গাজিয়াবাদ: বারাণসীতে ২০০৬ সালে ধারাবাহিক বিস্ফোরণের ঘটনার মূলচক্রী ওয়ালিউল্লাহ খানের ফাঁসির সাজা হল। সোমবার গাজিয়াবাদ জেলা আদালত এই সাজার নির্দেশ দিয়েছে। বারাণসীর সঙ্কটমোচন মন্দির, দশাশ্বমেধ ঘাটে ও ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে ২০০৬ সালের মার্চে একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। মৃত্যু হয় অন্তত ৩০ জনের। আহত হন কয়েকশো মানুষ। বিস্ফোরণের ঘটনার মাস খানেকের মধ্যেই ওয়ালিউল্লাহকে গ্রেফতার করেছিল পুলিস।
প্রথমে মামলার শুনানি চলছিল গাজিয়াবাদ সেশন আদালতে। পরে এলাহাবাদ হাইকোর্টের নির্দেশে ওই মামলা স্থানান্তরিত হয় গাজিয়াবাদ জেলা আদালতে। ওয়ালিউল্লাহ ছাড়াও মুস্তাকিম, জাকারিয়া ও শামীম নামে বেশ কয়েকজন অভিযুক্তের নাম তদন্তে উঠে এলেও তাঁদের নাগাল পায়নি পুলিস। গাজিয়াবাদ জেলা আদালতে দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে চলে বিচার। গত শনিবার বারাণসী বিস্ফোরণ মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয় ওয়ালিউল্লাহ। আজ সাজা ঘোষণা করেন বিচারক।
বিস্ফোরণের তদন্তের দায়িত্বে থাকা স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ২০০৬ সালে জানিয়েছিল, ওয়ালিউল্লাহ খান বাংলাদেশের সন্ত্রাসী সংগঠন হরকত-উল-জেহাদ-আল-ইসলামি-য়ের সদস্য এবং বিস্ফোরণের মূল পাণ্ডা।
আরও পড়ুন: Nurse Attack: স্কুটি-গয়না দিয়ে বিয়ে দিয়েছিলাম, বিয়ের পরই চাকরি নিয়ে আপত্তি ওদের…