skip to content
Wednesday, July 3, 2024

skip to content
Homeচতুর্থ স্তম্ভচতুর্থ স্তম্ভ : উত্তর প্রদেশ-২০২২

চতুর্থ স্তম্ভ : উত্তর প্রদেশ-২০২২

Follow Us :

ভারতবর্ষের সংসদের দরজাটা উত্তরপ্রদেশে আছে, যে বসবে মসনদে, তাকে উত্তরপ্রদেশে ভালো ফল করতেই হবে, এটা ভারতীয় রাজনীতির সাধারণ নিয়ম। আসুন সেই ইতিহাসটা একটু দেখে নিই।

৭৭ থেকে শুরু করা যাক, সেবার উত্তরপ্রদেশে রায়বেরিলিতে স্বয়ং ইন্দিরা গান্ধী হেরেছিলেন, ৮৭টা আসনের মধ্যে কংগ্রেস পেয়েছিল ২টো আসন, উল্লেখযোগ্য ছিল গোরখপুর। ৮০তে ইন্দিরা গান্ধী ফিরে এলেন, উত্তর প্রদেশে ৫৬টা আসন পেয়েছিলেন। এরপর ১৯৮৪, রাজীব গান্ধী ক্ষমতায় এলেন, উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস ৮৬টা আসন পেয়েছিল। ৮৯ এ ভি পি সিং এর সরকার, ইউপিতে কংগ্রেস পেয়েছিল ১৫টা আসন। আসুন ২০১৪তে, নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় এলেন, উত্তরপ্রদেশ? বিজেপি ৭১টা আসন নিজেরাই পেয়েছিল। ২০১৯ আবার নরেন্দ্র মোদী, এবার? কমেছিল, কিন্তু তাও ৬২ জন সাংসদ এন ডি এ-র ছিল, মানে খুব পরিস্কার, ইউ পি যার হাতে, সে কিন্তু ক্ষমতায় আসবে, আর সেই জন্যই ২০২২ এর ইউপি নির্বাচন দেশের আগামী ভবিষ্যতকে প্রভাবিত করবে, স্থির করবে বলাই ভালো।

তো সেই উত্তর প্রদেশ নিয়ে চহল পহল শুরু, মোদিজী নিজে বেনারসে গিয়ে আসলে নির্বাচনী প্রচার অভিযান শুরু করে দিলেন, এবারেও নিজেই নির্বাচনের দায়িত্ব নিয়েছেন অমিত শাহ, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী রোজ কিছু না কিছু করছেন, খবর হচ্ছে। যেদিন অমিত শাহ লখনউতে আসবেন, চমকে দেবেন সব্বাইকে, মিডিয়া হামলে পড়বে, ঠিক সেদিন মিডিয়ার আলো কেড়ে নিতে অখিলেশ যাদব, নির্বাচনী প্রচার শুরু করলেন গোরখপুর থেকে, মানে আদিত্য যোগীর নিজের গড়ে দাঁড়িয়ে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন।

প্রতিদিন, হ্যাঁ প্রায় প্রতিদিন, পশ্চিম ইউপিতে কোনও না কোনও জায়গায় কিষাণ পঞ্চায়েত হচ্ছে, ক্যাম্পেন নো ভোট টু বিজেপি, এখানে টিকায়েত তো সেখানে জয়ন্ত চৌধুরি, চরণ সিং এর নাতি, অজিত সিংয়ের ছেলে, তিনিও জাঠ, ওদিকে লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স থেকে পড়াশুনো করেছেন, ওধারে সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টির ওম প্রকাশ রাজভর, ছিলেন এন ডি এর সঙ্গে, এবার সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে জোট ঘোষণা করে দিলেন। সব মিলিয়ে যত কান্ড এখন কাটমান্ডুতে নয়, উত্তরপ্রদেশে।

এবং প্রতিটা কাগজ, টিভি মিডিয়া তাদের স্ট্র্যাটেজি তৈরি করে মাঠে নেমে পড়েছে, ব্যাটলইস্তান উত্তরপ্রদেশ, হিন্দুস্থানের রাজনীতির নির্ধারক। এবং নির্বাচন পন্ডিতরাও বাদ যাবেন কেন? তাঁরাও মাঠে। তাদের মধ্যে মোটামুটি নির্ভরযোগ্য সি ভোটার সেপ্টেম্বর, অক্টোবর আর নভেম্বর মাসে তাদের সার্ভে চালিয়েছে, সর্বশেষ সার্ভের ফলাফল এল তিন দিন আগে, হেডলাইন, আবার যোগী ফিরছেন উত্তরপ্রদেশে, সে কি কলরব, বধাই হো, বধাই হো। প্রায় লাড্ডু বিতরণ যখন শুরু, তখন এই সার্ভে থেকেই যে খবর বেরিয়ে এল, তা ভয়ঙ্কর, অন্তত মোদি-শাহের কাছে তো বটেই।

প্রথম খবর হল, হ্যাঁ ইউপিতে যোগী ফিরছেন, কিন্তু ১০০ র কাছাকাছি আসন কমে যাচ্ছে, গতবার ছিল ৩২৫, এবার ২৬০ সর্বাধিক। মোট আসন? ৪০৩, গরিষ্ঠতা পেতে হলে দরকার ২০২, এনডিএ তার থেকে সর্বোচ্চ ৫৮টা আসন বেশি পাবেন। এমনিতে তো সমস্যাই নেই, যো জিতা ওহি সিকন্দর। কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায়, সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর আর অক্টোবর থেকে নভেম্বরে বিজেপির ভোট কমে যাওয়া চোখে পড়ার মত, সি ভোটারই জানাচ্ছে, সেপ্টেম্বরের সার্ভেতে বিজেপির  সর্বোচ্চ প্রাপ্তি ছিল ২৯০টা আসন, সেটা নভেম্বরে কমে ২৬০ হয়েছে। নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে, এই হারে কমলে তো হাত থেকে বেরিয়ে যাবে উত্তরপ্রদেশ, প্রাথমিক আনন্দের পর বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব এখন এই হিসেব নিয়ে ব্যস্ত।

অন্যদিকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সমাজবাদী পার্টির, সার্ভে বলছে ৭৫% আসন এখন দুটো দলের লড়াই, আগে ছিল ৬১% আসনে বিজেপি এস পির লড়াই, মানে দিন যত যাচ্ছে, নির্বাচন ততটাই মেরুকরণের দিকে এগোচ্ছে, লড়াই এখন এস পি আর বিজেপির মধ্যে, কংগ্রেস পেলেও পেতে পারে ১১/১২ টা আসন, বি এস পি ১৬/১৭ টা আসন, এটা এখনকার হিসেব, মেরুকরণ আরও বাড়লে? বিজেপি বিরোধী ভোট যদি এক জায়গায় এসে হাজির হয়? পশ্চিম বাংলার উদাহরণ তো চোখের সামনেই আছে, বিজেপি মেরুকরণ চেয়েছে, হয়েছে মেরুকরণ, তৃণমূল কংগ্রেস আর বিজেপির বাইরে কংগ্রেস, সিপিএম, ফব, আর এস পি মুছে গেছে। ইউপি কি সেই পথে, অন্তত সেই দিকে গেলেও বিজেপির ফিরে আসা কঠিন হয়ে যাবে।

বিজেপি উত্তরপ্রদেশে মেরুকরণ চাইছে, আসুন দেখা যাক কোন পথে সেই মেরুকরণ সম্ভব, আর বিজেপি সেই মেরুকরণ আটকাতে কোন পথে হাঁটছে, কারণ বিজেপি একটা রাজনৈতিক দল, যার প্রত্যেকটা সিদ্ধান্ত, প্রত্যেকটা মুভমেন্ট নির্বাচনের হিসেব মেপেই নেওয়া হয়, সে অক্সিজেন প্ল্যান্ট তৈরিই হোক, কোভিডের ভ্যাক্সিনই হোক আর বাবরি মসজিদ ভাঙাই হোক, সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের চেষ্টাই হোক, নির্বাচনের হিসেব আগে তারপর সবকিছু।

অনেকেই মনে করেন, বিজেপি এক নিষ্ঠাবান হিন্দুত্ববাদী পার্টি, আন্তরিকভাবেই তারা হিন্দুত্ববাদের প্রচার আর প্রসার চায়। যারা এমনটা ভাবেন, তারা একটু ভাবুন তো গো মাংস নিয়ে তাদের পোস্টার বয় আদিত্যনাথ যোগীর এত বক্তিমে, এত আবেগ, কেন তার এক ফোঁটাও গোয়াতে দেখা যায় না, শোনা যায় না? কারণ গোয়াতে বিফ ব্যান করার কথা বললে, গোরু আমাদের মা গোছের কথা বললে, একটা আসনও জুটবে না। আমাদের দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলেও এই বিষয়ে বিজেপির হীরন্ময় নীরবতা দেখার মতন, আসল কথা হল নির্বাচন, নির্বাচনের প্রয়োজনে ফ্রিতে বিফ স্টেক খাবারও ব্যবস্থা করতে পারে এই দল, হিন্দুত্ববাদী দল, গান্ধিজী মুসলমান তোষণ করতেন তাই গান্ধী হত্যাকারী নাথুরাম গডসে, তাঁদের মনমন্দিরে বাস করে, সেই হত্যার অন্যতম সহযোগী সাভারকার তো তাঁদের আইডল, হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে একটা কথা বললেও আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হবে, কিন্তু দক্ষিণের আন্নাদুরাইয়ের আন্দোলন, দ্রাবিড় আন্দোলন সেই হিন্দুত্ববাদের শেকড় ধরে টান দিয়েছে, তাদের নেতারা ঘোষিত ভাবে নাস্তিক, তাদের সঙ্গে হাত মেলাতে বিজেপির কোনও আপত্তি কোনও দিন দেখেছেন?

দেখবেনও না, তামিলনাডুতে হয় ডি এম কে, নাহলে এ আই ডি এম কের সঙ্গে বোঝাপড়া ছাড়া রাজনীতি অবান্তর। সে কথা জানে বলেই, বিজেপি নেতারা তাদের সঙ্গে বোঝাপড়ায় গেছেন, একবার নয় বহুবার।

ফেরা যাক মূল আলোচনায়, মেরুকরণ কেন হবে? তার প্রথম কারণ তো বিজেপি নিজেই, তারা এতদিন ধরে মেরুকরণ তো চেয়েছে, তাদের ধারণা ছিল, মেরুকরণ মানেই সোজা অংকে জয়। মুসলিম বা সংখ্যালঘু ভোট চাই না, তাদের ভোট বিরোধীদের মধ্যে ভাগ হয়ে যাক, তারপর বাকি ৭০/৭৫ % ভোটের ৫০/৬০/৬৫% পেলেই দেশের ক্ষমতা বিজেপির হাতে থেকে যাবে, তারা এই অঙ্ককেই তাদের রাজনীতি, তাদের দর্শন, তাদের প্রচারের প্রতিটা পরতে মিলিয়েছে। যেটা খেয়াল করেনি, সেটা হল সংখ্যালঘুদের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেলে, তারা স্ট্র্যাটেজিক ভোটে যাবে, তাদের আপাত পছন্দ হোক বা না হোক, যারা বিজেপিকে হারাতে পারবে সেখানেই জমা হবে, তারা তাদের ভোট ভাগ হতে দেবে না। সেখানে, আসাউদ্দিন ওয়েসির প্রার্থীই থাকুক বা ফুরফুরা শরিফের ভাইজানের প্রার্থী, সংখ্যালঘু মানুষজন সে সবে কান দিচ্ছেন না, দিলে কমরেড সেলিম হেরে যেতেন না।

অন্য ভুলটা হল, সংখ্যাগুরু ভোটের বিরাট অংশ, ইন ফ্যাক্ট, তাদের তস্য গরীব মানুষজনকে খুব সহজেই হিন্দুত্বের নামে এককাট্টা করা যায় বটে, কিন্তু পেটের খিদে তো তাতে মেটে না, আর সেই খিদে না মিটলে, তাদের ভোটও কিন্তু সরে যেতে পারে, আর বিজেপির ক্ষেত্রে তাই হচ্ছে, তাই হতে চলেছে। তাদের মেরুকরণের সহজ হিসেবটা ক্রমশ আকর্ষণ হারাচ্ছে, ক্রমশ গরীব সংখ্যাগুরু মানুষজনের ভোট, সরে যাচ্ছে অন্য দিকে। সি ভোটারের সার্ভেই তো বলছে, ঠিক এই মুহুর্তে প্রায় ৪৬% মানুষ উত্তরপ্রদেশের সরকারের পতন চায়, কেন? তার সবচেয়ে বড় কারণ হল আনএম্পলয়মেন্ট, বেকারী, অন্য কারণ হল মূল্য বৃদ্ধি।

সেই কবে কবীর বলে গিয়েছিলেন, ভুখা পেট না ভজত গোপালা, অভুক্ত মানুষ, গোপালের পুজো করে না। অন্য আরেক বড় কারণ হল, কৃষক আন্দোলন। প্রতিদিন, পশ্চিম উত্তর প্রদেশের কোনও না কোনও অঞ্চলে কিষাণ পঞ্চায়েত হচ্ছে, মানুষ জড় হচ্ছেন, যারা ভাষণ দিচ্ছেন, তাঁরা কেউই ভোটে দাঁড়াননি, দাঁড়াবেনও না, কিন্তু তারা তিন কৃষি আইন নিয়ে কথা বলছেন, এর ফলে কৃষকদের কীভাবে পথে বসতে হবে, তা ব্যাখ্যা করছেন, নির্বাচনী সভা নয়, কিন্তু আগামী নির্বাচনে এই কৃষক আন্দোলন বিরাট প্রভাব ফেলবে, তাও এই সি ভোটার সার্ভে বলছে। অন্যদিকে বিজেপির পুরনো খেলা, ছোট ছোট সিডিউল কাস্ট, ওবিসি গোষ্ঠির নেতাদের ছোট ছোট দলের সঙ্গে আঁতাত করা, গত নির্বাচনেও এই খেলাটা বিজেপি, একমাত্র বিজেপিই খেলেছে, এবার কিন্তু এই মুহূর্তে সেই খেলায় এগিয়ে বা অন্তত সমানে সমানে এস পি, অখিলেশ যাদব, বেশ কয়েকটা ছোটদলের সঙ্গে তিনিও আঁতাত করেছেন, ওম প্রকাশ রাজভরের সঙ্গে আঁতাত কমবেশি ২০টা আসনে প্রভাব ফেলবে, রাষ্ট্রীয় লোকদলের সঙ্গে বোঝাপড়া অখিলেশকে এগিয়ে রাখবে, এসব চলছে।

