skip to content
Monday, June 17, 2024

skip to content
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | যা যা শুনছেন তাই সত্যি? যা আপনি দেখছেন, তাই...

Fourth Pillar | যা যা শুনছেন তাই সত্যি? যা আপনি দেখছেন, তাই সত্যি?

Follow Us :

বিজেপির কথা বাদ দিলাম, আরএসএস-এর কথা বাদ দিলাম, তাঁরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় আছেন, পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই আছেন, তাঁদের কাছে গণতন্ত্র মানে সংখ্যাগরিষ্ঠতাবাদ, মেজরেটেরিয়ানিজম। সংখ্যা আছে, অতএব যা খুশি তাই করার ক্ষমতা ওনাদের আছে, করছেনও। ঢাকঢোল পিটিয়ে নির্বাচন হল, প্রচার হল, কোটি কোটি কোটি টাকার ব্যানার, হোর্ডিং, পোস্টার, লিফলেট, মাইক, নেতাদের রথ, নেতাদের চার্টার্ড ফ্লাইটে আনাগোনা, মোদিজির তো আবার আস্ত একটা প্লেনই আছে। সব হল, নির্বাচন কমিশনের নিয়ম আছে, ৫/৬/৯/১৫ দফায় ভোট আছে, আধাসামরিক বাহিনীর দাপাদাপি আছে, তারপর গণনা আছে, এবং সবশেষে নির্বাচিত এমএলএ কিনে, রিসর্টে নিয়ে গিয়ে, কোটি কোটি টাকার হাতবদল হবার পরে তখতাপলট, সরকার বদলে গেল। বলে বলে এই একই কাজ বিজেপি করেই চলেছে। কী অহঙ্কার ঝরে পড়ছিল এই বাংলার নির্বাচনী ময়দানে, এক বিষাক্ত সাপের মুখে, যিনি এক ছোবলেই মেরে ফেলতে পারেন মানুষ, তিনি সাংবাদিকদের সামনে বলেছিলেন আমার সঙ্গে ৩০/৩২ জন বিধায়ক, তৃণমূলের বিধায়ক যোগাযোগ রাখছে। বিরোধী দলনেতা বিধানসভায় বসেই বলছেন ইডি ঢুকিয়ে দেব, জেলে পুরে দেব, কোনও রাখঢাক নেই, যোগাযোগ রাখছে, দরদাম চলছে, রাজি হলে, প্রয়োজনীয় ঘোড়া, গাধা, গরু কিনে, জনগণের নির্বাচিত সরকার ফেলে দেব। গোখরোবাবুর কথা ছেড়ে দিন ওনার কথা রাজনৈতিক মহলে উনি জোকার ছাড়া তো কিছুই নন, ওনার কথা বাদই দিলাম, বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা কাঁথির খোকাবাবু, তিনিও ওই একই কথা বলেছেন, কিছুদিন আগেই। কী কনফিডেন্স! কোথা থেকে আসছে এই কনফিডেন্স? সিবিআই দফতর থেকে, ইডি দফতর থেকে, ইনকাম ট্যাক্স দফতর থেকে, ভিজিল্যান্স দফতর থেকে পাচ্ছেন অক্সিজেন। বিরোধিতার প্রত্যেকটা স্বর, প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে, মাথাটা নোয়াও, শো যা নহি তো গব্বর আয়ে গা, মাথা না ঝোঁকালে বাড়িতে মধ্যরাতে কড়া নাড়বে ইডির অফিসারেরা, সিবিআই-এর কর্মচারীরা, বা ডেকে পাঠানো হবে তাদের দফতরে। আপনি বিরোধিতা করছেন, আপনার জামাইবাবু কি আপনার পিসেমশাইও ছাড় পাবে না। আপনার পরিচিত শিক্ষক থেকে ব্যবসায়ীর বাড়িতেও পৌঁছে যাবে তারা, আপনি চিহ্নিত হবেন গণশত্রু হিসেবে, সে কাজটা মিডিয়াই করে দেবে। দেশের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস, সেই দলের সর্বোচ্চ নেত্রী সোনিয়া গান্ধী, নেতা রাহুল গান্ধীকে ইডি দফতরে ডেকে ম্যারাথন জেরা করছে ইডি। চিদম্বরমকে জেলে রেখেছিল মাসছয়েক, ওনার ছেলেকে মানে কার্তি চিদম্বরমকে রোজই ডাকছে। আম আদমি পার্টির নেতাদের জেরা করা চলছে, দলের দু’ নম্বর নেতা মণীশ সিসোদিয়া, রাজ্যসভা সদস্য সঞ্জয় সিং জেলে। শরদ পাওয়ার, তাঁর বোনপো অজিত পাওয়ারকে ডাকা হয়েছিল, তিনি ডাকে সাড়া দিয়ে দল ভাঙার পরে সেখানে নীরবতা, ইডির লিস্ট থেকে নাম কাটা গেছে অজিত পাওয়ার, ছগন ভুজবল, প্রফুল্ল প্যাটেলের। শিবসেনার সঞ্জয় রাউত এই মুহূর্তে জেল থেকে বাইরে কিন্তু কতদিন? বিএসপির মায়াবতীর নামে গুচ্ছ কেস, একই অবস্থা এসপি নেতা অখিলেশ যাদব এবং আরও অনেকের। আরজেডির লালু যাদব, মেয়ে মিসা যাদব, বউ রাবড়ি যাদবের নামে কেস চলছে, রোজই তাঁদের ডাকা হচ্ছে। অন্ধ্রপ্রদেশের জগন রেড্ডি বা তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় পার্টিরকে চন্দ্রশেখর রাও বা ওনার কন্যার নামে একগুচ্ছ কেস ঝুলছে। দেশের এরকম কোনও বিরোধী দল নেই, যাদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে না। কেরলে সোনা পাচারের কেসে পিনারাই বিজয়নকেও জড়ানো আছে।

অথচ দেশে বিজেপি, এনডিএ-র কোনও শরিক দল, বিজেপিকে চটায় না এমন কোনও রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে ইডি সিবিআই কিচ্ছুটি খুঁজে পায়নি, তারা প্রত্যেকে দেবশিশু, ধোওয়া তুলসি পাতা। এমনকী বিরোধী দলে থাকাকালীন যাদের নামে মামলা হয়েছে, যাদেরকে ইডি জিজ্ঞাসাবাদ করেছে, সেই তাদের মধ্যে যারা বিজেপিতে নাম লিখিয়েছে, নাকে খত দিয়ে মোদি–শাহের কাছে মাথা বিকিয়েছে, সেই রাজনৈতিক নেতাদের আর ইডিও ডাকে না, সিবিআইও সমন পাঠায় না। কী কিউট তাই না? রশোমন বলে এক বিখ্যাত সিনেমা আছে, রশোমন জাপানি শব্দ, অর্থ হল ডিসপিউট, বিতর্কিত, সিনেমাতে একজন সামুরাইয়ের খুন আর তাঁর স্ত্রীকে ধর্ষণ, একই গল্প চারবার, চারজনের মুখে শুনেছি দেখেছি, প্রত্যেকটাই আলাদা এবং চারটে অপশন সম্ভব, প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই দোষী এবং নির্দোষ পাল্টে যাবে। এরপর থেকে অবশ্য এরকম ছবি বেশ কয়েকটা হয়েছে। আসলে একটা ঘটনাকে যে ভাবে বলা হল, যে ভাবে বর্ণনা করা হল, তা দেখে বা শুনেই যদি কোনও সিদ্ধান্তে আসতে হয়, তাহলে সেই সিদ্ধান্ত এক শতাংশ হলেও ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়, যা আপনি শুনলেন, যা আপনাকে বলা হল, তার বাইরেও একটা সত্যি লুকিয়ে থাকতে পারে। সেই জন্যই পুলিশের কাজ অভিযুক্তকে ধরা, ইডি অভিযুক্তকে ধরবে, প্রমাণ সহ, সিবিআই তদন্ত করবে, কিন্তু শেষমেশ এক বিচার ব্যবস্থা আছে, সেখানে সেই অপরাধ, সেই খুন, সেই চুরির প্রত্যেকটা দিক বিচার করা হবে, আলোচনা হবে, প্রশ্ন উত্তর হবে, সওয়াল জবাব হবে, তারপর বিচারক সিদ্ধান্ত জানাবেন। কিন্তু এখানে তদন্তকারী দল কিছু সিলেকটিভ, কিছু বাছাই করা খবর ছড়িয়ে দিচ্ছেন সংবাদমাধ্যমে, সংবাদমাধ্যম ব্রেকিং নিউজ আর এক্সক্লুসিভ নিউজের চক্করে প্রতি মিনিটে আরও নতুন, আরও উত্তেজনা ছড়ানোর জন্যই খবর বানানো শুরু করছে। মিথ্যে বোঝার আগে আরও মিথ্যে তথ্য ছড়িয়ে পড়ছে নেট দুনিয়ায়, সেটা চালাচালি হচ্ছে সংবাদমাধ্যমে, এবং শুরু হচ্ছে মিডিয়া ট্রায়াল। ইডি বলেছে চোর হ্যায়, তো চোর হ্যায়, ইডি বলেনি তো চোর নয়। শূন্য এক, এক শূন্য, শূন্য শূন্য এক, এই বাইনারির মধ্যেই ঘুরে চলেছে। অন্য কোনও অপশন নেই। তাহলে বিজেপির কাজটা সোজা হয়ে গেল, বিজেপি বা বিজেপি শরিক দলের কেউ চোর নয়, বিরোধী দলের প্রত্যেকে চোর। বিরোধী শূন্য হয়ে যাবে দেশ। আসুন না সবচেয়ে খারাপ দৃষ্টান্তটাই হাতে নেওয়া যাক।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | আদালতের রায়ে সঙ্ঘের আদর্শে বেড়ে ওঠা সেই পশুগুলো আবার জেলে, কিন্তু কতদিন?

পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জেরা করতে গেল ইডি, ভোরবেলায় তারা হাজির। বাড়ির বিভিন্ন আলমারি, ড্রয়ার থেকে বের হল পাঁচ-ছ’টা দলিল, সেখানে বিভিন্ন ফ্ল্যাটের হদিশ, যেগুলোর মালিক অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। নাম পেয়েই অর্পিতার খোঁজ শুরু করল ইডি, তার ফ্ল্যাটের হদিশ পেল। এমন নয় যে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ওই প্রথমবার ইডি হানার মুখে পড়তে হয়েছে, তার বহু আগেই ইডি তাঁকে ডেকেছে, জেরা করেছে, এসব জেনেও পার্থ চট্টোপাধ্যায় ভেবেছিলেন, ইডি কেবল টাকা খুঁজতে আসবে, তাই দলিল সরাননি। দলিলের নাম থেকে তারা অর্পিতার ফ্ল্যাটে গিয়ে পেয়ে গেল কোটি কোটি টাকা, বস্তায় ভরা টাকা। মানুষ চোখের সামনে দেখল, রাজ্য মন্ত্রিসভার সবচেয়ে ভোদাই মন্ত্রীমশাইয়ের কীর্তি, কেলোর কীর্তি বললেও চলে। এবার আসুন আরেকটা বয়ান তৈরি করা যাক, সেই ভোদাই মন্ত্রীর সঙ্গে বেশ ভালো পরিচয় আছে অর্পিতার, অসমবয়সি প্রেম, ‘চিনি কম’-এ অমিতাভ বচ্চনকে তো ভালোই লেগেছিল বা গৃহপ্রবেশে সঞ্জীব কুমারকে। ছিল সেরকম অসমবয়সি প্রেম। কাজেই ওই অপা, ইত্যাদি বাড়িও ছিল। অমিতাভ বচ্চন কিংবা সঞ্জীব কুমারের আকর্ষণ তো পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ছিল না, তাহলে আকর্ষণ ক্ষমতার, ক্ষমতার পিছনে টাকাপয়সার। তো অর্পিতার সেটাই ছিল আকর্ষণ বিন্দু, দল আর মন্ত্রিসভার দ্বিতীয় নম্বরকে ধরাশায়ী করার জন্য অর্পিতাকে ব্যবহার করা হল। কিছুদিন নাটক করো, তারপর ৫/১০/২০ কোটি টাকা নিয়ে জীবন কাটিও, আপাতত কিছু বস্তা নোট রাখো ঘরে, তাতে কিছু খাম ইত্যাদি ইত্যাদি। এবার সকালে পার্থর বাড়ি, বিকেলে অর্পিতার বাড়ি, ইডি রেড চালালো, বস্তা বস্তা টাকা বেরিয়ে এল। এটা হতে পারে না বলছেন? আমিও বলছি, এটা হয়নি। প্রথমটাই সত্য। কিন্তু যদি প্রথমটা সত্য না হয়? তাহলে? ইডি জানিয়ে দিয়েছে সঞ্জয় রাউতের জমি দুর্নীতি মামলায় ১০০০ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়েছে। সকাল-সন্ধে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ইডি ডেকে পাঠাচ্ছে, হাজারে হাজারে মামলা হচ্ছে, অথচ দোষী সাব্যস্ত হচ্ছে ক’জন? আমাদের চ্যানেল সম্পাদকের জেলে ১৫০ দিন পার হয়ে গেছে কবেই, একটা কাগজও আসেনি প্রমাণ হিসেবে, কিন্তু জামিনও নেই।

