বেজে উঠেছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামামা। একদিকে, রাশিয়া-ইউক্রেন। অপরদিকে, ইজরায়েল ও স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী। বিভিন্ন দেশের মধ্যে চলছে ঠাণ্ডা যুদ্ধ। যে কোনও মুহূর্তে বেজে উঠতে পারে সমরশঙ্খ। তবে আচমকা আপনার দেশের তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কোপ পড়লে কোথায় যাবেন? রইল নিরাপদ ঠিকানার খোঁজ।
১. আন্টার্কটিকা- শ্বাসরোধ করা ল্যান্ডস্কেপ ও বরফে ঢাকা মহাদেশটি পৃথিবীর সবচেয়ে জনমানবহীন এলাকা হওয়ায় যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার সম্ভবনা কম
২. ফিজি- ফিজি প্রশান্ত মহাগরের একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপরাষ্ট্র। সীমিত জনসংখ্যা ও শান্ত পররাষ্ট্র নীতির জন্য দেশটি পরিচিত। সবুজ বন, সমৃদ্ধ খনিজ সম্পদ এবং প্রচুর মাছ ধরার সুযোগ ফিজিকে নানান অনিশ্চিয়তার মধ্যেও একটি সুনিশ্চিত অভয়ারন্য করে তুলেছে।
আরও পড়ুন: ঘনিয়ে উঠছে পরমাণু যুদ্ধের ছায়া! স্যাটান ২ তৈরির নির্দেশ পুতিনের
৩. আইসল্যান্ড- আইসল্যান্ডও ফিজির মতো একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। প্রচুর মিষ্টি জলের জোগান আছে এই দ্বীপে। সমুদ্র সম্পদেও সমৃদ্ধশালী এই দেশ। তাই প্রয়োজনীয় সম্পদের চাহিদা মেটাতে আইসল্যান্ডকে অন্যদেশের উপর নির্ভর করতে হবে না।
৪. ডেনমার্ক- আইসল্যান্ডের প্রতিবেশি এই দেশটি রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে নেই। যদিও যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার সম্ভবনা সীমিত।
৫. গ্রীনল্যান্ড – বরফে ঢাকা এই দেশের পাহাড়ি ভুখণ্ড যে কোনোও যুদ্ধ পরিস্থিতির জন্ত একেবারে নিরাপদ।
৬. নিউজিল্যান্ড- ইউরোপের এই দেশটি একেবারে স্বয়ং সম্পূর্ণ। বরবারই যুদ্ধ থেকে দূরে থাকার ইতিহাস এই দেশেরকৃষি থেকে খনিজ বা তেল সবের জোগান মজুত রয়েছে নিউজিল্যান্ডে।
৭. ভূটান- হিমালয় ঘেরা এই মহাদেশ যুদ্ধের হাত থেকে বাঁচার জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে যোগ দেবে না ইজরায়েল। আন্তর্জাতিক স্তরের যে কোনও কুটনৈতিক জটিলতা এড়িয়ে চলবে ভুটান।
দেখুন আরও খবর: