মোবাইল গেমিং অ্যাপ কাণ্ডে হাওয়ালা যোগ থাকতে পারে বলে মনে করছে ইডি। ইডি সূত্রের খবর, হাওয়ালা যোগের হদিশ পেতে তদন্তে নেমেছেন গোয়েন্দারা। মোবাইল গেমিং অ্যাপ কাণ্ডে চিন ও দুবাই থেকে আর্থিক লেনদেন হয়েছে বলে ইডির গোয়েন্দাদের হাতে প্রমাণ এসেছে।
ইডি-র গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, মোবাইল গেমিং অ্যাপের প্রতারণা চক্র কিছু ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ভাড়া নিয়েছিল। ইতিমধ্যে এই প্রতারণা মামলার তদন্তে নেমে ইডি-র গোয়েন্দারা কয়েকশো ক্রেডিট কার্ডও বাজেয়াপ্ত করেছেন।
গেমিং অ্যাপ প্রতারণা চক্রের পাণ্ডা আমির খানকে ইতিমধ্যেই গাজিয়াবাদ থেকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। আমির খানকে লাগাতার জেরায় উঠে আসছে এই দুর্নীতি সংক্রান্ত নানা তথ্য।
ফের মোবাইল গেমিং অ্যাপ কাণ্ডে গার্ডেনরিচ থেকে ১৭ কোটিরও বেশি টাকা উদ্ধার করা হয়। এলাকার একটি বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ওই টাকা উদ্ধার করেছেন ইডি-র গোয়েন্দারা।
আরও পড়ুন: Dengue: শহরের ডেঙ্গি পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, বললেন মেয়র
ইডির গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, মোবাইল গেমিং অ্যাপ কাজে লাগিয়ে ৭০ থেকে ৮০ কোটি টাকা প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে। মোটা টাকা রোজগারের প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে অনলাইন গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে মূল অভিযুক্ত আমির খান এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা বিপুল পরিমাণ টাকা প্রতারণা করেছে বলে অভিযোগ।