কত গুজব রটানো হচ্ছে, সব গল্পগুজবের সোর্স ওই সিজিও কমপ্লেক্স। আগামিকাল কৌস্তুভ রায় ঘাড়টা একটু নোয়ালে সব সমস্যার সমাধান, উনি জেলের বাইরে থাকবেন। যেমনটা আছেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা, শুভেন্দু অধিকারী, অজিত পাওয়ার, ছগন ভুজবল, প্রফুল্ল প্যাটেল, মায়াবতী। ক’দিন আগেই বলেছি, আবার বলছি, কতটা ব্যাপক হয়েছে এই আক্রমণ? ২০০৫ থেকে ২০১৪-র মধ্যে এই মানি লন্ডারিং মামলায় সার্চ করা হয়েছে ১১২টা ঘটনায়। ২০১৪ থেকে ২০২২-এর মধ্যে সার্চ করা হয়েছে ২৯৭৪ জায়গায়। ২০০৫ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত মামলা করা হয়েছে ১৮৬৭টা, সেটাই ১৪ থেকে ২২-এর মধ্যে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭৭০টাতে। তদন্ত করে, ২০০৫ থেকে ১৪-র মধ্যে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে ১০৪টাতে, ১৪ থেকে ২২-এর মধ্যে মাত্র ৮৩৯টা ক্ষেত্রে এবং এই ১৭ বছরে দোষী সাব্যস্ত করা গেছে কত মামলায়? শুনলে অবাক হবেন, মাত্র ২৩টা মামলাতে দোষীদের শাস্তি দেওয়া গেছে। কিন্তু এই ক’ বছরে ওই যে নিশির ডাক, থুড়ি ইডির ডাক, কতটা বেড়েছে? ২০১৬-১৭তে ৪৫৬৭ জনকে সমন ধরানো হয়েছে, ২০১৭-১৮তে ৫৮৩৭ জনকে, ২০১৮-১৯-এ ৯১৭৫ জনকে, ২০১৯-২০তে ১০৬৬৮ জনকে, ২০২০-২১-এ ১২১৭৩ জনকে, ২০২১–২২-এর নভেম্বর পর্যন্ত ১১২৫২ জনকে মানি লন্ডারিং মামলায় সমন ধরানো হয়েছে। তার মানে খুব পরিষ্কার, বিজেপি সরকার ইডি, সিবিআই, ইনকাম ট্যাক্সের মতো ভিজিল্যান্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছে। থাকতেই পারে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মতো জেনুইন ঘাপলার কেস, দুর্নীতির মামলা, যেখানে সত্যিই চুরি হয়েছে। কিন্তু যেভাবে ইডি বা এই প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে, তাতে তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে বাধ্য, উঠছেও। তখনই এক শতাংশ হলেও মাথায় এ প্রশ্নটাও ঘুরছে, ঘুরতে বাধ্য, যা যা দেখলাম, আমরা যা শুনলাম, তা সত্যি তো?

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Narendra Modi | Nitin Gadkari | মোদির বিকল্প কে ?নীতিন গড়করিকে চায় সঙ্ঘ ?
00:00
Video thumbnail
TMC | CPIM | রামধাক্কা ! ৪০ বছর দল করেছেন, এবার সিপিএম থেকে তৃণমূলে
00:00
Video thumbnail
WB BJP By Election | বাংলার চার উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী কারা? এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট
08:44:16
Video thumbnail
NEET UG 2024 | ৩০ লক্ষ দিলেই হাতে NEET-এর প্রশ্ন, বিরাট পর্দাফাঁস তদন্তে
08:03:06
Video thumbnail
EVM | Rahul Gandhi | EVM হ্যাকিং? FIR হতে চলেছে? দেখুন চাঞ্চল্যকর ভিডিও
05:37:01
Video thumbnail
Lok Sabha Election 2024 | লোকসভা ভোটে EVM জালিয়াতি? কেন ট্য়ুইট রাহুলের?
08:17:35
Video thumbnail
Yusuf Pathan | ইউসুফ পাঠানকে নোটিস গুজরাতের, পুরসভার বিজেপির হারের বদলা?
06:37:21
Video thumbnail
Weather Update | কলকাতায় ধেয়ে আসছে বর্ষা, কত ঘণ্টার অপেক্ষা?
06:51:05
Video thumbnail
Maharashtra | NDA | মহারাষ্ট্রে আবার খেলা শুরু? NDA ছাড়বেন অজিত? টানটান মোড় মহারাষ্ট্র রাজনীতিতে
08:08:26
Video thumbnail
Adhir Ranjan Chowdhury | তবে কি ইস্তফাই দিলেন অধীর? জানা গেল কীভাবে?
05:44:51