তাবের সমালোচনা বা নিন্দা যাই হোক না কেন, রাশিয়া ইউক্রেনের চেয়ে জনসংখ্যায় তিনগুণ বড়। ফলে এই যুদ্ধে ইউক্রেনের জয়লাভ প্রায় অসম্ভব। আপনারা যদি ইউক্রেনের মানুষের ভালো চান, তাহলে অন্তত শান্তির দাবি তুলুন।

RELATED ARTICLES

Most Popular