skip to content
Monday, July 1, 2024

skip to content
Homeদেশহেমন্ত-সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার চক্রান্তের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

হেমন্ত-সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার চক্রান্তের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

Follow Us :

কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক:  ঝাড়খন্ডে হেমন্ত সোরেন সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার অভিযোগে গ্রেফতার ৩। হেমন্ত সোরেন সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য চক্রান্ত চলছে। এই অভিযোগে গত ২২ জুলাই রাঁচিতে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন বেরমোড় বিধায়ক কুমার জয়মঙ্গল। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই ঘটনার তদন্তে নামে রাঁচি পুলিশ। তল্লাশি অভিযান চালিয়ে শনিবার গ্রেপ্তার করা হয় তিন জনকে। ‌ধৃতদের নাম অভিষেক কুমার দুবে, অমিত সিং এবং নিবারণ প্রসাদ মাহাতো।

পুলিশ সূত্রে খবর, সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার চক্রান্তে তাঁরা জড়িত ছিলেন। পুলিশি জেরায় সেই কথা স্বীকার করেছেন অভিযুক্তরা। যদিও এই ঘটনার আরও বড় তদন্ত দাবি করেছেন ঝাড়খন্ডের কংগ্রেস বিধায়ক বন্ধু তিরকে।‌ অতীতের কথা মাথায় রেখেই এই ধরনের ঘটনাকে সহজে অস্বীকার করা উচিত নয়। ‌ পাশাপাশি এই ঘটনার সঙ্গে বিজেপির যোগ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হোক দাবি তাঁর।

আরও পড়ুন:বন্যা বিপর্যস্ত মহারাষ্ট্রের পাশে যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তান

তিনি আরও বলেন, “এটা কোনভাবেই অসম্ভব নয়। মধ্যপ্রদেশ গোয়া কর্নাটকের মত রাজ্যে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে বিজেপি। তাই এবার ঝাড়খণ্ডের জন্য নতুন কোনও ষড়যন্ত্র যে বিজেপি করবে না তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। ” পাশাপাশি তিনি বলেন, “এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো রাজনৈতিক যোগ পাওয়া না গেলেও অতীতের অভিজ্ঞতা কথা মাথা রেখেই আমরা ঘটনাটিকে অস্বীকার করতে পারিনা।” তিনি যে স্পষ্টই বিজেপির দিকে আঙুল তুলেছেন তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

আরও পড়ুন:তৃণমূলের নেতৃত্বেই হবে লোকসভার লড়াই: ওমপ্রকাশ

অন্যদিকে, এই ঘটনা নিয়ে মুখ খুলেছেন ঝাড়খন্ডে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবু লাল মারান্ডি। এই ঘটনায় বিজেপির যোগ সামনে আনতেই ঝাড়খন্ড পুলিশ সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন করছে। বলে দাবি তাঁর। ধৃতরা কেবলই শ্রমিক এবং ফল বিক্রেতা বলেই দাবি তাঁর। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের রেহাই দেওয়া হোক। সেইসঙ্গে ঘটনায় তদন্তের জন্য স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম বাসিক গঠনের দাবি জানিয়েছেন মারান্ডি।

ঘটনায় অভিযুক্ত নিবারণ প্রসাদ মাহাতোর পরিবারের দাবি, নিবারন একজন সাধারণ ফল বিক্রেতা। গত ২২ জুলাই মাঝরাতে হঠাৎ থাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ বলে দাবি পরিবারের।

RELATED ARTICLES

Most Popular