ওয়েব ডেস্ক: দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি ইউন সুক ইওল মঙ্গলবার একটি জরুরি ইমার্জেন্সি মার্সাল ল ঘোষণা করেন। এমনকি তিনি বিরোধী দলদের প্রতি অভিযোগ তোলেন, তারা সংসদ নিয়ন্ত্রণ করছে, দক্ষিণ কোরিয়ার থেকে বেশি উত্তর কোরিয়ার প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করছেন, এমনকি দক্ষিণ কোরিয়ার ক্রিয়াকলাপ পঙ্গু করে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে বিরোধী দলের পক্ষ থেকে। তাই বাধ্য হয়েই এবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি জরুরি তৎপরতায় জারি করলেন ‘সামরিক আইন’।
দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কথা দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি তুলে ধরেন একটি টেলিভিশন ভাষণের মধ্যে। তিনি জানান, নাটকীয় পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনৈতিক সমীকরণে।
আরও পড়ুন: চোরাশিকারের দাপট, সংকটে দেশে বাঘের অস্তিত্ব!
ইউন বলেন, ‘ উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট বাহিনীর পক্ষ থেকে সমানে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। তাই সেই হুমকি থেকে দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করার জন্য এবং দক্ষিণ কোরিয়াকে রাষ্ট্রবিরোধী উপাদানগুলি থেকে যাতে সুরক্ষিত রাখা যায়, সেই কথাকেই মাথায় রেখে জরুরি সামরিক আইন ঘোষণা করলাম’।
তবে জরুরি সামরিক আইনে ঠিক কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে উত্তর কোরিয়ার হাত থেকে দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করার জন্য, এবং দক্ষিণ কোরিয়ার বিরোধী দলের স্বেছাচার থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্য তা এখনও পর্যন্ত ঘোষণা করেননি রাষ্ট্রপতি ইউন সুক ইওল।
দেখুন অন্য খবর