মেদিনীপুর: মৃত্যু ঘটল প্রসূতির, তাও আবার মেডিক্যাল কলেজে স্যালাইন দেওয়ার পর। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, স্যালাইনেই ছিল ‘বিষ’। অভিযোগ, মৃত মামণি দাস স্যালাইন দেওয়ার পরেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। বছর ২০-র মামণি কেশপুরের বাসিন্দা। গত বুধবার তাঁকে মেদিনীপুর মেডিক্যালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার থেকে অবস্থার অবনতি ঘটে তাঁর। প্রথমে আইসিইউ-তে ছিলেন তিনি, তারপর ভেন্টিলেশনে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরও পড়ুন: বাজেটের আগেই করের টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র, কত পেল বাংলা?
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) মৃত্যু হয় মামণির। পরিবারের দাবি, স্যালাইন দেওয়ার পরেই অবস্থার অবনতি ঘটে। মেদিনীপুর মেডিক্যালের প্রাথমিক রিপোর্টেও স্যালাইনকেই দায়ী করা হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যভবনকে যে রিপোর্ট পাঠিয়েছে তাতে বলা হয়েছে, স্যালাইনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জেরে অ্যালার্জি হয়, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটে অন্য ওষুধেও। তার জেরেই মৃত্যু।
স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে বিশেষজ্ঞদের টিম পাঠিয়েছেন। তারপরেই বলা যাবে। তিনি স্বীকার করেছেন, ওষুধের ব্যাচে বা স্যালাইনের ব্যাচে কোনও সমস্যা রয়েছে। পুরো রিপোর্ট আসলেই খোলসা হবে।
দেখুন আরও খবর: