ওয়েব ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh) ক্রিকেট আইকন সাকিব আল হাসান (Shakib Al Hasan)। তিনি শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) দল আওয়ামি লিগের (Awami League) সাংসদও। বিক্ষোভের জেরে হাসিনা ভারতে চলে আসেন। তারপর থেকেই আওয়ামি লিগের সাংসদরা ছন্নছাড়া। তাঁদের নামে একের পর এক মামলা হয়েছে। সাংসদদের গ্রেপ্তার করেছে মহম্মদ ইউনুসের পুলিশ। ওই ঘটনার সময় বিদেশে ছিলেন তিনি। তারপর থেকে দেশে ফিরতে পারেননি সাকিব। সাকিবের সম্পত্তি ক্রোক করা হবে। সোমবার এমনই নির্দেশ দিল ঢাকার একটি আদালত। প্রশ্ন হচ্ছে এবার কি তবে গ্রেপ্তার করা হবে সাকিবকে?
চেক প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় প্রাক্তন সাংসদ সাকিবের বিরুদ্ধে ওই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমান এই আদেশ দিয়েছেন। পুলিশের রিপোর্টে জানানো হয়, আসামিকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। পরে আদালত সাকিব আল হাসানের সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ১৫ ডিসেম্বর সাকিব আল হাসান সহ চার জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন আইএফআইসি ব্যাঙ্কের জনসংযোগ কর্মকর্তা। আদালত সাকিব আল হাসানকে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দেন। মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ ঠিক হয় ১৯ জানুয়ারি। আদালতে হাজির না হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। ঋণের টাকা পরিশোধ না করায় এই ঘটনা। ঘটনাচক্রে এদিনই সাকিব আল হাসানের জন্মদিন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হাসিনাকে তাড়ানো ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেপ্তার
দেখুন অন্য খবর: