Saturday, July 5, 2025
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | রেলে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী এই মোদি সরকার
Fourth Pillar

Fourth Pillar | রেলে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী এই মোদি সরকার

৩০০-৩৫০ মানুষকে আসলে খুন করা হল, ঠান্ডা মাথায় খুন করা হল

Follow Us :

যদুর মাস্টার শশুরবাড়ি, রেলকম ঝমাঝম। যদুর মাস্টারমশাইকেও রেলেই চড়তে হবে এবং তারপর যা হওয়ার তা তো হবেই। গত কয়েকদিনের হিসেব দিই। ১৮ জুলাই উত্তরপ্রদেশের গোন্ডাতে দুর্ঘটনা, ১৯ জুলাই গুজরাটের ভালসাদে, ২০ জুলাই উত্তরপ্রদেশের আমরোহাতে, ২১ জুলাই রাজস্থানের আলওয়ারে, ওই ২১ জুলাইতেই বাংলার নদিয়াতে, ২৬ জুলাই ভুবনেশ্বরে, ৩০ জুলাই চক্রধরপুরে দুর্ঘটনা হয়েছে, মানুষ মারা গেছেন। ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর ৩০ জুলাই পর্যন্ত ৩৬টা ছোটবড় দুর্ঘটনা হয়েছে, মারা গেছেন সাড়ে তিনশোর বেশি মানুষ। কিন্তু ওই ট্রেন না চড়ে উপায় কী? মধ্যে প্লেন ভাড়া কমেছিল, ওই যে উড়ে আম আদমি, উড়ান, আম জনতার প্লেন ইত্যাদির বাওয়াল, খাবার বন্ধ, ম্যাগাজিন বন্ধ, চকোলেট বন্ধ, আমরা মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত মানুষজন মেনেও নিয়েছিলাম, টাকা কম লাগলে দরকার নেই ওসব ফালতু ব্যাপার। কিন্তু সেসব বন্ধ হওয়ার পরে দাম আবার হু হু করে বেড়েছে, ১৩০০-১৪০০ টাকার টিকিট মিলবে কলকাতা শিলিগুড়ি এখন ৫ হাজারের কমে নেই। অগত্যা ট্রেন সম্বল আম আদমির, মধ্যবিত্ত মানুষজনেরও। ট্রেনেই চড়তে হবে, কিন্তু প্রাণ হাতে করেই চড়তে হবে। আপনি ট্রেনের টিকিটের সঙ্গে জোড়া পাঁঠা মানত করে একটা চান্স নিতে পারেন, রেল জার্নি করে ফিরে এসে পাঁঠা বলি দেওয়ার পর মাংসও খাবেন। রেলের কবচ তো কাজে লাগবে না, পাঁঠাখেকো মা কালীর কবচ যদি লাগে। ঠাট্টা থাক মোদ্দা কথায় আসা যাক।  প্রথমেই থ্যাঙ্ক গড দেশের মানুষ জানতে পেরেছেন, দেশের রেলমন্ত্রী নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদি নন, দেশের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব নামের এক প্রাক্তন আমলা। এবং কেউ কেউ এটাও জানতে পেরেছেন যে এই আদতে অশ্বিনী বৈষ্ণব ওড়িশা থেকেই বিজেডির সমর্থন নিয়েই রাজ্যসভা সদস্য হিসেবে সংসদে গেছেন। কিন্তু গত ১৯ থেকে ২৪-এর সরকারে এই দুধুভাতু মন্ত্রীকে পিছনে রেখে দেশের প্রধানমন্ত্রীই হয়ে উঠেছিলেন ডিফ্যাক্টো রেলমন্ত্রী। রেলের উন্নয়ন, নতুন সুরক্ষা ব্যবস্থা, নতুন কোচ ইত্যাদি নিয়ে যা যা বাওয়াল আপনারা শুনেছেন তার প্রায় সবটাই মোদিজিই বলেছেন। এ পর্যন্ত যতগুলো বন্দে ভারত ট্রেন চলেছে, সবকটার হরি ঝন্ডি দেখিয়েছেন তিনিই। কাজেই আজ যা যা প্রশ্ন তুলব তার উত্তর এই মোদিজিকেই দিতে হবে। ঝান্ডা দেখানোর বেলায় উনি, ফটো তোলাবার বেলায় উনি আর মৃতদেহ গোনার জন্য অশ্বিনী বৈষ্ণব, তা তো হতে পারে না। কাজেই আমাদের আজকের তোলা যাবতীয় প্রশ্ন নরেন্দ্র মোদিজিকেই উদ্দেশ করে, এবং উত্তরও আমরা ওনার থেকেই চাইব।

প্রথম বিষয় হল ওনার সবকা সাথ সবকা বিকাশ, তো ওনার সরকার ২০১৪তে ২০ কিলোমিটার সেকেন্ড ক্লাসে রেল সফরের জন্য কত টাকা নিতেন? ৫ টাকা। হ্যাঁ নেহরুর সময় নয়, ২০১৪তে আসার পরে প্রথম রেল বাজেটের কথাই বলছি, ওনার রাজত্বকালের প্রথম বছরে ২০ কিলোমিটার যেতে ৫ টাকার টিকিট কাটতে হত। ২০২৩-এ কত টাকার টিকিট লাগে? ওই সেকেন্ড ক্লাসে ২০ কিলোমিটার যেতে এখন লাগে ৩৫ টাকা আর রিজার্ভেশনের জন্য ১৫ টাকা। উনি কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করে দেওয়ার কথা বলেছিলেন, যা এখনও অধরা, সেই তিনিই রেল টিকিটের দাম বাড়িয়েছেন ৮-১০ গুণ। এই হল ওনার সবকা সাথ সবকা বিকাশ। দেশের সাধারণ মানুষ তো সেকেন্ড ক্লাসেই যায়, তাঁরা আট গুণ বেশি ভাড়া দিচ্ছেন। দুর্ঘটনার জায়গাতে এখানে সেখানে ওই যে বগির ছবি দেখেন, এখনও পড়ে আছে, তার সিংহভাগ ওই জেনারেল কম্পার্টমেন্ট আর সেকেন্ড ক্লাস রিজার্ভড বগি। ট্রেনের সামনের দিক, মানে ইঞ্জিনের পরেই থাকে ওই জেনারেল কম্পার্টমেন্ট, আর শেষের দিকেও থাকে। মানে ধাক্কা যে ধার থেকেই আসুক, মরবে ওই সেকেন্ড ক্লাস জেনারেল কম্পার্টমেন্টের মানুষ। যাঁরা আপাতত আট দশ গুণ ভাড়া দিয়েই ট্রেনে চড়ছেন। দ্বিতীয় বিষয় হল বেসরকারিকরণ। না এই বেসরকারিকরণ মোদিজির সময়ে নয়, কংগ্রেস আমলেই শুরু হয়েছিল। কিন্তু তা ছিল ক্যাটারিং-এর বেসরকারি করণ, প্রিন্টিং প্রেসের বেসরকারিকরণ, কনজারভেন্সি, মানে সাফ সাফাইয়ের কাজের বেসরকারিকরণ ইত্যাদির মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু মোদিজি দায়িত্ব নেওয়ার পরে? গোটা ট্রেনও তুলে দেওয়া হয়েছে বেসরকারি মালিকদের হাতে। মানে আমরা রেলপথ দিয়েছি, এবার আপনারা রেল চালান, যাত্রী সুরক্ষা মায়ের ভোগে। এরপর রেলের আরও কিছু দফতর, সিগন্যালিং থেকে ট্র্যাক মেনটেনেন্স দিয়ে দেওয়া হল বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে। এরসঙ্গে যোগ হল আরও আরও দ্রুত গতির ট্রেন চালানোর গিমিক। এরই মধ্যে করোনা এবং টুক করে তুলে নেওয়া হয়েছে সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য দেওয়া ছাড়। করোনা চলে গেছে, দেশের প্রবীণ মানুষেরা সেই ছাড় ফেরত পাননি, কিছুদিন আগে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সে ছাড় ফেরানোর কোনও পরিকল্পনাও সরকারের নেই।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | জনগণনা চায় না মোদি শাহ-সরকার

