Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeখেলাWTC Final | Wriddhiman Saha | Sourav Ganguly | ঋদ্ধি সুযোগ পেলে...

WTC Final | Wriddhiman Saha | Sourav Ganguly | ঋদ্ধি সুযোগ পেলে খুশি হব, বলছেন সৌরভ 

Follow Us :

কলকাতা: বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (WTC Final) ফাইনালে ঋদ্ধিমান সাহার (Wriddhiman Saha) সুযোগ না পাওয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই বহু বিতর্ক হয়েছে। সে সময় এ নিয়ে বড় একটা মুখ খোলেননি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly)। সদ্য ত্রিপুরা পর্যটনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হওয়া সৌরভ এবার বললেন, ঋদ্ধি সুযোগ পেলে তিনি খুশি হবেন। 

আগামী ৭ জুন ইংল্যান্ডের ওভালে অস্ট্রেলিয়ার (Australia) বিরুদ্ধে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল খেলবে রোহিত শর্মার (Rohit Sharma) ভারত। ঋষভ পন্থ (Rishabh Pant) গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত তাই কে এস ভরতের (KS Bharat) সঙ্গে ১৫ জনের দলে কিপার হিসেবে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল কে এল রাহুলকে (KL Rahul)। সম্পূর্ণ উপেক্ষা করা হয় বাংলার পাপালিকে। এরপর চোট পেয়ে রাহুল ছিটকে গেলেও তাঁকে ডাকা হয়নি। সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ ঈশান কিষাণ (Ishan Kishan) ডাক পেয়েছেন। এই সিদ্ধান্ত অবাক করেছিল রবি শাস্ত্রী (Ravi Shastri) সহ অনেককেই। 

আরও পড়ুন: টেনিস বল পেসার থেকে আইপিএল তারকা! আকাশ মাধোয়ালের জীবন বদলাল কীভাবে?  

সৌরভ বলেন, ঋদ্ধি সুযোগ পেলে আমি খুশি হব। এটা নির্বাচকদের হাতে। ভারত যখন টেস্ট সিরিজ (বর্ডার-গাভাসকর ট্রফি) জিতল, কিপার ছিল ভরত। তার আগে দুটো ম্যাচে খেলেছে ঋদ্ধি। কিন্তু তারও আগে ঋষভ পন্থ রয়েছে, তখন ঋদ্ধি সুযোগ পায়নি। এটা নির্বাচকদের সিদ্ধান্ত। প্রসঙ্গত, বাংলার প্রাক্তন উইকেটকিপার শেষ টেস্ট ম্যাচ খেলেছিলেন ২০২১ সালে। 

২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ভারতের লাল বলের দলের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিলেন ঋদ্ধিমান। টেস্ট কেরিয়ারে মোট ৪০টি ম্যাচ খেলে তিনটি সেঞ্চুরি সহ ২৯.৪১ গড়ে ১৩৫৩ রান করেছেন। ব্যাটিং পরিসংখ্যান দুর্দান্ত কিছু না হলেও দস্তানা হাতে তাঁর দক্ষতা প্রশ্নাতীত। ৩৮ বছরের ঋদ্ধি এখনও বিশ্বের অন্যতম সেরা কিপার। ইংল্যান্ডের সুইং সহায়ক কন্ডিশনে তাঁর দক্ষতা কাজে লাগত। 

এদিকে ফাইনাল ম্যাচে কাউকেই এগিয়ে রাখলেন না সৌরভ। তিনি বলেন, আশা করি ম্যাচটা ভালো হবে। আমি জানি না কে জিতবে, তবে আমি ওখানে (ওভাল) থাকব। আমি চাই ভারত জিতুক তবে এখন পর্যন্ত ৫০-৫০। প্রসঙ্গত, বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে ভারত ২-১ ফলে সিরিজ জিতেছে। কিন্তু ভারতীয় কন্ডিশনের থেকে অনেকটাই আলাদা হবে ইংল্যান্ডের মাটিতে। পেস বোলাররা অনেক বেশি সাহায্য পাবেন। অস্ট্রেলিয়ার দলে রয়েছে প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক এবং জশ হ্যাজেলউডের মতো বিশ্বমানের পেসার।   
 

RELATED ARTICLES

Most Popular