Saturday, July 5, 2025
Homeরাজ্য২০১০ সালে রাজ্য সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা

২০১০ সালে রাজ্য সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা

Follow Us :

খোলা বাজার থেকে ঋণ নেওয়ার সুযোগ বাড়াতে সংশ্লিষ্ট আইনটিই সংশোধনের পথে হাঁটছে রাজ্য সরকার। এজন্য ২০১০ সালের আর্থিক শৃঙ্খলা ও বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণ আইনের একটি সংশোধনী আজ রাজ্য বিধানসভায় পাশ হয়। এই সংশোধনী আইনে পরিণত হলে রাজ্য সরকার রাজ্যের মোট আভ্যন্তরীণ উৎপাদনের ৪ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবে। সংশোধনীর কড়া সমালোচনায় সরব বিরোধীরা।

বিলের সংশোধনী সংক্রান্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য জানান পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকই রাজ্যের গড় অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বাজার থেকে ঋণ নেওয়ার ঊর্ধ্বসীমা বাড়ানোর ছাড়পত্র দিয়েছে। তবে ঊর্ধ্বসীমা বাড়লেও রাজ্য বাজার থেকে বেশি ঋণ নেবে এমন কোন কথা নেই। যদিও বালুরঘাটের বিজেপি বিধায়ক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অশোক লাহিড়ী জানান,  

২০১০ সালে রাজ্য সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা

খোলা বাজার থেকে ঋণ নিতে

২০১০ সালে রাজ্য সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা

২০১০ সালে রাজ্য সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা

এতদিন পর্যন্ত রাজ্য ৩ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নিতে পারত। কিন্তু বাস্তবে এই ঋণের পরিমাণ ছিল তার চেয়ে বেশি।
অর্থমন্ত্রী জানান কেন্দ্রীয় সরকারের ছাড়পত্র অনুযায়ী রাজ্য সরকার চলতি আর্থিক বছরের প্রথম ৬ মাসে বাজার থেকে ৬১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা ঋণ নিতে পারত। কিন্তু ১০ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঋণ নেওয়া হয়েছে ১৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। পাশাপাশি গড় অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ায় রাজ্যের ঋণের বোঝাও কমেছে বলে দাবি করেন তিনি। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে রাজ্যর ঋণের পরিমাণ ৫ লক্ষ ২৮ হাজার কোটি টাকা। চলতি আর্থিক বছরের শেষে এই ঋণের পরিমাণ হতে পারে ৫ লক্ষ ৮৬ হাজার কোটি।

বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে বিরোধী সদস্যরা রাজ্যের বেহাল আর্থিক অবস্থা নিয়ে সরকারের কড়া সমালোচনা করেন। তাঁদের অভিযোগ, সংকট রাজ্য সরকারের নয়,  রাজ্যের অর্থনীতির। বিলের বিরোধিতা করে বিজেপি বিধায়ক অশোক লাহিড়ী জানান,  চপশিল্প থেকে যদি আর্থিক উন্নয়ন হয় তবে তা শিক্ষণীয়।

Rohit Sharma: এবার এই প্রথম বিজ্ঞাপনে স্ত্রী ঋতিকার সঙ্গে রোহিত শর্মা

২০১০ সালে রাজ্য সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা ও বাজেট ঘাটতি আইন এনেছিল। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে সেই আইনের একটিও লক্ষ্য পূরণ হয়নি। তিনি অভিযোগ করেন, টাকা দিতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে রাজকোষে অর্থ নেই। সে কারণেই খোলা বাজার থেকে রাজ্যকে বারবার ঋণ নিতে হচ্ছে। এমনটা চলতে থাকলে আগামী দিনে সরকারি কর্মচারীদের পেনশন ও বেতন দিতেও সরকারের কাছে টাকা থাকবে না

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Russia | Ukraine | ফের ইউক্রেনে ড্রোন হা/ম/লা রাশিয়ার, তছনছ কিভ, এবার কী করবেন জেলেনস্কি?
03:30:30
Video thumbnail
Adhir Ranjan Chowdhury | অধীরের সারমেয় কটাক্ষে তোলপাড় বঙ্গ রাজনীতি, কী করবে তৃণমূল?
02:52:46
Video thumbnail
Samik Bhattacharya | চলতি মাসেই বিজেপিতে ব্যাপক পরিবর্তনের সম্ভাবনা, কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন শমীক?
03:05:10
Video thumbnail
Kasba Law College | সোমবার থেকে খুলে যাচ্ছে সাউথ ক্যালকাটা ল' কলেজ, শুরু হবে পঠন-পাঠন?
52:12
Video thumbnail
Kasba Incident | রহস্যে মোড়া মনোজিতের নিয়োগ, বি/স্ফো/রক তথ্য কলকাতা টিভির হতে
01:03:05
Video thumbnail
Dilip Ghosh | 'নিজে থেকে দলে আসিনি...' দিলীপের মন্তব্যে প্রবল জল্পনা, দল পরিবর্তন করবেন?
01:11:06
Video thumbnail
TMC | ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্ব/ন্দ্ব, তালা পড়ল পার্টি অফিসে, অভিযোগের তীর কাদের দিকে?
02:31:00
Video thumbnail
Santanu Sen | মেডিক্যাল রেজিস্ট্রেশন বাতিলের পর এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ শান্তনু সেন
01:59:35
Video thumbnail
Kasba Incident | সাত সকালে মনোজিতদের নিয়ে কসবার ল' কলেজে পুলিশ, কী কী তথ্য মিলল?
02:41:55
Video thumbnail
Iran-Israel | নেতানিয়াহুর ঘুমেও খামেনি? ইরানের মা/রে কোমর ভাঙা ইজরায়েল কী কী শিক্ষা পেল?
03:37:16

Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39