এদিকে উনি মাঝেমাঝেই ওনার অশীতিপর মায়ের পা ধুয়ে দিয়েছিলেন, সেসব করার সময়ে আলাদা টিম নিয়েও গিয়েছিলেন, ছবি উঠেছে, মানুষকে বোঝানো হয়েছে যে উনি মাতৃভক্ত, প্রবীণদের সম্মান দেন। আসলে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী ফটো অপরচুনিটি চান, মানে তাঁর ফটো উঠবে, লোকে দেখবে, ব্যস। এরজন্য তিনি একলা গুহায় ধ্যান করেন, সামনে কম সে কম ১০০ ক্যামেরা, মন্দির প্রদক্ষিণ করেন, রেলের ঝান্ডা দেখান, ওই ফটো অপরচুনিটির জন্যই। ক্যামেরা তুলে নিন, উনি হরগিজ যাবেন না, ছবিই না উঠলে গিয়েই বা কী লাভ? এরপরে আসুন সিএজি রিপোর্টে। ২০২২ সেপ্টেম্বর মাসে সংসদে এই সিএজি রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছিল, রেললাইন পরিদর্শনের কাজে ৩০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত গাফিলতি রয়েছে। ২০১৭ থেকে ২০২১ পর্যন্ত ট্রেন বেলাইন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে ৪২২টা। ৮৪ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে পয়েন্ট ঠিক জায়গায় না থাকার জন্য। আচ্ছা এই পয়েন্টটা কী? রেলের লাইন সমান্তরালভাবে চলে, আবার তার সঙ্গেই সোজা যেতে যেতে ডানে বা বাঁয়ের লাইনে চলে যায়, যেখান থেকে সেই লাইনকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়, সেটাকে পয়েন্ট বলে। খানিকটা এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে সোজা আসার সময়ে একটা সার্ভিস রোডে নেমে আসা বা সার্ভিস রোড থেকে বড় রাস্তায় উঠে পড়া। তো বেলাইন হওয়ার কারণ হিসেবে ৮৪ শতাংশ হল এই পয়েন্টের গন্ডগোল, সিএজি রিপোর্ট জানাচ্ছে। এবং এই দুর্ঘটনার পরে রেলের দুই আধিকারিকের কথা আমরা সবাই ইতিমধ্যে শুনেছি, সেখানে সাফ বলা হয়েছে পয়েন্ট গাড়িকে লুপ লাইনে ঠেলে দিয়েছে, মানে সিগনাল একদিকে আর পয়েন্ট আর একদিকে ছিল। ওই সিএজি রিপোর্ট আরও জানাচ্ছে, যে ৪২২টা দুর্ঘটনার ১৭১টা ঘটেছে রেললাইন দেখরেখে ভুল থাকার জন্য, ২১১টার জন্য দায়ী ছিল সিগনালিং ফেলিওর, সিগনাল কাজ করেনি। দুর্ঘটনার পরে ৩৫০টা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার কথা ছিল, ১৮১টায় পরিদর্শন করা হয়েছে। যেগুলো করা হয়েছে তার আবার ৬৩ শতাংশের রিপোর্ট জমাও পড়েনি, যে রিপোর্ট জমা পড়েছে তার ৪৯ শতাংশ ক্ষেত্রে তদন্তের পরে যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা তা নেওয়া হয়নি। কে বলছে এসব? সিএজি রিপোর্ট, কোথায় এই রিপোর্ট জমা পড়ছে? সংসদে। রেলমন্ত্রী দফতরের মিটিংয়ে আর কোথা থেকে রোজগার হবে তা জানতে চাইছেন। এবং অন্য যা জানতে চাইছেন তা হল আর কোথায় কোথায় বন্দে ভারত চালানো যায়? কারণ মোদিজি ছবি তুলবেন, হরা ঝান্ডা দেখাবেন।

