নয়াদিল্লি: মুখ্যমন্ত্রিত্ব থেকে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) অপসারণ চেয়ে ফের জনস্বার্থ মামলা।
গ্রেফতার হওয়া মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক দায়িত্ব চালাতে পারেন না, এমন কোনও বিধি-নিষেধ দেখাতে ব্যর্থ হওয়ায় সম্প্রতি একটি জনস্বার্থ মামলা এই দিল্লি হাইকোর্টেই খারিজ হয়।
আরও পড়ুন প্রয়াত তামিল ছবির জনপ্রিয় অভিনেতা ড্যানিয়েল বালাজি
হিন্দু সেনার জাতীয় সভাপতি এবং সমাজকর্মী বিষ্ণু গুপ্তা এরপরেও মামলাটি এনেছেন।
ভারতীয় সংবিধানের মূল ভিত্তি সংসদীয় গণতন্ত্র। রাজ্য সরকারের প্রধান হিসেবে সাংবিধানিক যাবতীয় দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি মানুষের আস্থা বজায় রাখার দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রীর। সেই মুখ্যমন্ত্রীর আচরণ যদি আইনের শাসনের পরিপন্থী এবং সাংবিধানিক আস্থা ভঙ্গ করে, তাহলে তিনি ওই পদে থাকতে পারেন না। দাবি মামলাকারীর।
দুর্নীতির অভিযোগে কেজরিওয়াল গ্রেফতার হওয়ার পর ২১ মার্চ থেকে দিল্লি সরকারের মন্ত্রিসভার কোনও বৈঠক হয়নি। সেই কারণে সরকারের তরফ থেকে রাজ্যপালের কাছে কোনও পরামর্শ যায়নি। অর্থাৎ সাংবিধানিক ব্যবস্থা এখানে স্থবির অবস্থায় রয়েছে। তাই সাংবিধানিক ব্যবস্থা দিল্লিতে চালু রাখা স্বার্থেই কেজরিওয়ালের অপসারণ নির্দেশ জারি হওয়া উচিত। প্রার্থনা মামলাকারীর।
আরও খবর দেখুন
 অপসারণ চেয়ে ফের জনস্বার্থ মামলা।গ্রেফতার হওয়া মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক দায়িত্ব চালাতে পারেন না, এমন কোনও বিধি-নিষেধ দেখাতে ব্যর্থ হওয়ায় সম্প্রতি একটি জনস্বার্থ মামলা এই দিল্লি হাইকোর্টেই খারিজ হয়।){kind=link}