হাওড়া: আর্ট এগজিবিশন (Art Exhibition) নতুন নয়। কিন্তু সেই এগজিবিশনের লক্ষ্য যদি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে (Future Generation) একটু এগিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা হয়, তাহলে তা নিঃসন্দেহে অভিনব এবং প্রশংসনীয়।
সেই কাজটিই করলেন হাওড়া বাকসীহাট অঞ্চলের সমাজসেবী তথা অঙ্কন প্রশিক্ষক সুশান্ত মিত্র। গত রবিবার ডিএমবি হাই স্কুলে গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে আর্ট এগজিবিশন করেন সুশান্ত। প্রায় ৪০০-র বেশি ছবি এই এগজিবিশনে প্রদর্শীত হয়। আমতা কেন্দ্রের বিধায়ক সুকান্ত পাল সহ বহু গুণিজন এই এগজিবিশনে উপস্থিত ছিলেন। সকলেই এই এগজিবিশনের প্রশংসা করেন।
কিন্তু কেন এই আর্ট এগজিবিশন?
শিল্পী সুশান্ত মিত্র’র কথায়, এই এগজিবিশনের অভিনবত্ব হলো- মাটি। প্রত্যেকটা ছবি হৃদয় দিয়ে আঁকা। ছবিগুলি অনুভবের, মাটির কথা বলেছে। এই প্রথম আমি চেষ্টা করেছি যাতে গ্রামের প্রতিভাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। ভবিষ্যতেও এরকম পরিকল্পনা আছে। তবে এই আর্ট এগজিবিশনে এলাকার প্রতিটি মানুষ পাশে থেকেছেন, যা আমাকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। আর আমার সহযোগী যোদ্ধা রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, অর্পণ মণ্ডল ও কাশীনাথ ভট্টাচার্যের সাহায্য ছাড়া এই কাজ করা আমার একার পক্ষে সম্ভব ছিল না।