এবার আসুন দেখা যাক বিজেপি মেরুকরণ থামাতে কোন পথে হাঁটছে, কারণ তারা জানে আবার নো ভোট টু বিজেপির কলে যদি ভোট এককাট্টা হয়ে এস পির দিকে যায়, তাহলে হার নিশ্চিত, তারা চায় যেন তেন প্রকারেণ বিজেপি বিরোধী ভোটের মেরুকরণ যেন না হয়। লখিমপুর খেরি, আন্দোলনরত কৃষকদের গাড়ি চাপা দিয়ে মারল, মোদী মন্ত্রী সভার মন্ত্রীপুত্র। বিজেপি জানত, খুব ভালো করেই জানতো, বিরোধী নেতারা আসবে, লখিমপুর যাবে, তারা টার্গেট করল প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে, মাঝরাতে আটক, নানান ফুটেজ, মিডিয়া সরগরম, হঠাৎই কংগ্রেস যেন টগবগ করছে,
টিকায়েতকে আটকানো হল না, অন্য রাজনৈতিক দল যেভাবে হোক পৌঁছে গেলেন, কেবল কংগ্রেসকে আটকানো হল, কংগ্রেসকে ইউপিতে প্রাসঙ্গিক করে তোলার চেষ্টা, কেবল কংগ্রেস করছে না, বিজেপিও করছে। কংগ্রেস ৩/৪% বেশি ভোট পেলেই বিজেপির কাজ হাসিল হবে, এটা সবাই জানে। বিজেপির আপাতত লক্ষ বিজেপি বিরোধী ভোটের মেরুকরণ না হতে দেওয়া, এই শিক্ষা তারা আমাদের কাছ থেকে শিখেছে, বাংলা থেকেই শিখেছে। দেশের প্রত্যেক রাজ্যে তারা একই খেলা শুরু করেছে, বিরোধী দলগুলো যদি বোঝে তো দেশের মঙ্গল, না বুঝলে আবার বিজেপি আসবে, যেটুকু সংবিধান বেঁচে আছে, যেটুকু সাংবিধানিক সংস্থাগুলো বেঁচে আছে, যুক্তরাষ্ট্রিয় কাঠামোর যেটুকু অবশিষ্ট আছে, তাও শেষ হয়ে যাবে। সাধু সাবধান।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Hathras | হাথরস কাণ্ড, আজ গ্রেফতার হবে' ভোলে বাবা'?
00:00
Video thumbnail
Rahul Gandhi | সংসদ 'কাঁপানো' ১৫ মিনিট, শুনুন কী বললেন রাহুল
00:00
Video thumbnail
Rahul Gandhi | সংসদ 'কাঁপানো' ১৫ মিনিট, শুনুন কী বললেন রাহুল
11:38:50
Video thumbnail
আজকে (Aajke) | পিটিয়ে মারা থেকে চোপড়া, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তো উঠবেই
10:24:11
Video thumbnail
Kalyan Banerjee | কল্যাণ দিলেন চু কিত কিত, তালি বাজালেন মহুয়া
11:09:51
Video thumbnail
Rahul Gandhi | রাহুল গান্ধীর ওপর প্রচণ্ড রেগে গেলেন স্পিকার, কেন? দেখুন ভিডিও
10:49:11
Video thumbnail
Rahul Gandhi | মোদিকে চিঠি রাহুলের, কী চাইছেন দেখুন
10:31:47
Video thumbnail
Narendra Modi | জবাবি ভাষণ মাঝপথে থামিয়ে বসে পড়লেন মোদি! দেখুন কী হল সংসদে
11:55:01
Video thumbnail
Kalyan Banerjee | সংসদে এ কি করলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সর্বত্র চলছে আলোচনা
10:54:46
Video thumbnail
Kalyan Banerjee | মোদিকে কী বললেন তৃণমূলের কল্যাণ? রেগে লাল বিজেপি সাংসদরা
10:10:51