Sunday, June 29, 2025
HomeকলকাতাTapash Mandal: শতরূপা, সৌভিক ও তাপসের শুনানি পিছল, ২২ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী শুনানি

Tapash Mandal: শতরূপা, সৌভিক ও তাপসের শুনানি পিছল, ২২ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী শুনানি

Follow Us :

কলকাতা: জেলবন্দি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের (Manik Bhattacharya) স্ত্রী-পুত্র এবং শিক্ষা ব্যাবসায়ী তাপস মণ্ডলের (Tapash Mandal) আগাম জামিন মামলার শুনানি পিছিয়ে গেল। মঙ্গলবার কলকাতার নগর দায়রা আদালত  জানায় শুনানি হবে ২২ ফেব্রুয়ারি। 

মানিকের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্য (Satarupa Bhattacharya), ছেলে সৌভিক ভট্টাচার্য (Souvik Bhattacharya) এবং মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল আগাম জামিনের আবেদন করেছিলেন আগেই। সে ব্যাপারে ইডি হলফনামাও দেয় আদালতে। মঙ্গলবার আদালত জানিয়েছে, ৩ ফেব্রুয়ারি ওই তিন আবেদনকারীকে ইডির হলফনামার জবাব দিতে হবে। তাই মামলার শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। 

আরও পড়ুন: STF: তিন জঙ্গির ব্যাপারে তদন্তের পথে এনআইএ  

ওই তিন জনের জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করে ইডি (ED) আদালতকে আগেই জানিয়েছিল, জেনে বুঝে মানিক ভট্টাচার্যের দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন তাপস মণ্ডল। তিনি চাকরিপ্রার্থীদের থেকে টাকা তুলে তা মানিকের স্ত্রী ও ছেলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠাতেন। তবে তাপস মণ্ডল, শতরূপা ও সৌভিককে হেফাজতে নেওয়ার দাবি জানায়নি ইডি। গত কয়েক মাসেই ইডি এবং সিবিআই একাধিকবার মানিকের বাড়িতে এবং অফিসে তল্লাশি চালিয়েছে। তল্লাশি চালানো হয় তাপসের বারাসতের বাড়ি ছাড়াও একাধিক অফিসে। 

ইডির দাবি, মানিকের ছেলে বেসরকারি সংস্থা খুলে বসেছেন বেআইনিভাবে চাকরি দেওয়ার জন্য। তাঁর সংস্থার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। সৌভিক এবং তাঁর মায়ের নামে একাধিক অ্যাকাউন্টেরও খোঁজ পেয়েছে ইডি। 

এদিকে মঙ্গলবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে হাজির করানো হয় মানিক ভট্টাচার্যকে।  বিচারক এজলাস ছেড়ে চলে যাওয়ার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন মানিক। আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে থাকা আইনজীবীদের উদ্দেশেই বলতে শুরু করেন,  আমার অন্য জায়গায় বাড়ি থাকলে আমায় ঝুলিয়ে দিক। আমার দুটি পাসপোর্ট আছে প্রমাণ হলে আমাকে ফাঁসি দেওয়া হোক। আমাকে পদে পদে অসম্মান করা হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যমের উদ্দেশে হাত জোড় করে মানিক বলেন, দয়া করে আর আমার সম্মানহানি করবেন না।  

RELATED ARTICLES

Most Popular


Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39