ধরমশালা: ৪০০ প্রায় করেই ফেলেছিল অস্ট্রেলিয়া (Australia)। একেবারে শেষের দিকে নিউজিল্যান্ডের (New Zealand) আঁটোসাঁটো বোলিংয়ের জেরে ৩৮৮ রানে অল আউট হয়ে গেল। চোট থেকে ফিরেই ৬৭ বলে ১০৯ রানের দুরন্ত ইনিংস খেললেন ট্রাভিস হেড (Travis Head)। ডেভিড ওয়ার্নার (David Warner) এই বিশ্বকাপের তৃতীয় শতরানের কাছে গিয়ে ফিরে এলেন। আর ১৯ রান করতে বিশ্বকাপের মঞ্চে রোহিত শর্মার (Rohit Sharma) সর্বোচ্চ সাতটা শতরানের রেকর্ডে ভাগ বসাতেন। এ যাত্রা অক্ষত রিল হিটম্যানের রেকর্ড।
আজ ওয়ার্নারের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস শুরু করেন হেড। দু’জনেই ছিলেন বিধ্বংসী মেজাজে। প্রথম ১৫ ওভারে ১৫০ রান উঠে যায়। সে সময় মনে হচ্ছিল সব রেকর্ড ভেঙে ৫০০ রান না উঠে যায় আজ। দুই বাঁ-হাতির তাণ্ডবলীলায় রাশ পরালেন অফস্পিনার গ্লেন ফিলিপস (Glen Phillips)। ৩৮৮ রান ওঠার দিনে ১০ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিলেন। ৮১ রানে ফিলিপসের বলে তাঁর হাতে ক্যাচ দিয়েই সাজঘরে ফেরেন ওয়ার্নার। ১৯.১ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার রান তখন ১৭৫।
আরও পড়ুন: আর্থিক সমস্যায় ‘বাংলার শত্রু’ গ্রেগ চ্যাপেল!
Maxwell sends it miles ?
This Glenn Maxwell six is one of the moments that could be featured in your @0xFanCraze Crictos Collectible packs!
Visit https://t.co/2yiXAnq84l to own iconic moments from the #CWC23 pic.twitter.com/HOtYFXnpgb
— ICC Cricket World Cup (@cricketworldcup) October 28, 2023
মাঝখানে স্টিভ স্মিথ (Steve Smith) এবং মার্নাস লাবুশেন মাঝখানে রান ওঠার গতি কমিয়ে দেন। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (Glen Maxwell) আবার চতুর্থ গিয়ারে তুলে দেন। তাঁর ২৪ বলে ৪১, জস ইঙ্গলিসের ২৮ বলে ৩৮ এবং অধিনায়ক প্যাট কামিন্সের (Pat Cummins) ১৪ বলের ৩৭ রানের ইনিংস বড় স্কোরে নিয়ে যায়। ফিলিপস ছাড়া সব কিউয়ি বোলারই এদিন মার খেয়েছেন, কেউ বেশি কম কম। অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য হবে যত দ্রুত নিউজিল্যান্ডের ইনিংস গুটিয়ে রান রেট বাড়ানো যায়।