কুলতলি: অবশেষে প্রমাণিত হল অভিযোগ। দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার কুলতলিতে নিহত নাবালিকাকে খুনের আগে যৌন নির্যাতনের প্রমাণ মিলল ময়নাতদন্তের রিপোর্টে৷ চতুর্থ শ্রেণির ওই ছাত্রীর খুনের আগে নৃশংস অত্যাচারের স্পষ্ট প্রমাণ মিলেছে। গত ৪ অক্টোবর বিকেলে বাড়ি ফেরার পথে নিখোঁজ জন কুলতলির নাবালিকা৷
পুলিশ সূত্রে খবর, গভীর রাতে বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে একটি ক্ষেতের মধ্যে থেকে উদ্ধার হয় যুবতীর দেহ৷ ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে জেরা করেই নাবালিকার দেহের খোঁজ পায় পুলিশ৷
আরও খবর দেখুন: সুনিধি-শ্রেয়া যুগলবন্দি
ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত কুলতলি৷ প্রথম থেকেই ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ করেছিলেন নাবালিকার পরিবারের সদস্যরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, এলাকার বাসিন্দারা ময়নাতদন্তের জন্য নাবালিকার দেহ কলকাতার কাঁটাপুকুর মর্গে নিয়ে আসে।
ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে,বলপূর্বক নাবালিকাকে যৌন নিগ্রহ করা হয়। দেহে মিলেছে একাধিক আঘাত ও ক্ষত চিহ্ন। বলপূর্বক যৌন নিগ্রহের কারণে যোনির পর্দা ছিঁড়ে গিয়েছিল মৃতের। নিগ্রহের পর গলা ও মুখ চেপে শ্বাসরোধ করে নাবালিকাকে খুন করা হয় বলেও ময়নাতদন্তের রিপোর্টে দাবি করা হয়৷
দেখুন আরও খবর: