নয়াদিল্লি: সদগুরুকে (Sadhguru) কড়া প্রশ্ন হাইকোর্টের। এক অধ্যাপকের অভিযোগ, তাঁর দুই মেয়ের মগজধোলাই করেছেন সদগুরু এবং মেয়েরা বাড়ি ছেড়ে সদগুরুর তৈরি সংস্থা ঈশা ফাউন্ডেশনে সন্ন্যাসের জীবন বেছে নিয়েছেন। এই প্রেক্ষিতে নিজের মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন, সুপ্রতিষ্ঠিত জীবন দিয়েছেন অন্য মেয়েদের তবে মাথা কামিয়ে সন্ন্যাস নিতে উৎসাহ দিচ্ছেন কেন? সদগুরু জাগ্গি বাসুদেবের প্রতি এই প্রশ্ন রাখল মাদ্রাজ হাইকোর্ট।
সোমবার বিচারপতি এসএস সুব্রহ্মণম এবং বিচারপতি ভি শিবগণনমের বেঞ্চে অবসরপ্রাপ্ত এক অধ্যাপকের অভিযোগ, তাঁর দুই মেয়ের মগজধোলাই করেছেন সদগুরু। তামিলনাড়ু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসপ্রাপ্ত অধ্যাপক এস কামরাজ আদালতে আর্জি জানিয়েছেন, যাতে তাঁর ৪২ ও ৩৯ বছর বয়সি দুই মেয়েকে আদালতে হাজিরা দিতে বলা হয়। দুই মেয়েই এসে বলেন তাঁরা স্বেচ্ছায় ঈশা ফাউন্ডেশনে এসে থাকছেন। কেউ তাঁদের জোর করেনি। এক দশক ধরে চলতে থাকা এই মামলায় তাঁরা একই বয়ান দিয়েছেন। তবে বিচারপতিরা বিষয়টি আরও তদন্ত করে দেখার কথা বলেছেন। এবং পুলিশকে ঈশা ফাউন্ডেশনের প্রতি ওঠা যাবতীয় অভিযোগ একত্র করার নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বাঁশদ্রোণী থানায় রাতভর ধরনা, গ্রেফতার রূপা গঙ্গোপাধ্যায়
আরও খবর দেখুন