কলকাতা: ফের ইতিহাস গড়ল ভারত। মহাশূন্যে পাড়ি দিল স্প্যাডেক্স মিশন (SpaDeX Mission)। সোমবার অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে ভারতের মহাকাশ স্প্যাডেক্স মিশনের সফল উৎক্ষেপণ হল। ফলে ভারতের মহাকাশ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র ইসরোর মুকুটে নয়া পালক। স্প্যাডেক্স মিশনেই রয়েছে চেজার ও টার্গেট স্পেসক্রাফট।
মহাকাশে স্পেস ডক পরীক্ষাকে টার্গেট করে এগিয়ে চলেছে এই মিশন। ইতিপূর্বে, আমেরিকা, রাশিয়া, সিনেমা চীনে এই প্রযুক্তির ব্যবহার হয়েছে। তালিকায় চতুর্থ হিসেবে নাম উঠল ভারতের। এই প্রযুক্তি আগামী দিনে মহাকাশের মানব অভিযানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। চন্দ্র অভিযানেও এই গুরুত্ব থাকবে। স্পেস স্টেশন তৈরিতেও এই স্প্যাডেক্স মিশনের ভূমিকায় তাৎপর্যপূর্ণ।
আরও পড়ুন: সন্ত্রাসী হামলা না ঘটিয়ে, পরিকল্পনাও জঙ্গি অপরাধের শামিল: দিল্লি হাইকোর্ট
৪৪. ৫ মিটার লম্বা রকেটটি দু’টি মহাকাশ বহন করেছে। স্পেসক্রাফট, এ ও বি, প্রতিটির ওজন ২২০ কেজি। যা স্পেস ডকিং, স্যাটেলাইট সার্ভিসিং, আন্ত:গ্রহ মিশনে সাহায্য করবে। জানা গিয়েছে, গুলির ১০ গুণ গতিতে ছুটে চলা এই স্প্যাডেক্স মিশনের সঙ্গে অন্য গ্রহের জুড়ে যাওয়ার কথা। ফলে গোটা দেশের নজর ইজরায়েলের দিকে। ইসরো বিজ্ঞানীদের মতে, দু’টি মহাকাশযান- স্পেসক্রাফ্ট এ (SDX01) বা ‘চেজার’ এবং স্পেসক্রাফ্ট B (SDX02) বা ‘টার্গেট’ একই গতি এবং দূরত্বে যাওয়ার পর প্রায় ৪৭০ কিলোমিটার উচ্চতায় একসঙ্গে জুড়বে।
দেখুন আরও খবর: