বাসন্তী: সোমবার সকালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীর (Basanti) কাঁঠালবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সরদার পাড়া (Sardarpara) গ্রামে তৃণমূলের (TMC) দুই গোষ্ঠীর (Two Group) সংঘর্ষ বাধে। ঘটনায় দুজন যুব তৃণমূল কর্মী আক্রান্ত হয়। আহত লুৎফর সরদার ও ইউসুফ সরদার। বাসন্তী গ্রামীণ হাসপাতালে তাঁদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁদেরকে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে (Canning Subdivisional Hospital) স্থানান্তরিত করা হয়েছে। এলাকা দখলকে কেন্দ্র করেই অশান্তি দাবি পুলিশের। যুব কর্মীদের উপর হামলার কথা অস্বীকার তৃণমূল নেতৃত্বের। লুৎফর সরদার ও ইউসুফ সরদার জানান, আমরা যুব তৃণমূল করি। যারা মেরেছে তারা মূল তৃণমূল করে। আমরা যুব তৃণমূল করি বলে আমাদের এসে মারধর করল। আমরা দাঁড়িয়েছিলাম। এসেই গালাগালি করে আমাদের মারে। তবে এই বিষয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাঁদের বক্তব্য, ভিত্তিহীন অভিযোগ। ওটা পারিবারিক বিবাদ।
স্থানীয় সূত্রের অবশ্য বক্তব্য, সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগে এলাকা দখলকে ঘিরে সংঘর্ষ বাড়ছে। ইতিমধ্যে পঞ্চায়েত ভোটে মনোনয়নকে ঘিরে অশান্তি ছড়িয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। কোথাও-কোথাও ভয় দেখিয়ে বিরোধীদের মনোনয়ন জমাই দিতে দেওয়া হচ্ছে না। আবার কোথাও তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের মারধর করার অভিযোগ। পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। শুরু হয়েছে মনোনয়ন জমার কাজও। এরপর রাজ্যের বিভিন্ন থেকে প্রতিদিনই আসছে সংঘর্ষের খবর। রাজ্যের আবহাওয়ার পারদ যেমন দিন দিন চড়ছে তার সঙ্গে বাড়ছে নির্বাচনের উত্তাপ।
আরও পড়ুন: Panchayat Election 2023 | সাগরদিঘি মডেল মেনেই পঞ্চায়েত ভোট হোক রাজ্যে, দাবি অধীরের
মনোনয়ন-পর্বের তৃতীয় দিনে কাকদ্বীপেও উত্তেজনা সকাল থেকে। কংগ্রেস প্রার্থী শিবানী দাসকে বিডিও অফিস চত্বরেই বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। সেই সঙ্গে নথি কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মনোনয়ন জমাকে কেন্দ্র করে রক্ত ঝরল বাঁকুড়ায়। সোনামুখীতে মাথা ফাটল বিজেপি নেতার। দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়ন করাতে গিয়ে সোনামুখীর বিজেপি বিধায়ক দিবাকর ঘরামিকে পুলিশের সামনেই হেনস্থার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। উত্তপ্ত মুর্শিদাবাদের রাণিনগর থানা এলাকার শেখ পাড়া। সেখানে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের মারধর করার অভিযোগ। কাঠগড়ায় সিপিএম এবং কংগ্রেস।
 কাঁঠালবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সরদার পাড়া (Sardarpara) গ্রামে তৃণমূলের (TMC) দুই গোষ্ঠীর (Two Group) সংঘর্ষ বাধে। ঘটনায় দুজন যুব তৃণমূল কর্মী আক্রান্ত হয়। আহত লুৎফর সরদার ও ইউসুফ সরদার। বাসন্তী গ্রামীণ হাসপাতালে তাঁদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁদেরকে ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে (Canning Subdivisional Hospital) স্থানান্তরিত করা হয়েছে। এলাকা দখলকে কেন্দ্র করেই অশান্তি দাবি পুলিশের। যুব কর্মীদের উপর হামলার কথা অস্বীকার তৃণমূল নেতৃত্বের। লুৎফর সরদার ও ইউসুফ সরদার জানান, আমরা যুব তৃণমূল করি। যারা মেরেছে তারা মূল তৃণমূল করে। আমরা যুব তৃণমূল করি বলে আমাদের এসে মারধর করল। আমরা দাঁড়িয়েছিলাম। এসেই গালাগালি করে আমাদের মারে। তবে এই বিষয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাঁদের বক্তব্য, ভিত্তিহীন অভিযোগ। ওটা পারিবারিক বিবাদ। ){kind=link}