২০১৭-১৮ সালে এক রেল সুরক্ষা ফান্ড তৈরি হয়েছিল, এক লক্ষ কোটি টাকার ফান্ড, তার ৫০ শতাংশও খরচ হয়নি। কারণ মোদিজিকে দ্রুতগামী ট্রেন চালাতে হবে। কলকাতা বোলপুর সফরের জন্য আপনি এসি চেয়ার কারে ৩১৫ টাকা দিতেন, সেকেন্ড ক্লাসে ৮৫ টাকা দিতেন এখন বন্দে ভারতে সেই এসি চেয়ার কারের জন্য সবথেকে কম ৬৫০ টাকা দেবেন, এই ট্রেনে সেকেন্ড ক্লাস নেই। সঙ্গে দু’ পিস কাঁচা পাউরুটি আর একটা অমলেট, গুনে গুনে ৪টে আলুভাজা আর ৩টে কড়াইশুঁটি ফ্রি। ওনার মাথায় এখন বুলেট ট্রেন, দ্রুতগামী ট্রেনই শুধু নয়, আসল কথা হল দেশের উচ্চমধ্যবিত্ত আর বড়লোকদের জন্য যাতায়াতের ব্যবস্থা। রোজ নতুন ট্রেন চালু করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে ৩ ঘণ্টা চার ঘণ্টা কম সময় নেবে। চাপটা ভাবুন? একট বন্দে ভারত ট্রেন কতগুলো ট্রেনের ড্রাইভার, রেল সিস্টেমের ওপর কতটা চাপ ফেলছে। একটা গাড়ি দ্রুত গেলে অন্যদেরও তো দ্রুত যেতে হবে। ড্রাইভাররা ছুটি পাচ্ছেন না, এই যে অ্যাকসিডেন্ট হল শোনা যাচ্ছে পর পর চার দিন কাজ করার পরে আবার ডিউটি দেওয়া হয়েছিল একজন ড্রাইভারকে। কর্মচারীদের কাজের সময় বাড়ছে। নতুন রিক্রুটমেন্ট নেই। রেলে গার্ড, ড্রাইভার, ট্রাফিক অ্যাসিসট্যান্ট, স্টেশন মাস্টার ইত্যাদি পদে ৩ লক্ষ ১১ হাজার পদ ফাঁকা পড়ে আছে। ১৮ হাজার গেজেটেড অফিসারদেরও ৩০০০-এর বেশি পদে লোক নেই। একজন স্টেশন মাস্টার বেড়েছে?

