Placeholder canvas
HomeBig newsকাজের পরিধি জানতে শিক্ষামন্ত্রককে চিঠি বিশ্বভারতীর নয়া উপাচাযের

কাজের পরিধি জানতে শিক্ষামন্ত্রককে চিঠি বিশ্বভারতীর নয়া উপাচাযের

অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে কাজের পরিধি কতটা তা কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের কাছে জানতে চাইলেন সঞ্জয় মল্লিক। বৃহস্পতিবার বিশ্বভারতীর অস্থায়ী উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। উপাচার্য বলেন, আমি অন্তর্বর্তী উপাচার্য যতদূর জানি অন্তর্বর্তী উপাচার্যের সম্পূর্ণ ক্ষমতা থাকে। আমি কতটা কী করতে পারব মন্ত্রকের চিঠিতে তা স্পষ্ট নয়। উপাচার্য জানান, মন্ত্রকের কাছ থেকে এসব ব্যাপারে বিস্তারিত জানার পরে তিনি পরবর্তী পরিকল্পনার কথা জানাতে পারবেন।

এদিন উপাচার্য বলেন, শিক্ষক হিসেবে আমি কোনও ভুল পদক্ষপ করতে চাই না। এই মুহূর্তে আমার প্রধান দায়িত্ব হল এমন একটা পদ্ধতি চালু করা যার মাধ্যমে স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ হতে পারে। এর জন্য বিশ্বভারতীর কোর্ট এবং কর্মসমিতির বৈঠক করা জরুরি। আমি যতদ্রুত সম্ভব সেই প্রক্রিয়াই চালু করতে চাই।

আরও পড়ুন: সদ্য প্রাক্তন উপাচার্যকে শান্তিনিকেতন থানার নোটিস

উপাচার্য বলেন, আমি মূলত শিক্ষক তারপরেই অধক্ষ হয়েছি। আমি চাই কোনও স্থায়ী উপাচার্য এসে বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনও সঠিক দিশা দিইনি। বৃহস্পতিবার নানা কাজের ভিড়ে কোনও ক্লাস করতে না পারায় আক্ষেপও শোনা যায় তাঁর গলায়। তিনি বলেন, সকাল থেকে একটাও ক্লাস করতে পারিনি। ফলক বিতর্কে তিনি কোনও পদক্ষেপ করবেন কি না প্রশ্ন করা হলে সঞ্জয় বলেন, অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে আমি কিছু করতে পারি কি না সেটাই জানি না। সদ্য প্রাক্তন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী কোথায় আছেন, কী করছেন, তাও তাঁর জানা নেই বলেই মন্তব্য করেন নয়া উপাচার্য। গতকালই উপাচার্য হিসেবে বিদ্যুতের কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে।কেন্দ্রীয় সরকার কলা ভবনের অধ্যক্ষ উপাচার্য সঞ্জয়কে অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ করেছে।এদিন উপাচার্যের চেয়ারে বসেই সঞ্জয় সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলেন।বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার এদিন সকাল থেকেই বিশ্বভারতীতে খুশির হাওয়া বইতে থাকে। বিতর্কিত এই উপাচার্যের কার্যকালের মেয়াদ বৃদ্ধি না পাওয়াতে সকলেই খুশি। এদিন বিশ্বভারতী চত্বরে মিউস্টি বিলিও হয়।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Recent Comments