নয়াদিল্লি: আর্থিক দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ফারুক আব্দুল্লাহকে (Farooq Abdullah) রেহাই। ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন কেলেঙ্কারি সূত্রে দায়ের পিএমএলএ আইনানুযায়ী আনা অভিযোগ খারিজ জম্মু ও কাশ্মীর হাইকোর্টে।
এই মামলা সূত্রে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ED) কাজের পরিধি সম্পর্কে নতুন দৃষ্টান্ত তৈরি হল। ‘সিবিআই-এর সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ইডি’র অ্যাপিলেট অথরিটি হিসেবে বিচার বা তদন্ত করার এক্তিয়ার নেই’-বলে জানিয়েছে জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন: অপরাধীদের সন্ধান চাই, বিজ্ঞপ্তি জারি করল লালবাজার
অ্যাসোসিয়েশন এর অর্থ নয়ছয় নিয়ে অভিযোগ। সেই সূত্রে শ্রীনগরের রাম মুন্সি বাগ থানায় এফআইআর। অভিযুক্ত ফারুক আব্দুল্লাহ ও অ্যাসোসিয়েশনের আর এক পদস্থ ব্যক্তি মহম্মদ সেলিম খান। সেই এফআইআর সূত্রে তদন্তের ভার সিবিআইকে। আব্দুল্লাহ সহ ৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ চূড়ান্ত চার্জশিটে। সিবিআই তদন্তের ভিত্তিতে এরপরেই ইডি একটি এনফোর্সমেন্ট কেস ইনফর্মেশন রিপোর্ট(ইসিআইআর) নথিবদ্ধ করে পিএমএলএ আইনানুযায়ী।
সিবিআই যে সব আইনি ধারার ভিত্তিতে তদন্ত করেছে, তার কোনোটি পিএমএলএ আইন অনুযায়ী সিডিউলড অফেন্স নয়। আব্দুল্লাহ সহ অন্য অভিযুক্তদের এই সওয়ালকেই মান্যতা আদালতের।
আরও খবর দেখুন