লোকাল ট্রেনের অবস্থা দেখুন, মানুষ ঝুলছে সেখানে। প্যাসেঞ্জার ট্রেনে টয়লেটে যান, নরক হয়ে রয়েছে, উনি বন্দে ভারতে বায়ো টয়লেট বসাচ্ছেন, কাদের জন্য? মাত্র গত দু’ বছরে এই প্রায় ৩০০-৩৫০ মানুষকে আসলে খুন করা হল, ঠান্ডা মাথায় খুন করা হল, সিএজি রিপোর্ট তো তাই বলছে। রেলে দুর্ঘটনা হয় কেন? এক কথায় তিনটে কারণ, কর্মচারীদের গাফিলতি, দু’ নম্বর হল অন্তর্ঘাত, আর তিন নম্বর হল প্রশাসনিক ব্যর্থতা। বুঝিয়ে বলি, কেউ যদি লাইন, ফিসপ্লেট খুলে দিয়ে থাকে, লাইন উড়িয়েই দেয়, তাহলে তো দুর্ঘটনা হবেই। এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো খুব শক্ত। এটা হল অন্তর্ঘাত। দ্বিতীয়টা হচ্ছে কর্মচারীদের গাফিলতি, ঠিক করে রেল ট্র্যাক চেক না করা, সিগন্যাল সিস্টেমে নজর না রাখা। এখন সারা পৃথিবীতেই রেল চলাচলের জন্য অনেক বেশি বেশি আধুনিক ব্যবস্থা, অটোম্যাটিক সিগন্যালিং সিস্টেম ইত্যাদি কাজে লাগানো হচ্ছে যাতে হিউম্যান এররকে সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু সবচেয়ে বড় কারণ হল প্রশাসনিক ব্যর্থতা, শূন্যপদের সংখ্যা বাড়ছে, কাজের চাপ বাড়ছে, লাইন বা বাকি ইনফ্রাস্ট্রাকচারের তুলনায় ট্রেন বাড়ছে। রাজনৈতিক গিমিকবাজি, রোজ নতুন ট্রেন চালু হচ্ছে, এখন তো আবার সুপার ফাস্ট বুলেট ট্রেন। ওদিকে সেগুলো চালানোর ইনফ্রাস্ট্রাকচার নেই। কাজেই অ্যাক্সিডেন্ট হচ্ছে। আর এই প্রশাসনিক ব্যর্থতার কারণে বিরাট বিরাট অ্যাক্সিডেন্টকে হয় কর্মচারীদের গাফিলতি না হলে ওই অন্তর্ঘাত বলে চালানোর চেষ্টা হচ্ছে। গিমিকবাজি বন্ধ না করলে এরকম অ্যাক্সিডেন্ট আরও হবে। সেবারের দুর্ঘটনাতে মারা গেছেন এক চালক, গার্ড, কাজেই তাদের ঘাড়ে দোষ চাপানোর চেষ্টা শুরু হয়ে গেছিল। পরে জানা গেল সবটাই সিস্টেম ফেলিওর। মানে সব দায় ঝেড়ে ফেলে এক দুর্বল অসহায়ের দিকে আঙুল তোলা, তাতেও না হলে হাতে আছে সিবিআই। তদন্তে পাঠিয়ে দাও, তদন্ত হতেই থাকবে, ততদিন পর্যন্ত বিজেপির নেতা মন্ত্রী এবং নরেন্দ্র মোদি এই দুর্ঘটনাকে অন্তর্ঘাত বলতে থাকবেন, দোষ ওঁদের নয়, দোষ পাকিস্তানের কিম্বা আল কায়দার অন্তত মাওবাদীদের। এক অরাজকতার দিকে দেশকে নিয়ে চলেছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী, এই অরাজক অবস্থার জন্য দায়ী উনি, ওনার দল। কিন্তু বলি হচ্ছেন, মারা যাচ্ছেন সাধারণ মানুষ, যাঁরা আপাতত লাশ, নিথর দেহ মাত্র।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Russia | Ukraine | ফের ইউক্রেনে ড্রোন হা/ম/লা রাশিয়ার, তছনছ কিভ, এবার কী করবেন জেলেনস্কি?
03:30:30
Video thumbnail
Adhir Ranjan Chowdhury | অধীরের সারমেয় কটাক্ষে তোলপাড় বঙ্গ রাজনীতি, কী করবে তৃণমূল?
02:52:46
Video thumbnail
Samik Bhattacharya | চলতি মাসেই বিজেপিতে ব্যাপক পরিবর্তনের সম্ভাবনা, কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন শমীক?
03:05:10
Video thumbnail
Kasba Law College | সোমবার থেকে খুলে যাচ্ছে সাউথ ক্যালকাটা ল' কলেজ, শুরু হবে পঠন-পাঠন?
52:12
Video thumbnail
Kasba Incident | রহস্যে মোড়া মনোজিতের নিয়োগ, বি/স্ফো/রক তথ্য কলকাতা টিভির হতে
01:03:05
Video thumbnail
Dilip Ghosh | 'নিজে থেকে দলে আসিনি...' দিলীপের মন্তব্যে প্রবল জল্পনা, দল পরিবর্তন করবেন?
01:11:06
Video thumbnail
TMC | ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্ব/ন্দ্ব, তালা পড়ল পার্টি অফিসে, অভিযোগের তীর কাদের দিকে?
02:31:00
Video thumbnail
Santanu Sen | মেডিক্যাল রেজিস্ট্রেশন বাতিলের পর এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ শান্তনু সেন
01:59:35
Video thumbnail
Kasba Incident | সাত সকালে মনোজিতদের নিয়ে কসবার ল' কলেজে পুলিশ, কী কী তথ্য মিলল?
02:41:55
Video thumbnail
Iran-Israel | নেতানিয়াহুর ঘুমেও খামেনি? ইরানের মা/রে কোমর ভাঙা ইজরায়েল কী কী শিক্ষা পেল?
03:37:16

Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39