Sunday, June 29, 2025
HomeScrollবেহাল রাস্তা নিয়ে শাসক-বিরোধী তরজা

বেহাল রাস্তা নিয়ে শাসক-বিরোধী তরজা

Follow Us :

বাঁকুড়া: বেহাল রাস্তার (Bad Road) দশা নাজেহাল সাধারণ মানুষ। বাঁকুড়ার ইন্দপুর (Indpur Bankura) ব্লকের এলাকার একাধিক রাস্তার অবস্থা একেবারেই শোচনীয়। পিচের অস্তিত্ব নেই। বড় বড় গর্ত। প্রায় ৪০ থেকে ৫০ টি গ্রামের মানুষের যাতায়াতের মূল রাস্তার এমন বেহাল রূপে ভোগান্তিতে হাজার হাজার মানুষ। উন্নয়ন রাস্তায় দাঁড়িয়ে কটাক্ষ বিজেপির। কেন্দ্র টাকা না দিলে কি করে রাস্তা হবে পালটা তোপ তৃণমূলের।

স্তার অবস্থা একেবারেই শোচনীয়। বাঁকুড়ার ইন্দপুর ব্লকের ডাঙারামপুর থেকে আড়ালডিহি খিরপাই বেহাল রাস্তা নিয়ে শাসক বিরোধীর তরজা শুরু। এই দুর্ভোগ আর কদিন প্রশ্ন তুলেছেন পথযাত্রীরা। বাঁকুড়ার ইন্দপুর ব্লকের ডাঙারামপুর থেকে মুদুনিয়া ক্ষিরপাই ও আড়ালডিহি প্রায় ১০ থেকে ১২ কিমি রাস্তা এখন রূপ নিয়ে হাড় কঙ্কালে। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার রাস্তা এখন পিচের অস্তিত্ব নেই। রাস্তায় বেরিয়ে আছে বড় বড় পাথর। পুরো রাস্তা জুড়ে বড় বড় গর্ত। তাতে জল জমে জলাশয়ে পরিণত হয়েছে। আবার কোথাও কোথাও রাস্তায় মাটি বসে গিয়ে খালে পরিণত হয়েছে।

আরও পড়ুন: ডেঙ্গির আঁতুড় ঘরের পরিণত বসিরহাট জেলা হাসপাতাল

স্থানীয়দের দাবি, এই রাস্তায় দিয়ে ৪০-৫০ টি গ্রামের মানুষের যাতায়াত। নিত্যদিনের কাজ থেকে স্কুল, অফিস, পঞ্চায়েত ব্লক যেতে হলে এই ভাঙাচরা রাস্তাই সম্বল গ্রামের মানুষের। এছাড়াও ব্রজরাজপুরে প্রাচীন শ্যামের মন্দির রয়েছে যেখানে প্রতিদিন শয়ে শয়ে ভক্ত সমাগম হয়। এত কিছুর পরেই গত ২ বছর ধরে এমন বেহাল রাস্তা দিকে নজর পড়েনি প্রশাসন থেকে রাজনৈতিক নেতাদের। রাস্তায় চলতে গিয়ে পদে পদে বিপদ তবুও কাজের তাগিদে বেহাল পথই গ্রামের মানুষের সম্বল। এই বেহাল দশা থেকে মুক্তি কখনও মিলবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পথচলতি মানুষজন।

কাটমানি দুর্নীতি তৃণমূলের মূল মন্ত্র তাই আজ এমন উন্নয়ন রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছি, কটাক্ষ বিজেপির। পালটা তোপ তৃণমূলের। সব টাকা কেন্দ্র আটকে দিয়েছে । আগে টাকা দিন তারপর মুখ খুলবেন। রাস্তায় ডি পি আর পাঠানো আছে সড়ক যোজনার টাকা কেন্দ্র দিলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে দাবি করেছেন ইন্দপুর ব্লক তৃণমূল সভাপতি।

আরও অন্য খবর দেখুন

RELATED ARTICLES

Most Popular


Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39