skip to content
Sunday, June 16, 2024

skip to content
Homeদেশকোন্দল নেই দলের অন্দরে, দাবি কংগ্রেসের জাতীয় নেতার

কোন্দল নেই দলের অন্দরে, দাবি কংগ্রেসের জাতীয় নেতার

Follow Us :

নয়াদিল্লি: মুখ্যমন্ত্রিত্ব নিয়ে চরম কোন্দল চলছে ছত্তিশগড়ে। দুই দলে ভাগ হয়ে গিয়েছেন বিধায়কেরা। বিষয়টি আর গোপন নেই। মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল এক সপ্তাহ একাধিকবার দিল্লি ছুটেছেন। সেই সঙ্গে দিল্লিতে গিয়েছেন ওই রাজ্যের একদল কংগ্রেস বিধায়ক। যদিও যাবতীয় কোন্দলের কথা উড়িয়ে দিলেন কংগ্রেসের জাতীয় নেতা পিএল পুনিয়া।

২০১৮ সালের শেষের দিকে ছত্তিশগড়ের ক্ষমতা দখল করে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসানো হয় ভূপেশ বাঘেলকে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী করা হয় টিএস সিং দেও-কে। তাঁর অনুগামীদের দাবি, দলের হাইকম্যান্ড আশ্বাস দিয়েছিল যে আড়াই বছর পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী টিএস সিং-কে মুখ্যমন্ত্রী করা হবে। সেই আড়াই বছরের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত জুন মাসে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী বদল নিয়ে কোনও উচ্চবাচ্য নেই। যার কারণে দলের অন্দরেই কার্যত বিদ্রোহ ঘোষণা করেছেন টিএস সিং দেও।

অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল শিবিরের পক্ষ থেকে পালটা যুক্তি দেওয়া হচ্ছে যে রাজ্যে কংগ্রেস নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায়। সেখানে আড়াই বছর করে মিলেমিশে মুখ্যমন্ত্রী নীতি কেন? সাধারণত কোন রাজ্যে জোট সরকার হলে এই নীতি নেওয়া হয়। কিন্তু তেমন তো হয়নি ছত্তিশগড়ে। এই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল বল ঠেলে দিয়েছেন দলের কোর্টে। তিনি বলেন যে হাইকম্যান্ড যা সিদ্ধান্ত নেবে তা তিনি পালন করবেন।

যদিও কোন্দলের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ছত্তিশগড় কংগ্রেসের পর্যবেক্ষক পিএল পুনিয়া। তাঁর মতে, “দলের অন্দরে কোনও দ্বন্দ্ব নেই। মুখ্যমন্ত্রী এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মধ্যেও কোনও সমস্যা নেই। দু’জনেই পরস্পরকে সম্মান করে। যা হচ্ছে সব মিডিয়ার রটনা।” রাজ্য সরকারের প্রকল্পের বিষয়ে কথা বলতেই দিল্লিতে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করেছেন ভুপেশ বাঘেল। সেই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বাঘেল ছত্তিশগড়ে যাওয়ার জন্য রাহুলকে আমন্ত্রণ করেছেন বলে জানিয়েছেন পুনিয়া।

আরও পড়ুন- অনুব্রতর হুঁশিয়ারি, নির্ধারিত সময়ের আগেই উপাচার্যের দফতর ঘেরাও পড়ুয়াদের

তাহলে একদল বিধায়ক কেন দিল্লিতে গিয়েছেন? এই বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে পুনিয়া বলেছেন, “তাঁরা আমার সঙ্গে এবং কেসি বেনুগোপালের সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন। রাজ্যে দলের সাংগঠনিক অবস্থা জানাতে এসেছেন। আমাদের কিছুই লুকানোর নেই। বিধায়কদের দিল্লি আসার সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর দিল্লি সফরের কোনও সম্পর্ক নেই।”

RELATED ARTICLES

Most Popular