কলকাতা: ডার্বি বাতিলের প্রতিবাদে মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গল (Protest March Cancellation East Bengal Mohun Bagan Derby Match) সমর্থকদের যৌথ বিক্ষোভে লাঠিচার্জ। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারের জানা সত্ত্বেও কেন ফুটবলপ্রেমীদের উপর লাঠিচার্জ করা হল? বিক্ষোভে লাঠিচার্জ করা হল? এছাড়াও আরজি করের আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারার পরিবর্তে নতুন ন্যায় সংহিতা আইন অনুযায়ী ১৬৩ ধারায় জারি করা উচিত। সেই নিয়ে প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা দায়ের। আদালতেক দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন আইনজীবী রিজু ঘোষাল। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিভগণনমের (Chief Justice TS Shivagannam)। মঙ্গলবার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: গ্রেফতারির আশঙ্কায় রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টে সুখেন্দুশেখর
ডুরান্ড কাপের ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের ডার্বি বাতিল হয়ে যায় পুলিশের পক্ষে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব নয় বলে। প্রতিবাদে রবিবার দুই ক্লাবের সমর্থকরা মিছিল করে যুবভারতী পর্যন্ত যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। রবিবার বিকেল সল্টলকের স্টেডিয়ামের কাছে কাদাপাড়া মোড় কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয়। সেই সময় পুলিশের ভূমিকা অতিসক্রিয় ছিল। পুলিশের সঙ্গে আন্দোলকারীদের রীতিমতো খণ্ডযুদ্ধ বেধে যায়। ১২ জন সমর্থককে আটক করে প্রিজ়ন ভ্যানে তোলে পুলিশ। আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন যথেষ্ট পুলিশ নেই বলে ওরা ডার্বি ম্যাচ বন্ধের অজুহাত দিয়েছে। সেখানে মিছিল আটকাতে এত পুলিশ কোথা থেকে এল। সেই মিছিল আটকাতে পুলিশি পদক্ষেপ নিয়েই প্রশ্ন তোলা হয়েছে হাইকোর্টে। পুলিশের ‘অতিসক্রিয়তা’র বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মামলা দায়ের করা হল। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন উচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতি।
অন্য খবর দেখুন