চেন্নাই: মূর্খ থাকা ভালো। র্যাগিংয়ে (Raging) অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের প্রতি তীব্র তিরস্কার মাদ্রাজ হাইকোর্টের (Madras High Court)। কোয়েম্বাটুর-এর পিএসজি কলেজ অফ টেকনোলজির সাত শিক্ষার্থী রেগিংয়ের জেরে ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত। সদ্য ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীকে শারীরিকভাবে নিগ্রহ ও মাথা মুড়িয়ে দেওয়ার জেরে ফৌজদারী মামলা। নিগৃহীত শিক্ষার্থীর সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে। অভিযুক্তদের এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগ খারিজ করলেও পুরো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আদালতের তীব্র তিরস্কার।
আরও পড়ুন: কারার ওই লৌহকপাট, ভেঙে ফেল কর রে লোপাট (পর্ব-৯)
আরও পড়ুন: বামেদের সঙ্গে জোট গড়েই বাংলায় লড়তে চাই, বললেন অধীর
ব়্যাগিংয়ের মত ঘৃণ্য কাজ যারা করে, তাদের কলেজে যাওয়ার অর্থ কি? এর চেয়ে অশিক্ষিত, মূর্খ থাকা অনেক ভালো। রেগিং চূড়ান্ত অমানবিক। অন্যকে অত্যাচার করে কোন ব্যক্তি যদি আনন্দ পায়, তাহলে বুঝতে হবে সেই অত্যাচারী আসলে মানসিক অসুস্থতায় ভুগছে। অভিমত বিচারপতি এন আনন্দ ভেঙ্কটেশের। মদ খাওয়ার টাকা না দেওয়ায় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীর ওপর অত্যাচার ৭ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীর। প্রথমে মারধোর, তারপর ন্যাড়া করিয়ে সারারাত একটি ঘরে ক্ষতিগ্রস্তকে আটকে রাখা হয়। অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা তার কাছে ক্ষমা চেয়েছে। পিতার সঙ্গে এজলাসে হাজির ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীর বয়ান।
অন্য খবর দেখুন